যাকাত আদায়ের টিম
যাকাত ইসলাম উনার একটি শক্ত বুনিয়াদ। যাকাত নিয়ে যদি আমাদের সমাজের মানুষগুলোকে শ্রেনীভুক্ত করা যায় তাহলে আমরা পাব
১) এক শ্রেনীর জানা আছে যাকাত ফরয, আদায়ও করছেন হিসেব করে। কিন্তু সঠিক মাসয়ালা না জানা থাকায় হিসেবে ভুল করছেন।
২) এক শ্রেনী যাকাত ফরয জেনেই আদায় করছেন, হিসেবেও সঠিক ভাবে করছেন কিন্তু দান করছেন এমন জায়গায় যেখানে বা যাদের দিলে যাকাত আদায় হচ্ছে না ।
৩) এক দল যাকাত ফরয জেনে আদায় করছেন কিন্তু হিসেব না করে মনগড়া আদায় করছেন।
৪) এক শ্রেনীর যাকাত ফরয জানা আছে কিন্তু কোন ঋণ থাকায় অজুহাত দিয়ে যাকাত আদায় থেকে দূরে থাকছেন। অর্থাৎ এখানেও মাসয়ালা না জানার বিষয় রয়েছে।
৫) ইনকাম ট্যাক্স আদায় করছে বলে সেটাকেই যাকাতের পরিপূরক মনে করছে। তারা আলাদাভাবে যাকাত আদায় করছে না। নাউযুবিল্লাহ।
৬) যাকাত ফরয এই নিয়ে জ্ঞানও নেই ফলে যাকাত আদায়ের গুরুত্বও নেই।
৭) একদলের জানা আছে যাকাত ইসলাম উনার একটি শক্তিশালী স্তম্ভ কিন্তু তারা ইসলাম অস্বীকার করে আর তাই যাকাত ব্যবস্থারও সমালোচনা করে। নাউযুবিল্লাহ।
৮) এক শ্রেনী যাকাত আদায় করুক বা না করুক তাদের যাকাত বিষয়ে ধারণা থাকলেও উশর সম্পর্কে একেবারেই ধারণা নেই।
৯) এক শ্রেনী উশর সম্পর্কে জানলেও তা আদায়ে উদাসীন
১০) কেবল মুস্টিমেয় মানুষ উশর সঠিকভাবে গণনা করে আদায় করে থাকেন।
এই সকল শ্রেনীকে যাকাত -উশরের জ্ঞান ভালভাবে পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে সম্মানিত দরবার শরীফ থেকে যে কার্যক্রম নেয়া তা ইতিহাসে বিরল। কেবল যাকাত সংগ্রহ নয় বরং মানুষকে যাকাত বিষয়ে ওয়াকেবহাল করে কি করে নাজাতের পথ দেখানো যায় তার প্রচেস্টা কেবল সম্মানিত রাজারবাগ দরবার শরীফ থেকেই গ্রহন করা হয়।
পবিত্র জুমাদাল উখড়া মাস থেকেই শুরু হয় যাকাতের কার্যক্রম। যাকাত-উশরের জন্য আলাদাভাবে চিঠি ছাপিয়ে তা বিলি করা হয়। এই চিঠির মধ্যে যাকাতের মৌলিক জ্ঞান উল্লেখ করা থাকে।
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক দিক নির্দেশনায় উনার সম্মানিত শাহ দামাদে আউয়াল হযরত শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি যাকাত বিষয়ে গভীর ইলম যাকাত বিষয়ক তালিম ক্লাশে নিরলসভাবে দান করে যাচ্ছেন। উনার প্রচেষ্টায় একটি যাকাত বিষয়ক রেসালার প্রকাশ এবং ওয়েবসাইট খোলা হয়েছে। উনি এমনভাবে তালিমদান করেন যেন একজন তালিম গ্রহণকারী নিজেই তালিম হাছিল করে তালিমদাতা হিসেবে অন্য একজনকে তালিম দিতে পারেন।
তিনি যাকাত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কয়েকটি সুন্দর পদ্ধতি তৈরি করে দিয়েছেন। পাওয়ার পয়েন্টে উপস্থাপন করে কি করে সহজে মানুষকে বোঝানো যায় তারও উদ্যোগ নিয়েছেন।
আমাদের দেশে যেহেতু যাকাত আদায় হয়ে থাকে পবিত্র রমাদান শরীফ মাসে তাই সে মাসে ইফতার কর্মসূচীর মাধ্যমে যাকাতের তালিম দেয়ারও বিশেষ আয়োজন হয়ে থাকে।
শেষ কথা হল, যাকাত প্রদানের মাধ্যমে মানুষ কিভাবে নাজাত পেতে পারে, ইছলাহ হতে পারে এবং কিভাবে এই বিষয়ে সঠিক শররয়ী মাসয়ালা অবগত হওয়া যায়, কি করে যাকাত আদায়ের মত সম্মানিত কার্যক্রমে নিজেকে শরীক করা যায় তার সর্বচ্চো প্রচেস্টা সম্মানিত রাজারবাগ শরীফ থেকে নেয়া হয়।
১) এক শ্রেনীর জানা আছে যাকাত ফরয, আদায়ও করছেন হিসেব করে। কিন্তু সঠিক মাসয়ালা না জানা থাকায় হিসেবে ভুল করছেন।
২) এক শ্রেনী যাকাত ফরয জেনেই আদায় করছেন, হিসেবেও সঠিক ভাবে করছেন কিন্তু দান করছেন এমন জায়গায় যেখানে বা যাদের দিলে যাকাত আদায় হচ্ছে না ।
৩) এক দল যাকাত ফরয জেনে আদায় করছেন কিন্তু হিসেব না করে মনগড়া আদায় করছেন।
৪) এক শ্রেনীর যাকাত ফরয জানা আছে কিন্তু কোন ঋণ থাকায় অজুহাত দিয়ে যাকাত আদায় থেকে দূরে থাকছেন। অর্থাৎ এখানেও মাসয়ালা না জানার বিষয় রয়েছে।
৫) ইনকাম ট্যাক্স আদায় করছে বলে সেটাকেই যাকাতের পরিপূরক মনে করছে। তারা আলাদাভাবে যাকাত আদায় করছে না। নাউযুবিল্লাহ।
৬) যাকাত ফরয এই নিয়ে জ্ঞানও নেই ফলে যাকাত আদায়ের গুরুত্বও নেই।
৭) একদলের জানা আছে যাকাত ইসলাম উনার একটি শক্তিশালী স্তম্ভ কিন্তু তারা ইসলাম অস্বীকার করে আর তাই যাকাত ব্যবস্থারও সমালোচনা করে। নাউযুবিল্লাহ।
৮) এক শ্রেনী যাকাত আদায় করুক বা না করুক তাদের যাকাত বিষয়ে ধারণা থাকলেও উশর সম্পর্কে একেবারেই ধারণা নেই।
৯) এক শ্রেনী উশর সম্পর্কে জানলেও তা আদায়ে উদাসীন
১০) কেবল মুস্টিমেয় মানুষ উশর সঠিকভাবে গণনা করে আদায় করে থাকেন।
এই সকল শ্রেনীকে যাকাত -উশরের জ্ঞান ভালভাবে পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে সম্মানিত দরবার শরীফ থেকে যে কার্যক্রম নেয়া তা ইতিহাসে বিরল। কেবল যাকাত সংগ্রহ নয় বরং মানুষকে যাকাত বিষয়ে ওয়াকেবহাল করে কি করে নাজাতের পথ দেখানো যায় তার প্রচেস্টা কেবল সম্মানিত রাজারবাগ দরবার শরীফ থেকেই গ্রহন করা হয়।
পবিত্র জুমাদাল উখড়া মাস থেকেই শুরু হয় যাকাতের কার্যক্রম। যাকাত-উশরের জন্য আলাদাভাবে চিঠি ছাপিয়ে তা বিলি করা হয়। এই চিঠির মধ্যে যাকাতের মৌলিক জ্ঞান উল্লেখ করা থাকে।
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক দিক নির্দেশনায় উনার সম্মানিত শাহ দামাদে আউয়াল হযরত শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি যাকাত বিষয়ে গভীর ইলম যাকাত বিষয়ক তালিম ক্লাশে নিরলসভাবে দান করে যাচ্ছেন। উনার প্রচেষ্টায় একটি যাকাত বিষয়ক রেসালার প্রকাশ এবং ওয়েবসাইট খোলা হয়েছে। উনি এমনভাবে তালিমদান করেন যেন একজন তালিম গ্রহণকারী নিজেই তালিম হাছিল করে তালিমদাতা হিসেবে অন্য একজনকে তালিম দিতে পারেন।
তিনি যাকাত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কয়েকটি সুন্দর পদ্ধতি তৈরি করে দিয়েছেন। পাওয়ার পয়েন্টে উপস্থাপন করে কি করে সহজে মানুষকে বোঝানো যায় তারও উদ্যোগ নিয়েছেন।
আমাদের দেশে যেহেতু যাকাত আদায় হয়ে থাকে পবিত্র রমাদান শরীফ মাসে তাই সে মাসে ইফতার কর্মসূচীর মাধ্যমে যাকাতের তালিম দেয়ারও বিশেষ আয়োজন হয়ে থাকে।
শেষ কথা হল, যাকাত প্রদানের মাধ্যমে মানুষ কিভাবে নাজাত পেতে পারে, ইছলাহ হতে পারে এবং কিভাবে এই বিষয়ে সঠিক শররয়ী মাসয়ালা অবগত হওয়া যায়, কি করে যাকাত আদায়ের মত সম্মানিত কার্যক্রমে নিজেকে শরীক করা যায় তার সর্বচ্চো প্রচেস্টা সম্মানিত রাজারবাগ শরীফ থেকে নেয়া হয়।
0 Comments:
Post a Comment