মাজলিসু রুইয়াতিল হিলাল গঠনের উদ্যোগ ও গুরুত্ব
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “তারা আপনাকে বাঁকা চাঁদ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। আপনি বলুন, এটি মানুষের জন্য সময় নির্ধারণ ও হজ্জের সময় ঠিক করার মাধ্যম।” কুরআন শরীফ-এ স্পষ্টভাবে বাঁকা চাঁদকে সময় নির্ধারণ করার মাধ্যম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অমাবস্যার চাঁদ, জোছনার চাঁদ, অর্ধ চন্দ্র, সূর্যাস্তের কিছু পূর্বে ডুবে যাওয়া চাঁদ, নির্দিষ্ট বয়সের চাঁদ এসবের উল্লেখ করা হয়নি। অথচ আজকাল ইহুদীদের মদদপুষ্ট খারিজী, রাফিজী, সালাফী, ওহাবী গং কুরআন শরীফ-এর এই আয়াত শরীফ-এর মনগড়া ব্যাখ্যা করে তাদের বানানো নিয়মে মাস শুরু করে যাচ্ছে। আরবী মাসের ২৯তম তারিখে চাঁদ তালাশ করা এবং কোন কারণে চাঁদ দেখা না গেলে মাস ৩০ দিনে পূর্ণ করা শরীয়তের নির্দেশ। এছাড়াও হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “তোমরা চাঁদ দেখে রোযা শুরু কর এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর।”
তবে শুধু শা’বান, রমাদ্বান শরীফ, শাওওয়াল এবং যিলহজ্জ শরীফ-এ চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া- এ ফতওয়াটি আম ফতওয়া। খাছ ফতওয়া হচ্ছে- প্রতি মাসেই চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। প্রতি মাসেই মুসলমানদের জন্য রয়েছে বিশেষ বিশেষ কিছু দিন এবং রাত। আর সে কারণে চাঁদ না দেখে মনগড়া তারিখে আরবী মাস শুরু করা কবীরা গুনাহ। এখানে একটি বিষয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে, প্রতি মাসেই চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু সঠিক তারিখে মাস শুরু করা ফরয। কেননা সঠিক তারিখে মাস শুরু না হলে অনেক ফরয-ওয়াজিব ইবাদত পালনে ত্রুটি হবে। যেমন রোযা, হজ্জ, দুই ঈদের নামায ইত্যাদি। কাজেই প্রতি মাসে নতুন চাঁদ তালাশ করা শরীয়তে ওয়াজিবে কিফায়া। আর চাঁদ না দেখে মনগড়া তারিখে রোযা শুরু করা ও ঈদ করা কঠিন কবীরা গুনাহ।
সউদী ওহাবী সরকারের বানানো মনগড়া ক্যালেন্ডারের অনুসরণের কারণে প্রতি বছর হজ্জ বাতিল হচ্ছে, রোযা নষ্ট হচ্ছে, ঈদ বাতিল হচ্ছে। সউদী আরব ছাড়াও অনেক মুসলিম দেশেও চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু হচ্ছে না। চাঁদের তারিখ হের-ফের করে সহজেই মুসলমানদের আমল নষ্ট করা যায়। তাই মুনাফিকদের সাথে নিয়ে কাফির-মুশরিকরা সারা বিশ্বে চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার শরীয়তের পদ্ধতির পরিবর্তে তাদের বানানো পদ্ধতি চাপিয়ে দিচ্ছে। এ ব্যাপারে এখনও বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম দেশের মুসলমানগণ উদাসীন। মুসলমানদের আমল হিফাজতের জন্য, সচেতনতার জন্য আমাদের দেশে এবং বিদেশে চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করার অভিপ্রায় নিয়ে তৈরি করা হয়েছে আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা কমিটি “রুইয়াতে হিলাল মজলিস”।
তবে শুধু শা’বান, রমাদ্বান শরীফ, শাওওয়াল এবং যিলহজ্জ শরীফ-এ চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া- এ ফতওয়াটি আম ফতওয়া। খাছ ফতওয়া হচ্ছে- প্রতি মাসেই চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। প্রতি মাসেই মুসলমানদের জন্য রয়েছে বিশেষ বিশেষ কিছু দিন এবং রাত। আর সে কারণে চাঁদ না দেখে মনগড়া তারিখে আরবী মাস শুরু করা কবীরা গুনাহ। এখানে একটি বিষয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে, প্রতি মাসেই চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু সঠিক তারিখে মাস শুরু করা ফরয। কেননা সঠিক তারিখে মাস শুরু না হলে অনেক ফরয-ওয়াজিব ইবাদত পালনে ত্রুটি হবে। যেমন রোযা, হজ্জ, দুই ঈদের নামায ইত্যাদি। কাজেই প্রতি মাসে নতুন চাঁদ তালাশ করা শরীয়তে ওয়াজিবে কিফায়া। আর চাঁদ না দেখে মনগড়া তারিখে রোযা শুরু করা ও ঈদ করা কঠিন কবীরা গুনাহ।
সউদী ওহাবী সরকারের বানানো মনগড়া ক্যালেন্ডারের অনুসরণের কারণে প্রতি বছর হজ্জ বাতিল হচ্ছে, রোযা নষ্ট হচ্ছে, ঈদ বাতিল হচ্ছে। সউদী আরব ছাড়াও অনেক মুসলিম দেশেও চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু হচ্ছে না। চাঁদের তারিখ হের-ফের করে সহজেই মুসলমানদের আমল নষ্ট করা যায়। তাই মুনাফিকদের সাথে নিয়ে কাফির-মুশরিকরা সারা বিশ্বে চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার শরীয়তের পদ্ধতির পরিবর্তে তাদের বানানো পদ্ধতি চাপিয়ে দিচ্ছে। এ ব্যাপারে এখনও বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম দেশের মুসলমানগণ উদাসীন। মুসলমানদের আমল হিফাজতের জন্য, সচেতনতার জন্য আমাদের দেশে এবং বিদেশে চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করার অভিপ্রায় নিয়ে তৈরি করা হয়েছে আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা কমিটি “রুইয়াতে হিলাল মজলিস”।
0 Comments:
Post a Comment