কোন মেয়ে সন্তানের বয়স ১২ বছর হলে বিয়ে না দিলে, তার দ্বারা কোন খারাপ কাজ হলে বাবা দায়ী হবে
একজন কন্যাকে পিতা ১২ বছর বয়সের মধ্যে বিবাহ না দিলে সে মেয়ে দ্বারা যদি কোন পাপ কাজ হয় তাহলে পিতাকে শাস্তি পেতে হবে।
হাদীছ শারীফে বর্ণিত আছে,
حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ السُّلَمِيُّ، أنا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عُبْدُوسٍ، نا عُثْمَانُ بْنُ سَعِيدٍ، نا سُلَيْمَانُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الدِّمَشْقِيُّ، نا بِشْرُ بْنُ بَكْرٍ، أنا -- أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ الْغَسَّانِيُّ، عَنِ الْمُجَاشِعِ الْأَزْدِيِّ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: " مَكْتُوبٌ فِي التَّوْرَاةِ: §مَنْ بَلَغَتْ لَهُ ابْنَةٌ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ سَنَةً فَلَمْ يُزَوِّجْهَا فَرَكِبَتْ إِثْمًا فَإِثْمُ ذَلِكَ عَلَيْهِ
হযরত ওমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তাওরাত শরীফে লেখা আছে যে, যখন কারো কন্যা সন্তান বারো বছর বয়সে পৌঁছে, আর সে যদি তার বিয়ে না দেয়, আর তার দ্বারা যদি কোনো পাপকর্ম হয়, তবে ঐ পাপকর্ম পিতার ওপর বর্তাবে। (বায়হাক্বী- শু‘আবুল ঈমান ৮৩০৩, মিশকাত শরীফ ৩১৩৯, তাফসীরে মাযহারী সূরা নূরের ৩২ নং অায়াত শরীফের তাফসীর )
হাদীছ শারীফে বর্ণিত আছে,
حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ السُّلَمِيُّ، أنا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عُبْدُوسٍ، نا عُثْمَانُ بْنُ سَعِيدٍ، نا سُلَيْمَانُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الدِّمَشْقِيُّ، نا بِشْرُ بْنُ بَكْرٍ، أنا -- أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ الْغَسَّانِيُّ، عَنِ الْمُجَاشِعِ الْأَزْدِيِّ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: " مَكْتُوبٌ فِي التَّوْرَاةِ: §مَنْ بَلَغَتْ لَهُ ابْنَةٌ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ سَنَةً فَلَمْ يُزَوِّجْهَا فَرَكِبَتْ إِثْمًا فَإِثْمُ ذَلِكَ عَلَيْهِ
হযরত ওমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তাওরাত শরীফে লেখা আছে যে, যখন কারো কন্যা সন্তান বারো বছর বয়সে পৌঁছে, আর সে যদি তার বিয়ে না দেয়, আর তার দ্বারা যদি কোনো পাপকর্ম হয়, তবে ঐ পাপকর্ম পিতার ওপর বর্তাবে। (বায়হাক্বী- শু‘আবুল ঈমান ৮৩০৩, মিশকাত শরীফ ৩১৩৯, তাফসীরে মাযহারী সূরা নূরের ৩২ নং অায়াত শরীফের তাফসীর )
উক্ত হাদীছ শরীফ খানা হযরত ওমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও হযরত আনান বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে ২ টি পৃথক সনদে বর্ণিত আছে। যা একে অপরকে শক্তিশালী করে। এছাড়া বিখ্যাত মুহাদ্দিস ইবনে হাজার হায়ছামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার الإفصاح عن أحاديث النكاح কিতাবে এই হাদীছ শরীফ দলীল হিসাবে এনেছেন।
সূতরাং বাল্যবিবাহ সর্ম্পকে সরাসরি হাদীছ শরীফই পাওয়া গেলো। সূতরাং এর পরও যারা বাল্যবিবাহের বিরোধীতা করে তারা হাদীছ শরীফ বিরোধীতাকারী।
আর ঐ সকল পিতাও সাবধান যারা তার মেয়ের বিবাহের ব্যবস্থা সময় মত করলেন না কিন্তু মেয়ে কোন পাপ কাজ করে ফেললো। তাদের জন্য রয়েছে আযাব.........!
আর ঐ সকল পিতাও সাবধান যারা তার মেয়ের বিবাহের ব্যবস্থা সময় মত করলেন না কিন্তু মেয়ে কোন পাপ কাজ করে ফেললো। তাদের জন্য রয়েছে আযাব.........!
0 Comments:
Post a Comment