হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র জীবনী মুবারক । (পর্ব- ১০৬০-১২৭৯) (ন)


বানূ গুসাইনা থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, উনাদের মিত্র বালী- এর শাখা বংশ বানূ গুসাইনার পাঁচ জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হুসাইনা ছিলেন উনাদের মা, আর উনাদের পিতা ছিলেন আমর ইবনে উমারা।
১. হযরত মুজাযযার ইবনে যিয়াদ ইবনে আমর ইবনে যুমরা ইবনে আমর ইবনে উমারা ইবনে মালিক ইবনে গুসাইনা ইবনে আমর ইবনে বুছাইরা ইবনে মাশনূ ইবনে কাশর ইবনে তায়ম ইবনে ইরাশ ইবনে আমির ইবনে উমাইলা ইবনে কিসমীল ইবনে ফারান ইবনে ইবনে বালী ইবনে আমর ইবনে ইলখিফাফ ইবনে কুদ্বায়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। উনার নাম মুবারক হযরত আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উবাদা ইবনে খাশখাশ ইবনে আমর ইবনে যুমযুমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত নাহহাব ইবনে ছা’লাবা ইবনে হযামা ইবনে আসরাম ইবনে আমর ইবনে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত বাহহাছ ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ছা’লাবা ইবনে হাযামাহ ইবনে আসরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। বর্ণনাকরীদের মতে এই যে, বাহরা বংশীয় উনাদের মিত্র উতবা ইবনে রবীয়া ইবনে খালিদ ইবনে মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সম্মানিত বদর জিহাদেঅংশগ্রহণ করেছিলেন।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উতবা ইবনে বাহয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন সুলাইম গোত্রের।
 বানূ সায়ীদা থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ সায়ীদা ইবনে কা’ব ইবনে খাযরাজ -এর বংশ বানূ ছা’লাবা ইবনে খাযরাজ ইবনে সায়ীদা- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
 ১. হযরত আবূ দুজানা সিমাক ইবনে খারাশা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবূ দুজানা সিমাক ইবনে আওস ইবনে খারাশা ইবনে লাওযান ইবনে আব্দ উদ্দ ইবনে যায়িদ ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত মুনযির ইবনে আমর ইবনে খূনাইস ইবনে হারিছা ইবনে লাওযান ইবনে আব্দ উদ্দ ইবনে যায়িদ ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত মুনযির ইবনে আমর ইবনে
বানূ বাদী ও উনাদের মিত্রদের থেকে:
 বানূ বাদী ইবনে আমির ইবনে আউফ ইবনে হারিছা ইবনে আমর ইবনে খাযরাজ ইবনে সায়ীদা- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
১. হযরত উসাইদ ইবনে মালিক ইবনে রবীয়া ইবনে বাদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. হযরত মালিক ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, তিনি বাদী বংশের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, কোন কোন অভিজ্ঞ লোক থেকে এ তথ্য পেয়েছি যে, হযরত মালিক ইবনে মাসউদ ইবনে বাদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ ত্বরীফ ও উনাদের মিত্রদের থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ ত্বরীফ ইবনে খাযরাজ ইবনে সায়ীদা- এর একজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত আরদ রাব্বিহী ইবনে হাক ইবনে আওস ইবনে ওয়াকাশ ইবনে ছা’লাবা ইবনে ত্বরীফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ জুহাইনা থেকে:
জুহাইনা বংশীয় উনাদের মিত্রদের মধ্য থেকে পাঁচজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
, হযরত কা’ব ইবনে হিমার ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত কা’ব ইবনে জিম্মার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, আর তিনি ছিলেন গুবশান বংশীয়।
২. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত দ্বামরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত যিয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত বাসবাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
উনারা ছিলেন আমরের ছেলে।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত দ্বামরা ও যিয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা উনারা বিশরের ছেলে ছিলেন।
৫. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বালী বংশীয় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমীর ইবনে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ জুশাম থেকে:
