বিশেষ কোর্সের প্রচলন
পনেরো শতকের সম্মানিত মহান মুজাদ্দিদ উনার সকল কার্যক্রম পূর্ববর্তী মহান মুজাদ্দিদ উনাদের থেকে কিছুকিছু বিষয়ে একেবারেই আলাদা। উনার চিন্তার প্রখরতা, গভীরতা, তীক্ষ্মতা এত ব্যাপক যা কোন নির্দিষ্ট সময়ের গন্ডীর মধ্যে আবদ্ধ নয়; সময় ছাড়িয়ে তা চলে গেছে অনন্তকালের দিকে। মুরীদদের ইছলাহ হাছিলের জন্য সকল আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাহিম উনারা নিজ নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতেন এবং নিয়েছেন। কিন্তু পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ উনি মুরিদগণের ইছলাহ এবং ইলম বিতরণের জন্য, আলেম প্রস্তুত করার জন্য, উনার মুবারক বিষয় সমূহ ধারণ করার জন্য তিনি অনেক ধরণের পদ্ধতির প্রচলন করেছেন তার মধ্যে একটি হচ্ছে “বিশেষ কোর্স তৈরি করে এবং তা শিখিয়ে আলেম দ্বীন বানানোর পদ্ধতি”। সুবহানাল্লাহ!
সাধারণ মানুষের ধারণা নামাজ পড়াবেন মাদরাসায় পাশ করা ব্যাক্তি, কুরবানীর পশু যবেহ করবেন তাও মাদরাসার ছাত্র বা শিক্ষক; জানাজা পড়ানো, মিলাদ শরীফ পড়ানো তাও যেন কেবল মাদরাসা থেকে পাশ করা হুযুরগনেরই কাজ। কিন্তু হযরত মুজাদ্দিদে আযম উনার চিন্তা একেবারেই ভিন্ন। তিনি বিশ্বাস করেন সম্মানিত ইসলাম তো কেবল মাদরাসা পড়া মানুষদের জন্য আসেনি, সম্মানিত ইসলাম এসেছে সকল মহিলা, পুরুষসহ জীন-ইনসান সকলের জন্য। ফলে সকলকেই শিখতে হবে নামায পড়ানো, পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ানো, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র জানাজা পড়ানো, দাফন-কাফন করানো ইত্যাদি। তাই তিনি প্রথমে আলেমে দ্বীন তৈরির লক্ষ্যে উনার মুবারক তত্ত্বাবধানে ৯০ এর দশকে অনেক কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া লোকদের জন্য বিশেষ কোর্স তৈরি করে তালিম দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নিজে উর্দু, আরবী, ফার্সি কাওয়ায়েদ তালিম দিয়েছেন এবং অনেককে ইসলাম উনার অনেক বিষয়ে সু-শিক্ষিত করেছেন যাদের মধ্যে আজও অনেকে শিক্ষকতা ও গবেষণা কাজে যুক্ত রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! সেখানে মাদরাসা থেকে পাশ করা অনেক আলেমগন আবার নতুন করে হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার ছাত্র হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন।
পরবর্তীতে লোকসংখ্যা অনেক বেশী বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং উনাদের আবারও ইলম হাছিলের আরজু পেশ করার প্রেক্ষিতে এই বিশেষ কোর্স আবারও নতুনভাবে তৈরি করে তালিম দেবার বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য সাইয়্যিদাতুন নিসায়িল আলামীন, আফযালুন নিসা, উম্মুল উমাম আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম তিনিও পবিত্র রমাদান শরীফ এবং পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাসে বিশেষ পদ্ধতিতে সকল পর্যায়ের মহিলাগনের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় বিষয় সমূহ তালিম প্রদানের আয়োজন করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও সারা বৎসর ব্যাপী মহিলাদের জন্য বিশেষ তালীমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যা জারী রয়েছে।
সাধারণ মানুষের ধারণা নামাজ পড়াবেন মাদরাসায় পাশ করা ব্যাক্তি, কুরবানীর পশু যবেহ করবেন তাও মাদরাসার ছাত্র বা শিক্ষক; জানাজা পড়ানো, মিলাদ শরীফ পড়ানো তাও যেন কেবল মাদরাসা থেকে পাশ করা হুযুরগনেরই কাজ। কিন্তু হযরত মুজাদ্দিদে আযম উনার চিন্তা একেবারেই ভিন্ন। তিনি বিশ্বাস করেন সম্মানিত ইসলাম তো কেবল মাদরাসা পড়া মানুষদের জন্য আসেনি, সম্মানিত ইসলাম এসেছে সকল মহিলা, পুরুষসহ জীন-ইনসান সকলের জন্য। ফলে সকলকেই শিখতে হবে নামায পড়ানো, পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ানো, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র জানাজা পড়ানো, দাফন-কাফন করানো ইত্যাদি। তাই তিনি প্রথমে আলেমে দ্বীন তৈরির লক্ষ্যে উনার মুবারক তত্ত্বাবধানে ৯০ এর দশকে অনেক কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া লোকদের জন্য বিশেষ কোর্স তৈরি করে তালিম দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নিজে উর্দু, আরবী, ফার্সি কাওয়ায়েদ তালিম দিয়েছেন এবং অনেককে ইসলাম উনার অনেক বিষয়ে সু-শিক্ষিত করেছেন যাদের মধ্যে আজও অনেকে শিক্ষকতা ও গবেষণা কাজে যুক্ত রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! সেখানে মাদরাসা থেকে পাশ করা অনেক আলেমগন আবার নতুন করে হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার ছাত্র হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন।
পরবর্তীতে লোকসংখ্যা অনেক বেশী বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং উনাদের আবারও ইলম হাছিলের আরজু পেশ করার প্রেক্ষিতে এই বিশেষ কোর্স আবারও নতুনভাবে তৈরি করে তালিম দেবার বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য সাইয়্যিদাতুন নিসায়িল আলামীন, আফযালুন নিসা, উম্মুল উমাম আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম তিনিও পবিত্র রমাদান শরীফ এবং পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাসে বিশেষ পদ্ধতিতে সকল পর্যায়ের মহিলাগনের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় বিষয় সমূহ তালিম প্রদানের আয়োজন করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও সারা বৎসর ব্যাপী মহিলাদের জন্য বিশেষ তালীমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যা জারী রয়েছে।
0 Comments:
Post a Comment