দেওবন্দ সিলসিলার অন্যতম আশরাফ আলী থানবীর অন্যতম সংকলন কিতাব হচ্ছে “হেকায়াতে আউলিয়া”। এই কিতাবে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ বিষয়ে একখানা ঘটনা আছে যাদ্বারা স্পষ্ট বুঝতে পারবেন মূল দেওবন্দ সিলসিলার লোকেরা মীলাদ শরীফ সর্ম্পকে কি ধারনা রাখতো।
উক্ত কিতাবে কি উল্লেখ আছে নিজেরাই দেখে নিন,
“এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলো, আপনাদের ওখানে কি মীলাদ শরীফ পাঠ করা হয়? তিনি বললেন, প্রতিদিনই পাঠ করা হয়। তিনি কালেমা শরীফ পাঠ করে বললেন, যদি মীলাদ শরীফ না হয়, তাহলে এ কালেমা শরীফ হলো কিভাবে। তিনি বললেন, যদি আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের আলোচনা করলে রহমত বর্ষণ হয়, তাহলে মীলাদ শরীফ পাঠ করলে কি হবে? সুবহানাল্লাহ (হেকায়েতে আউলিয়া ৮৭ পৃষ্ঠা)
বর্তমানে যারা দেওবন্দী পরিচয় দেয় তারা কি মূলত দেওবন্দী? যদি হতো তবে আকাবীরদের বিরোধী কেন? তবে কি ছদ্মবেশে বর্তমানে কেউ বা কারা দেওবন্দ সিলসিলা হিসাবে নিজেদের পরিচয় দিচ্ছে? মূলত তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন কিছু প্রমাণ করা বা মুরুব্বীদের বির্তকিত করা?