বানূ জুশাম ইবনে খাযরাজ- এর শাখা বংশ বানূ সালিমা ইবনে সা’দ ইবনে আলী ইবনে  আসাদ ইবনে সারিদা ইবনে তাযীদ ইবনে জুশাম ইবনে খাযরাজ- এর শাখা গোত্র বানূ হারাম ইবনে কা’ব ইবনে গানম ইবনে কা’ব ইবনে সালিমার বারো জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত খারাশ ইবনে সাম্মাহ ইবনে আমর ইবনে জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত হুবাব ইবনে মুনযির ইবনে জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত উমাইর ইবনে হুমাম ইবনে জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত খারাশ ইবনে সাম্মাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট পরাধীন থেকে স্বাধীন হন হযরত তামীম রহমতুল্লাহি আলাইহি।
৫. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে হারাম ইবনে ছা’লাবা ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৬. হযরত মুয়াজ ইবনে আমর ইবনে জামূহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৭. হযরত মুয়ায ইবনে আমর ইবনে জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৮. হযরত খাল্লাদ ইবনে আমর ইবনে জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৯. হযরত উকবা ইবনে আমির ইবনে নাবী ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১০. উনাদের নিকট পরাধীন থেকে স্বাধীন হন হযরত হাবীব ইবনে আসওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১১. হযরত ছাবিত ইবনে ছা’লাবা ইবনে যায়িদ ইবনে হারিছ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
১২. হযরত উমাইর ইবনে হারিছ ইবনে ছা’লাবা ইবনে হারিছ ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, এখানে যে কয়বার জামূহ উল্লিাখিত হয়েছে, তার দ্বারা জামূহ ইবনে যায়িদ ইবনে হারামকে বোঝানো হয়েছে। তবে সাম্মাহ ইবনে আমরের পূর্বপুরুষ জামূহ ইবনে হারাম।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন হারিছ ইবনে লাবদা ইবনে ছা’লাবা উনার ছেলে।
বানূ উবাইদ ও উনাদের মিত্রদের থেকে:
 হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ উবাইদ ইবনে আদী ইবনে গানম ইবনে কা’ব ইবনে সালিমার শাখা গোত্র বানূ খানসা ইবনে সিনান ইবনে উবাইদ- এর নয়জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
 ১. হযরত বিশর ইবনে বারা ইবনে মা’রূর ইবনে সাখর ইবনে মালিক ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত তুফাইল ইবনে মালিক ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত তুফাইল ইবনে নু’মান ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত সিনান ইবনে সাইফী ইবনে সাখর ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত আব্দুল্লাহু ইবনে জাদ্দ ইবনে কাইস ইবনে সাখর ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৬. হযরত উতবা ইবনে আব্দুল্লাহু ইবনে সাখর ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৭. হযরত জাব্বার ইবনে সাখর ইবনে উমাইয়া ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৮. হযরত খারিজা ইবনে হুমাইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৯. হযরত আব্দুল্লাহু ইবনে হুমাইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 শেষোক্ত দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা উনারা আশাজা অঞ্চলের দুহমান গোত্রের মিত্র।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ভিন্ন মতে হযরত জাব্বার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন সাখর ইবনে উমাইয়া ইবনে খুনাসের ছেলে।
বানূ খুনাস থেকে:
 হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ খুনাস ইবনে সিনান ইবনে উবাইদ থেকে সাতজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত ইয়াযীদ ইবনে মুনযির ইবনে সারাহ ইবনে খুনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত মা’কিল ইবনে মুনযির ইবনে সারাহ ইবনে খুনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত আব্দুল্লাহু ইবনে নু’মান ইবনে বালদুমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে বালযুমা ও বালদুমা।
৪. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত দাহ্হাক ইবনে হারিছা ইবনে যায়িদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে উবাইদ ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত সাওয়াদ ইবনে জুরাইক ইবনে ছা’লাবা ইবনে উবাইদ ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ভিন্নমতে হযরত সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন, রিযন ইবনে যায়িদ ইবনে সা’লাবার ছেলে।
৬. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত মা’বাদ ইবনে কাইস ইবনে সাখর ইবনে হারাম ইবনে রবী’য়া ইবনে আদী ইবনে গানম ইবনে কা’ব ইবনে সালিমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, মতান্তরে হযরত মা’বাদ ইবনে কাইস ইবনে সাইফী ইবনে সাখর ইবনে হারাম ইবনে রবী’য়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। এ মত হলো হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার।
