যারা বিদয়াতী ও বাতিল শুধুমাত্র তারাই পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুধীতা করে থাকে । ২৩

যারা বিদয়াতী ও বাতিল শুধুমাত্র তারাই পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুধীতা করে থাকে ।
=================================================
বর্তমানে যারা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ‍বিরুধীতা করে থাকে তারা মূলত বিদয়াতী।
ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রথম বিরোধীতা শুরু হয় সউদ পরিবার যখন ১৯৩২ সালে জাজিরাতুল আরবের ক্ষমতা দখল করে তখন থেকে। উল্লেখ্য ব্রিটিশ গোয়েন্দা টিই লরেন্সের সহায়তায় মরু ডাকাত সউদ পরিবার (সউদ পরিবারের পূর্বপুরুষ ইহুদী ছিলো) জারিরাতুল আরবের ক্ষমতা দখল করে এবং আরবের নামের পূর্বে নিজ পরিবারের নাম সংযুক্ত করে সউদী আরব নামকরণ করে। এছাড়া হারাম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। এরপর প্রায় পবিত্র জান্নাতুল বাকিতে আক্রমণ চালিয়ে ১০ হাজার সাহাবীর পবিত্র মাজার শরীফ বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়। তারা ওহাবী-সালাফি মতবাদ প্রচার শুরু করে। সেই মতবাদের অংশ হচ্ছে সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিরোধীতা করা। উল্লেখ্য এজন্য সারা বিশ্বে প্রায় ৪৭টি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  সরকারিভাবে পালন করা হলেও মিডলইস্টে তিনটি দেশে পালন করা হয় না। তিনটি দেশ হলো- ইসলারাইল, সৌদি আরব ও কাতার। 

0 Comments: