হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
যিনি খ্বলিক,যিনি মালিক,যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি রোগ সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন “ আর বান্দা যখন রোগাক্রান্ত হয়, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনিই আরোগ্য দান করেন’। (পবিত্র সুরা শুয়ারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৮০)।
চিকিৎসা নেয়া খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত । চিকিৎসা সম্পর্কে অনেক পবিত্র হাদীস শরীফ বর্নিত রয়েছে।
নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে যেমন চিকিৎসা মুবারক গ্রহন করতে কবুল করছেন তেমনি অন্যদের করার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। চিকিৎসা গ্রহন করে সুস্থ্য থাকা খাছ সুন্নত। চিকিৎসা নেয়া কখনো ফরয হয়ে যায় যখন জীবন বাঁচানোর আশঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু পর্দা রক্ষার সাথে যেহেতু ঈমানের সম্পর্ক রয়েছে সেক্ষেত্রে পর্দা রক্ষা করেই চিকিৎসা নিতে হবে, চিকিৎসা দিতে হবে এবং কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাপ করা যাবেনা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য মানুষ পর্দার গুরুত্ব না বোঝার কারণে সম্পূর্ণ বে-পর্দা হয়ে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহন করছে। পর্দা রক্ষার পরিবেশ নিয়ে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার পূর্বে বাংলাদেশ, সউদী আরব সহ কোন মুসলিম দেশে এরকম কোন হাসপাতাল বা ক্লিনিক তৈরি হয়নি। যামানার ইমাম ও মুস্তাহিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাসসালাম পৃথিবীতে প্রথম সম্পূর্ণ শরীয়া ভিত্তিক আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। সুবহানাল্লাহ।
মুতমা’ইন্নাহ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একটি শব্দ মুবারক। যার অর্থ ইতমিনান বা প্রশান্তি । আল মুতমা’ইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল এ শব্দ মুবারকের কায়িম মাকাম। সুবহানাল্লাহ । বর্তমানে চিকিৎসার সাথে "সেবা" শব্দের একটি সংযোগ থাকলেও বাস্তবে সেবার বিষয়টি প্রায় উপেক্ষিত । সেখানে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে পর্দার ইসলামী অনুশাসন মেনে মানুষকে আন্তরিক সেবা ও চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে দেহে ও মনে সুস্থতা-প্রশান্তি দেয়া।
১৪৩৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাস উনার ৩ তারিখ, লাইলাতুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে (২ রা আউয়াল, ১৩৮২ শামসী, ১ লা জুন ২০১৪) আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালের শুভ উদ্ভোধন করা হয়। লাইলাতুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি হাসপাতালে তাশরীফ মুবারক নিয়ে পবিত্র মিলাদ শরীফ পাঠের পর বিশেষ দোয়া মুনাজাত করেন এবং ইয়াওমুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে সাইয়িদাতুনা উম্মুল উমাম হযরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম তিনি তাশরীফ মুবারক গ্রহন করেন এবং একইভাবে মিলাদ শরীফ পাঠ করে দোয়া মুনাজাত পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।
সংক্ষেপে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালয়ের সার্ভিস সমূহ
১. হাসপাতাল : ১) দশ বেডের হাসপাতাল। অপারেশনের সুবিধা। যেমন, সিজার, এপেন্ডিসাইটিস, জরায়ু,হার্নিয়া, টিউমার,পাইলস, ছেলে শিশুদের খৎনা ইত্যাদি । ঠান্ডা ও গরম পানির ব্যবস্থা ।
২.কনসালটেশন সেন্টারঃ শিশু, গাইনী, মেডিসিন,সার্জারী, ,চর্ম, বক্ষব্যাধী, হরমোন, নাক-কান-গলা, ডায়াবেটিস ইত্যাদি প্রায় সকল বিভাগের ডাক্তার দেখানোর সুযোগ ।
৩.ডায়াগনস্টিক সেন্টারঃ সর্বোচ্চ মানের মেশিন ব্যবহার । ডিজিটাল এক্সরে, ওরাল সেন্সর, আল্ট্রাসনোগ্রাম । পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক টেস্টের উপর মাসব্যাপী থাকে বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
৪. চক্ষু বিভাগঃ ১) বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কতৃক সর্বাধুনিক মেশিনের সাহায্যে চক্ষু পরীক্ষা এবং সুলভ খরচে ছানী অপারেশনের আয়োজন করা।
৫. ডেন্টাল বিভাগঃ যৌক্তিক খরচে দাঁতের চিকিৎসার সুব্যবস্থা।
৬. ফার্মেসীঃ রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট দ্বারা পরামর্শ নেয়ার সুযোগ।
৭. বিশেষ প্যাকেজ সুবিধাঃ
১) ডায়াবেটিক প্যাকেজঃ প্রতি মাসে ৫০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে চিকিৎসা সুবিধা ।
২) গর্ভকালীন প্যাকেজঃ এককালীন খরছ অনেকের জন্য কষ্টসাপেক্ষ বলে দেশে এই প্রথম আল মুতমাইন্নাহ হাসপাতালে গর্ভকালীন চিকিৎসায় কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ।
৩) ভ্যাক্সিনেশন প্রোগ্রামঃ শিশুদের টিকা দেবার ব্যবস্থা
৪) স্পেশাল প্যাকেজঃ ছাত্র-ছাত্রী, বয়স্ক-বয়স্কা,পরিবারের সকলের জন্য রয়েছে বিভিন্ন চিকিৎসা প্যাকেজ ।
মা ও শিশুদের চিকিৎসা সেবার সকল সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি পুরুষদের চিকিৎসার জন্যেও রয়েছে আলাদা সুব্যবস্থা ।
৫) হাসপাতালের ফার্মেসী ২৪ ঘন্টা খোলা।
চিকিৎসা নেয়া খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত । চিকিৎসা সম্পর্কে অনেক পবিত্র হাদীস শরীফ বর্নিত রয়েছে।
নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে যেমন চিকিৎসা মুবারক গ্রহন করতে কবুল করছেন তেমনি অন্যদের করার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। চিকিৎসা গ্রহন করে সুস্থ্য থাকা খাছ সুন্নত। চিকিৎসা নেয়া কখনো ফরয হয়ে যায় যখন জীবন বাঁচানোর আশঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু পর্দা রক্ষার সাথে যেহেতু ঈমানের সম্পর্ক রয়েছে সেক্ষেত্রে পর্দা রক্ষা করেই চিকিৎসা নিতে হবে, চিকিৎসা দিতে হবে এবং কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাপ করা যাবেনা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য মানুষ পর্দার গুরুত্ব না বোঝার কারণে সম্পূর্ণ বে-পর্দা হয়ে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহন করছে। পর্দা রক্ষার পরিবেশ নিয়ে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার পূর্বে বাংলাদেশ, সউদী আরব সহ কোন মুসলিম দেশে এরকম কোন হাসপাতাল বা ক্লিনিক তৈরি হয়নি। যামানার ইমাম ও মুস্তাহিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাসসালাম পৃথিবীতে প্রথম সম্পূর্ণ শরীয়া ভিত্তিক আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। সুবহানাল্লাহ।
মুতমা’ইন্নাহ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একটি শব্দ মুবারক। যার অর্থ ইতমিনান বা প্রশান্তি । আল মুতমা’ইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতাল এ শব্দ মুবারকের কায়িম মাকাম। সুবহানাল্লাহ । বর্তমানে চিকিৎসার সাথে "সেবা" শব্দের একটি সংযোগ থাকলেও বাস্তবে সেবার বিষয়টি প্রায় উপেক্ষিত । সেখানে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে পর্দার ইসলামী অনুশাসন মেনে মানুষকে আন্তরিক সেবা ও চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে দেহে ও মনে সুস্থতা-প্রশান্তি দেয়া।
১৪৩৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাস উনার ৩ তারিখ, লাইলাতুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে (২ রা আউয়াল, ১৩৮২ শামসী, ১ লা জুন ২০১৪) আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালের শুভ উদ্ভোধন করা হয়। লাইলাতুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি হাসপাতালে তাশরীফ মুবারক নিয়ে পবিত্র মিলাদ শরীফ পাঠের পর বিশেষ দোয়া মুনাজাত করেন এবং ইয়াওমুল ইসনাইনিল আযীম শরীফে সাইয়িদাতুনা উম্মুল উমাম হযরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম তিনি তাশরীফ মুবারক গ্রহন করেন এবং একইভাবে মিলাদ শরীফ পাঠ করে দোয়া মুনাজাত পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।
সংক্ষেপে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালয়ের সার্ভিস সমূহ
১. হাসপাতাল : ১) দশ বেডের হাসপাতাল। অপারেশনের সুবিধা। যেমন, সিজার, এপেন্ডিসাইটিস, জরায়ু,হার্নিয়া, টিউমার,পাইলস, ছেলে শিশুদের খৎনা ইত্যাদি । ঠান্ডা ও গরম পানির ব্যবস্থা ।
২.কনসালটেশন সেন্টারঃ শিশু, গাইনী, মেডিসিন,সার্জারী, ,চর্ম, বক্ষব্যাধী, হরমোন, নাক-কান-গলা, ডায়াবেটিস ইত্যাদি প্রায় সকল বিভাগের ডাক্তার দেখানোর সুযোগ ।
৩.ডায়াগনস্টিক সেন্টারঃ সর্বোচ্চ মানের মেশিন ব্যবহার । ডিজিটাল এক্সরে, ওরাল সেন্সর, আল্ট্রাসনোগ্রাম । পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক টেস্টের উপর মাসব্যাপী থাকে বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
৪. চক্ষু বিভাগঃ ১) বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কতৃক সর্বাধুনিক মেশিনের সাহায্যে চক্ষু পরীক্ষা এবং সুলভ খরচে ছানী অপারেশনের আয়োজন করা।
৫. ডেন্টাল বিভাগঃ যৌক্তিক খরচে দাঁতের চিকিৎসার সুব্যবস্থা।
৬. ফার্মেসীঃ রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট দ্বারা পরামর্শ নেয়ার সুযোগ।
৭. বিশেষ প্যাকেজ সুবিধাঃ
১) ডায়াবেটিক প্যাকেজঃ প্রতি মাসে ৫০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে চিকিৎসা সুবিধা ।
২) গর্ভকালীন প্যাকেজঃ এককালীন খরছ অনেকের জন্য কষ্টসাপেক্ষ বলে দেশে এই প্রথম আল মুতমাইন্নাহ হাসপাতালে গর্ভকালীন চিকিৎসায় কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ।
৩) ভ্যাক্সিনেশন প্রোগ্রামঃ শিশুদের টিকা দেবার ব্যবস্থা
৪) স্পেশাল প্যাকেজঃ ছাত্র-ছাত্রী, বয়স্ক-বয়স্কা,পরিবারের সকলের জন্য রয়েছে বিভিন্ন চিকিৎসা প্যাকেজ ।
মা ও শিশুদের চিকিৎসা সেবার সকল সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি পুরুষদের চিকিৎসার জন্যেও রয়েছে আলাদা সুব্যবস্থা ।
৫) হাসপাতালের ফার্মেসী ২৪ ঘন্টা খোলা।
0 Comments:
Post a Comment