৭. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কাইস ইবনে সাখর ইবনে হারাম ইবনে রবীয়া ইবনে আদী ইবনে গানম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ নু’মান থেকে:
বানূ নু’মান ইবনে সিনান ইবনে উবাইদ থেকে চারজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দ মানাফ ইবনে নু’মান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহু ইবনে রিয়াব ইবনে নু’মান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত খুলাইদা ইবনে কাইস ইবনে নু’মান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. উনাদের পরাধীন থেকে স্বাধীন হযরত নু’মান ইবনে সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ সাওয়াদ থেকে:
বানূ সাওয়াদ ইবনে গানম কা’ব ইবনে সালিমার শাখা বংশ বানূ হাদীদা ইবনে আমর ইবনে গানম ইবনে সাওয়াদ থেকে চারজন হযরত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমর ইবনে সাওয়াদ গানম নামে সাওয়াদ- উনার কোন ছেলে ছিলেন না।
১. হযরত আবুল মুনযির ওরফে ইয়াযীদ ইবনে আমির ইবনে হাদীদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত সুলাইম ইবনে আমর ইবনে হাদীদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত কুতবা ইবনে আমির ইবনে হাদীদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত সুলাইম ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পরাধীন থেকে স্বাধীন হযরত আনতারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আনতারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন, সুলাইম ইবনে মানসূর- এর শাখা গোত্র বানূ যাকওয়ানের লোক।
বানূ আদী ইবনে নাবী থেকে:
 হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আনতারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন, সুলাইম ইবনে মানসূর- এর শাখা গোত্র বানূ যাকওয়ানের লোক।
 হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ আদী ইবনে নাবী ইবনে আমর ইবনে সাওয়াদ ইবনে গানম- এর ছয়জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত আবাস ইবনে আমির ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ছা’লাবা ইবনে গানামা ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত আবুল ইয়াসার ওরফে কা’ব ইবনে আমর ইবনে আব্বাদ ইবনে গানম ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা  আনহু।
৪. হযরত সাহল ইবনে কাইস ইবনে আবূ কা’ব ইবনে কাইন ইবনে কা’ব ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত আমর ইবনে তালক ইবনে যায়িদ ইবনে উমাইয়া ইবনে সিনান ইবনে কা’ব ইবনে গানম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৬. হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল ইবনে আমর ইবনে আওস ইবনে আয়িয ইবনে আদী ইবনে কা’ব ইবনে আদী ইবনে উদাই ইবনে সা’দ আলী ইবনে আসাদ ইবনে সারিদা ইবনে তাযীদ ইবনে জুশাম ইবনে খাযরাজ ইবনে হারিছা ইবনে ছা’লাবা ইবনে আমর ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
হযরত হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আওস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন, আব্বাদ ইবনে আদী ইবনে কা’ব ইবনে আমর ইবনে উদাই ইবনে সা’দ উনার ছেলে।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাওয়াদ বংশীয় না হওয়া সত্ত্বেও উনাদের সাঙ্গে থাকতেন বলে হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে সাওয়াদ বংশীয় বলে গণ্য করেছেন।
বানূ সালামার মূর্তি যারা ভেঙ্গেছিলেন:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ সালামার মূর্তি যারা ভেঙ্গেছিলেন উনারা হলেন, হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উনাইস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত ছা’লাবা ইবনে গানামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
উনারা সকলেই ছিলেন সাওয়াদ ইবনে গানম বংশীয়।
বানূ যুরাইক থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ যুরাইক ইবনে আমির ইবনে যুরাইক ইবনে আব্দ ইবনে হারিছা ইবনে মালিক ইবনে গাযব ইবনে জুশাম ইবনে খাযরাজ- এর শাখা বংশ বানূ মুখাল্লাদ ইবনে আমির ও ইবনে যুরাইক- এর সাতজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, অন্য মতে আমির ইবনে আযরাক।
১. হযরত কাইস ইবনে মিহসান ইবনে খালিদ ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, অন্যমতে হযরত কাইস ইবনে হিসন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবূ খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত হারিস ইবনে কাইস ইবনে খালিদ ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত যুবাইর ইবনে ইয়াস ইবনে খালিদ ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত আবূ উবাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন হযরত সা’দ ইবনে উছমান ইবনে খালদা ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. উনার ভাই হযরত উকবা ইবনে উছমান ইবনে খালদা ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৬. হযরত যাকওয়ান ইবনে আব্দ কাইস ইবনে খালদা ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৭. হযরত মাসউদ ইবনে খালদা ইবনে আমির ইবনে মুখাল্লাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ খালিদ থেকে:
বানূ খালিদ ইবনে আমির  ইবনে যুবাইক- এর একজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত আব্বাদ ইবনে কাইস ইবনে আমির ইবনে খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ খালদা থেকে:
বানূ খালদা  ইবনে আমির ইবনে যুরাইক থেকে পাঁচজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত আসয়াদ ইবনে ইয়াযীদ ইবনে ফাকিহ ইবনে যায়িদ ইবনে খালদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ফাকিহ ইবনে বিশর ইবনে ফাকিহ ইবনে যায়িদ ইবনে খালদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত বুসর ইবনে ফাকিহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত মুয়ায ইবনে মায়িস ইবনে কাইস ইবনে খালদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. উনার ভাই হযরত আয়িয  ইবনে মায়িস ইবনে কাইস ইবনে খালদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৫. হযরত মাসউদ ইবনে আসাদ ইবনে কাইস ইবনে খালদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ আজলান থেকে:
বানূ আজলান ইবনে আমর ইবনে আমির ইবনে যুরাইক- এর তিন ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত রিফা’য়া ইবনে রাফি’ ইবনে মালিক ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. উনার ভাই হযরত খাল্লাদ ইবনে রাফি’ ইবনে মালিক ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৩. হযরত উবাইদ ইবনে যায়িদ ইবনে আমির ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ বায়যা থেকে:
বানূ বায়াযা ইবনে আমির ইবনে যুরাইক- এর ছয়জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত যিয়াদ ইবনে লাবীদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে সিনান ইবনে আমির ইবনে আদী ইবনে উমাইয়া ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত ফারওয়া ইবনে আমর ইবনে ওয়াযফা ইবনে উবাইদ ইবনে আমির ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত ওয়ারাকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত খালিদ ইবনে কাইস ইবনে মালিক ইবনে আজলান ইবনে আমির ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত ইবনে ছা’লাবা ইবনে খাালিদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে আমির ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহ্ িআলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত রুখাইলা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আত্বিয়া ইবনে নুওয়াইরা ইবনে আমির ইবনে আত্বিয়া ইবনে আমির ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৬. হযরত খুলাইফা ইবনে আদী ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে আমির ইবনে ফুহাইরা ইবনে বায়াযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে উলাইফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ হাবীব থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ হাবীব ইবনে আব্দ হারিসা ইবনে মালিক ইবনে গাযব ইবনে  জাশাম ইবনে খাযরাজ- এর একজন ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত রাফি’ ইবনে মুয়াল্লা ইবনে লাওযান ইবনে হারিছা ইবনে আদী ইবনে যায়িদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে যায়িদ মানাত ইবনে হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ নাজ্জার থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ নাজ্জার ছিলেন তায়মুল্লাহ ইবনে ছা’লাবা ইবনে আমর ইবনে খাযরাজ- শাখা বংশ বানূ গানম ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার- এর শাখা বংশ বানূ ছা’লাবা ইবনে আবদ আউফ ইবনে গানম- এর একজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত আবূ আইয়ূব খালিদ ইবনে যায়িদ ইবনে কুলাইব ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ উসাইরা থেকে:
