৭২৫ নং- সুওয়াল : অনেকে দেখা যায়, রোজা রেখে বার বার থুথু ফেলে থাকে। এই থুথু না ফেলে গিলে ফেললে রোজার কোন ক্ষতি হবে কি?

 

সুওয়াল : অনেকে দেখা যায়, রোজা রেখে বার বার থুথু ফেলে থাকে। এই থুথু না ফেলে গিলে ফেললে রোজার কোন ক্ষতি হবে কি?

জাওয়াব : রোজা রেখে মুখের থুথু বার বার না ফেলে গিলে ফেললে রোজার কোন ক্ষতি হবে না। (আলমগীরী)

আবা-৪১

৭২৪ নং- সুওয়াল : কেউ যদি রোজা রেখে দিনে ঘুমায় এবং ঘুমের মধ্যে গোসল ফরয হয়, তাতে রোজার কি কোন ক্ষতি হবে?

 

সুওয়াল : কেউ যদি রোজা রেখে দিনে ঘুমায় এবং ঘুমের মধ্যে গোসল ফর হয়, তাতে রোজার কি কোন ক্ষতি হবে?

জাওয়াব : রোজা রেখে দিনে ঘুমালে এবং ঘুমের মধ্যে গোসল ফরজ হলে, রোজার কোন ক্ষতি হবেনা। (আলমগীরী)

আবা-৪১

৭২৩ নং-সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় হাত পা কেটে অথবা কোন ক্ষতস্থান থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়লে রোজা ভঙ্গ হবে কি?

 


সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় হাত পা কেটে অথবা কোন ক্ষতস্থান থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়লে রোজা ভঙ্গ হবে কি?

জাওয়াব : রোজা রাখা অবস্থায় শরীরের কোন অঙ্গ-প্রতঙ্গ কেটে অথবা ক্ষতস্থান থেকে রক্ত নির্গত হলে, রোজা ভঙ্গও হবেনা, মাকরূহ্ও হবেনা। (আলমগীরী)

আবা -৪১

৭২২ নং-সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় চোখে ওষুধ বা সুরমা দিলে রোজা ভঙ্গ হবে কি?

 


সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় চোখে ওষুধ বা সুরমা দিলে রোজা ভঙ্গ হবে কি?

জাওয়াব : না, রোজা রাখা অবস্থায় চোখে ওষুধ বা সুরমা দিলে রোজা ভঙ্গ হবে না। এমনকি যদি ওষূধের স্বাদ গলায় অনুভব হয় বা সুরমার রং যদি থুথুর সাথে দেখা দেয়, তাতেও রোজা ভঙ্গ হবেনা। (ফতওয়ায়ে আলমগীরী, মাবছূত, আইনুল হেদায়া)

আব-৪১

৭২১ নং- সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় তেল মালিশ করা, নখ ও চুল কাটা এবং শরীর ঠান্ডা করার জন্য গোসল করলে রোজার কোন ক্ষতি হবে কি?

 


সুওয়াল : রোজা রাখা অবস্থায় তেল মালিশ করা, নখ ও চুল কাটা এবং শরীর ঠান্ডা করার জন্য গোসল করলে রোজার কোন ক্ষতি হবে কি?

জাওয়াব : রোজা রাখা অবস্থায় শরীরে তেল মালিশ করলে, নখ-চুল কাটলে এবং গোসল করলে রোজার কোন ক্ষতি হবেনা। (আলমগীরী, শামী)

আবা - ৪১