সিলেবাস রচনার কার্যক্রম
পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি ৯০ দশকেই শিশু শ্রেণী থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সকল পাঠক্রমে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ, হাদীস শরীফ, ইজমা-কিয়াস থেকে ৩৩ শতাংশ বাধ্যতামূলকভাবে রেখে সম্পূর্ণ ইসলামী ভাবধারা অনুযায়ী সিলেবাস রচনার উদ্যোগ গ্রহন করেছিলেন। সে সময় অনেকের পক্ষেই সেই সিলেবাস রচনার উদ্যোগের নিগুঢ় রহস্য অনুধাবন করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে কাফির মুশরিকদের প্ররোচনায় আমাদের দেশের বিভ্রান্ত শাসক গোষ্ঠী যেখানে সকল পর্যায়ে সিলেবাসের মধ্যে কুফরি-শিরক প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে ফলে সেগুলো যারা পড়ছে, যারা পড়াচ্ছে এবং যে সকল অভিভাবকগণ এসব জেনেও কোন প্রতিবাদ করছে না তাদের সকলের ঈমান নস্ট হয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ। সে কারণে যামানার ইমাম ও মুস্তাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম, মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি আবারও নতুন করে সিলেবাস রচনার বিশেষ কার্যক্রম গ্রহন করেছেন এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে বিশেষ তাওয়াজ্জুহ ফায়িজ দানে প্রতিপালন করে কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ।
বর্তমান সিলেবাসের প্রায় সকল ক্লাশের সাহিত্য,ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইসলাম শিক্ষা ইত্যাদির মধ্যে কেবল তথ্য বিকৃতিই ঘটানো হয়নি বরং সুকৌশলে ইসলাম উনার অবমাননা করা হয়েছে পাশাপাশি হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি প্রবেশ করানো হয়েছে । নাউযুবিল্লাহ। মুসলমান লেখক উনাদের বিষয়সমূহ বাদ দিয়ে কাফেরদের লেখা প্রবেশ করানো হয়েছে। তাদের স্পর্ধা এতটাই বেড়েছে যে এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার শান মুবারকেও আপত্তিকর তথ্য সংযোজন করেছে। নাউযুবিল্লাহ।
বলা হয় একটি শিশু জাতির মেরুদণ্ড। অর্থাৎ শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত হলে একটা জাতি উন্নতির শিখড়ে পৌছবে। দক্ষিণ আফ্রিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ পথে লেখা আছে "একটি জাতিকে ধ্বংস করতে চাইলে সে জাতির শিক্ষা ব্যবস্থার সিলেবাস ধ্বংস করে দাও।" তাহলে দেখা যাচ্ছে সেই পরিকল্পনা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছিল বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। কিন্তু যেহেতু যামানার লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ , যামানার ইমাম ও মুস্তাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম , পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ তিনি এই বাংলার যমীনে তাশরীফ নিয়েছেন তাই তিনি অনেক পূর্ব থেকেই এই সিলেবাসের চক্রান্তের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন আর তার সমাধানের লক্ষ্যেই গড়ে তুলেছেন সিলেবাস রচনার টিম। সুবহানাল্লাহ।
বর্তমান সিলেবাসের প্রায় সকল ক্লাশের সাহিত্য,ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইসলাম শিক্ষা ইত্যাদির মধ্যে কেবল তথ্য বিকৃতিই ঘটানো হয়নি বরং সুকৌশলে ইসলাম উনার অবমাননা করা হয়েছে পাশাপাশি হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি প্রবেশ করানো হয়েছে । নাউযুবিল্লাহ। মুসলমান লেখক উনাদের বিষয়সমূহ বাদ দিয়ে কাফেরদের লেখা প্রবেশ করানো হয়েছে। তাদের স্পর্ধা এতটাই বেড়েছে যে এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার শান মুবারকেও আপত্তিকর তথ্য সংযোজন করেছে। নাউযুবিল্লাহ।
বলা হয় একটি শিশু জাতির মেরুদণ্ড। অর্থাৎ শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত হলে একটা জাতি উন্নতির শিখড়ে পৌছবে। দক্ষিণ আফ্রিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ পথে লেখা আছে "একটি জাতিকে ধ্বংস করতে চাইলে সে জাতির শিক্ষা ব্যবস্থার সিলেবাস ধ্বংস করে দাও।" তাহলে দেখা যাচ্ছে সেই পরিকল্পনা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছিল বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। কিন্তু যেহেতু যামানার লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ , যামানার ইমাম ও মুস্তাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম , পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ তিনি এই বাংলার যমীনে তাশরীফ নিয়েছেন তাই তিনি অনেক পূর্ব থেকেই এই সিলেবাসের চক্রান্তের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন আর তার সমাধানের লক্ষ্যেই গড়ে তুলেছেন সিলেবাস রচনার টিম। সুবহানাল্লাহ।
0 Comments:
Post a Comment