বানূ উসাইরা ইবনে আব্দ আউফ ইবনে গানম- এর একজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত ছাবিত ইবনে খালিদ ইবনে নু’মান ইবনে খানসা ইবনে উসাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, কেউ কেউ হযরত উসাইরের স্থানে উশাইরা বলেছেন।
 বানূ আমর থেকে:
 ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ আমর ইবনে আব্দ আউফ ইবনে গানম- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
১. হযরত উমারা ইবনে হাযম ইবনে যায়িদ ইবনে লাওযান ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. হযরত সুরাকা ইবনে কা’ব ইবনে আব্দুল উয্যা ইবনে গাযিয়া ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ উবাইদ ইবনে ছা’লাবা থেকে:
 বানূ উবাইদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে গানম- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
১. হযরত হারিছা ইবনে নু’মান ইবনে যায়িদ ইবনে উবাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. হযরত সুলাইম ইবনে কাইস ইবনে কাহাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি হলেন, খালিদ ইবনে কাইস ইবনে উবাইদ।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত হারিসা ইবনে নু’মান ইবনে নাফ’ ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ আয়িয ও উনার মিত্রদের থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ আয়িয ইবনে সা’লাবা ইবনে গানম- এর দু’জন ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে আয়িযের পরিবর্তে আবিদ। উনারা হলেন,
১. হযরত সুহাইল ইবনে রাফি’ ইবনে আবূ আমর ইবনে আয়িয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. জাহাইনা বংশীয় উনাদের মিত্র- হযরত আদী ইবনে আবী যাগবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ যায়িদ থেকে:
বানূ যায়িদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে গানম- এর তিনজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত মাসউদ ইবনে আউস ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
২. হযরত আবূ খুযাইমা ইবনে আওস ইবনে যায়িদ ইবনে আসরাম ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৩. হযরত রাফি’ ইবনে হারিছ ইবনে সাওয়াদ ইবনে যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ সাওয়াদ এবং উনাদো মিত্রদো থেকে:
 বানূ সাওয়াদ ইবনে মালিক ইবনে গানম- এর দশজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত মুয়াওওয়াজ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত মুয়ায রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 উনারা হলেন হারিস ইবনে রিফায়া ইবনে সাওয়াদ উনার পুত্র। উনাদের মা হলেন হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি বলেন, হযরত উবাইদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে উবাইদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে গানম ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জারের মেয়ে। কেউ কেউ বলেন, রিফায়া হলেন হারিছ ইবনে সাওয়াদ উনার ছেলে।
৪. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নু’মান ইবনে আমর ইবনে রিফায়া ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে তিনি ছিলেন হযরত নুয়াইমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আমির ইবনে মুখাল্লাদ ইবনে হারিছ ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৬. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কাইস ইবনে খালিদ ইবনে খালদা ইবনে হারিছ ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৭. আশজা গোত্রীয় উনাদের মিত্র- হযরত ওয়াদী’য়া ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৮. হযরত জুহাইনা গোত্রীয় উনাদের মিত্র- ওয়াদী’য়া ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৯. হযরত ছাবিত ইবনে আমর ইবনে যায়িদ ইবনে আদী ইবনে সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
১০. সকলের জানা ছিলো যে, হযরত হারিছ ইবনে আফরা উনার পরাধীন থেকে স্বাধীন হযরত আবুল হামরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও সম্মানিত বদর জিহাদেঅংশগ্রহণ করেছিলেন।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবুল হামরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন, হারিছ ইবনে রিফা’ উনার পরাধীন থেকে স্বাধীন।
বানূ আমির ইবনে মালিক থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ আমির ওরফে মাবযূল ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার- এর শাখা বংশ বানূ উতাইক ইবনে আমর ইবনে মাবযূল- এর তিন জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত ছা’লাবা ইবনে আমর ইবনে মিহসান ইবনে আমর ইবনে উতাইক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত সাহল ইবনে উতাইক ইবনে নু’মান ইবনে আমর ইবনে উতাইক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৩. হযরত হারিছ ইবনে সাম্মাহ ইবনে আমর ইবনে উমাইক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। রাওহা নামক এলাকায় উনার পা মুবারক ভেঙ্গে গিয়েছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে গনীমতের অংশ মুবারক দিয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
বানূ আমর ইবনে মালিক থেকে:
বানূ আমর ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার। উনারা বানূ হুদাইলা নামে পরিচিত, উনার শাখা গোত্র বানূ কাইস ইবনে উবাইদ ইবনে যায়িদ ইবনে মুয়াবিয়া ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হুদাইলা বিনতে মালিক ইবনে যায়িদুল্লাহ ইবনে হাবীব ইবনে আব্দ হারিছা ইবনে মালিক ইবনে গযব ইবনে জুশাম ইবনে খাযরাজ ছিলেন হযরত মুয়াবিয়া ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জারের মা। এ জন্যই মুয়াবিয়া বংশীয়দেরকে উনার দিকে সম্পর্কিত করা হয়ে থাকে।
১. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উবাই ইবনে কা’ব ইবনে কাইস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. হযরত আনাস ইবনে মুয়াজ ইবনে আনাস ইবনে কাইস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ আদী ইবনে আমর থেকে:
বানূ আদী ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার- এর তিনজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, উনারা হলেন মাগালা বিনতে আউফ ইবনে আব্দ মানাত ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে কিনানা ইবনে খুযাইমা বংশীয়।
 কেউ কেউ বলেন, নিশ্চয়ই মাগালা ছিলেন যুরাইক বংশীয় এবং আদী ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে নাজ্জার- এর মাতা। এ জন্যই বানূ আদী- এর দিকেই সম্পর্কিত করা হয়ে থাকেন।
 ১. হযরত আউস ইবনে ছাবিত ইবনে মুনযির ইবনে হারাম ইবনে আমর ইবনে যায়িদ মানাত ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত আবূ শাইখ উবাই ইবনে ছাবিত ইবনে মুনযির ইবনে হারাম ইবনে আমর ইবনে যায়িদ মানাত ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবূ শাইখ উবাই ইবনে ছাবিত হলেন হযরত হাসসান ইবনে ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ভাই।
৩. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হলেন, হযরত যায়িদ ইবনে সাহল ইবনে আসওয়াদ ইবনে হারাম ইবনে আমর ইবনে যায়িদ মানাত ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ আদী ইবনে নাজ্জার থেকে:
বানূ আদী ইবনে নাজ্জার- এর শাখা বংশ বানূ আদী ইবনে আমির ইবনে গানম ইবনে নাজ্জারের আটজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত হারিছা ইবনে সুরাকা ইবনে হারিছ ইবনে আদী ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত আমর ইবনে ছা’লাবা ইবনে ওয়াহব ইবনে আদী ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কুনিয়াত ছিলো হযরত আবূ হাকীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত সালীত্ব ইবনে কাইস ইবনে আমর ইবনে উতাইক ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত আবূ সালীত্ব উসাইরা ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। আমর উনার কুনিয়াত ছিলো, হযরত আবূ খারিজা ইবনে কাইস ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৫. হযরত ছাবিত ইবনে খানসা ইবনে আমর ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৬. হযরত আমির ইবনে উমাইয়া ইবেন যায়িদ ইবনে হাসহাস ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৭. হযরত মুহরিয ইবনে আমির ইবনে মালিক ইবনে আদী ইবনে আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৮. বালী বংশীয় উনাদের মিত্র হযরত সাওয়াদ ইবনে গাজীয়া ইবনে উহাইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মতান্তরে হযরত সাওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ হারাম ইবনে জুন্দুব থেকে:
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, বানূ হারাম ইবনে জুন্দুব ইবনে আমির ইবনে গানম ইবনে আদী ইবনে নাজ্জার- এর চারজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত যায়িদ কাইস ইবনে সাকান ইবনে কাইস ইবনে যা’উরা ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত আবুল আওয়ার ইবনে হারিছ ইবনে যালিম ইবনে আবস ইবনে হারাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, কেউ কেউ বলেন, আবুল আওয়ার হলেন হযরত হারিছ ইবনে যালিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত সুলাইম ইবনে মিলহান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৪. হযরত হারাম ইবনে মিলহান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, মিলহানের নাম ছিলো মালিক ইবনে খালিদ ইবনে যায়িদ ইবনে হারাম।
 বানূ মাযিন ইবনে নাজ্জার ও উনাদের মিত্রদের থেকে:
বানূ মাযিন ইবনে নাজ্জার- এর শাখা বংশ বানূ আওফ ইবনে মাবযূল ইবনে আমর ইবনে গানম ইবনে মাযিন ইবনে নাজ্জার- এর তিনজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত কাইস ইবনে আবূ সা’সা’য়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নাম ছিলো আমর ইবনে যায়িদ ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কা’ব ইবনে আমর ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৩. আসাদ ইবনে খুযাইমা বংশীয় উনাদের মিত্র হযরত উসাইমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ খানসা ইবনে মাবযূল থেকে:
 বানূ খানসা ইবনে মাবযূল ইবনে আমর ইবনে গানম ইবনে মাযিন- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
১. হযরত আবূ দাউদ উমাইর ইবনে আমির ইবনে মালিক ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. হযরত সুরাকা ইবনে আমর ইবনে আতিইয়া ইবনে খানসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ ছা’লাবা ইবনে মাযিন ইবনে নাজ্জার- এর একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
১. হযরত কাইস ইবনে মুখাল্লাদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে সাখর ইবনে হাবীব ইবনে হারিছ ইবনে ছা’লাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ দীনার ইবনে নাজ্জার থেকে:
 বানূ দীনার ইবনে নাজ্জার- এর শাখা বংশ বানূ মাসউদ ইবনে আব্দুল আশহাল ইবনে হারিছা ইবনে দীনার ইবনে নাজ্জার- এর পাঁচজন হযরত ছাহাবায়ে কিরারম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
১. হযরত নু’মান ইবনে আব্দ আমর ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত দাহহাক ইবনে আব্দ আমর ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত সুলাইম ইবনে হারিছ ইবনে ছা’লাবা ইবনে কা’ব ইবনে হারিছ ইবনে দীনার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি ছিলেন, আব্দ আমরের দু’ পুত্র হযরত দাহহাক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত নু’মান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বৈপিত্রের ভাই।
৪. হযরত সা’দ ইবনে সুহাইল ইবনে আব্দুল আশহাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
৫. হযরত জাবির ইবনে খালিদ ইবনে আব্দুল আশহাল ইবনে হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
বানূ কাইস থেকে:
 বানূ কাইস ইবনে মালিক ইবনে কা’ব ইবনে হারিছা ইবনে দীনার ইবনে নাজ্জার- এর দু’জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
১. হযরত কা’ব ইবনে যায়িদ ইবনে কাইস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং
২. উনাদের মিত্র বুজাইর ইবনে আবূ বুজাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা।
হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত বুজাইর রদ্বিয়াল্লাহি তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন বানূ আবস ইবনে বাগীয ইবনে রাইছ ইবনে গাত্বফান- এর শাখা গোত্র বানূ জাযীমা ইবনে রাওয়াহা বংশীয়।
 হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, খাযরাজ বংশের যারা সম্মানিত বদর জিহাদেঅংশগ্রহণ করেছিলেন, উনারা সংখ্যায় ছিলেন একশ’ সত্তরজন।
 আরো কিছু সম্মানিত বদরী ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম:
 হযরত ইবনে হিশাম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, অধিকাংশ আলিম উনারা খাযরাজ বংশীয় সম্মানিত বদর জিহাদেঅংশগ্রহণকারী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ছাড়াও আরোও কিছু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নাম উল্লেখ করেছেন। উনারা হলেন, বানূ আজলান ইবনে যায়িদ ইবনে গানম ইবনে সালিম ইবনে আউফ ইবনে আমর ইবনে আউফ ইবনে খাযরাজ উনার।
 ১. হযরত ইতবান ইবনে মালিক ইবনে আমর ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
 ২. হযরত মুলাইল ইবনে ওবারা ইবনে খালিদ ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত ইসমা ইবনে হুসাইন ইবনে ওবারা ইবনে খালিদ ইবনে আজলান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।

 আর বানূ হাবীব ইবনে আব্দ হারিছা ইবনে মালিক ইবনে গাযব ইবনে জুশাম ইবনে খাযরাজ- এর শাখা বংশ বানূ যুরাইক- এর হিলাল ইবনে মুয়াল্লা ইবনে লাওযান ইবনে হারিসা ইবনে আদী ইবনে যায়িদ ইবনে ছা’লাবা ইবনে মালিক ইবনে যায়িদ মানাত ইবনে হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।

0 Comments: