কথিত মাদার তেরেসার মুখোশ উন্মোচন
একটি দলিলসমৃদ্ধ সংকলন নিজ ধর্ম থেকে গাফিল অনেক মুসলমান খ্রিস্টানদেরকে অনেক বড় কিছু মনে করে থাকে। তাদের ছানা-ছিফত করে, অন্ধ অনুসরণ করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ চারিত্রিক, মানবীয় তথা সর্বদিক থেকে এরা যে কতটা নিকৃষ্ট, লম্পট, বদচরিত্র তার খবর রাখে না অনেকেই। এমনকি পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত মিডিয়ার বহুল প্রচারিত কথিত ‘মাদার তেরেসা’র নেপথ্যের ভয়াবহ সত্য তথ্যগুলো জানা নেই অনেকেরই।
ভূমিকা:
নিজ ধর্ম থেকে গাফিল অনেক মুসলমান খ্রিস্টানদেরকে অনেক বড় কিছু মনে করে থাকে। তাদের ছানা-ছিফত করে, অন্ধ অনুসরণ করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ চারিত্রিক, মানবীয় তথা সর্বদিক থেকে এরা যে কতটা নিকৃষ্ট, লম্পট, বদচরিত্র তার খবর রাখে না অনেকেই। সাধারণ খ্রিস্টানদের কথা না হয় বাদ দিলাম, খ্রিস্টানদের মধ্যে যারা ধর্মগুরু, যারা এই সম্প্রদায়ের সকলের অনুসরণীয় অর্থাৎ খিষ্টান পাদ্রী; তাদেরই কুর্কীতির শেষ নেই। অধিকাংশ পাত্রী শিশু নিপীড়নের সাথে যুক্ত। তবে পাদ্রীদের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি যে ক্খ্যুাতি অর্জন করেছিলো তার নাম ডোনাল্ড ম্যাকগুয়ের। খ্রিস্টানদের এ ধর্মযাজক তার দীর্ঘ ৩৫ বছরের কর্ম জীবনে গির্জায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বালককে নির্যাতন করেছে। সে ছোট ছোট ছেলেদের শুধু বলাৎকার করেই ক্ষান্ত হতো না, ঐ বাচ্চা ছেলেদের পর্নোগ্রাফী দেখতে বাধ্য করতো। এছাড়া ওরাল সেক্স, নগ্ন গোসল, নগ্ন মেসেজ এমন কোনো অপকর্ম ছিলো না, যা সে ছোট বাচ্চা ছেলেদের দিয়ে করাতো না।
বিষয়টা এতটাই স্পষ্ট ছিলো যে, পাদ্রী ডোনাল্ড ম্যাকগুয়ে তার দীর্ঘ জীবনে যখনই ভ্রমণ করতো, তখন ছোট ছোট ছেলেদের তার সাথে নিয়ে যেতো, বড় কেউ তার ভ্রমণসঙ্গী হতে পারতো না। ডোনাল্ড ম্যাকগুয়ের অপরাধ প্রমাণ হওয়ায় প্রথমে ২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোর্ট তাকে ৭ বছরের কারাদ- দেয়। পরবর্তীতে আরো নিপীড়নে দোষী হওয়ায় ২০০৯ সালে আরেকটি কোর্ট থেকে ৭৮ বছর বয়স্ক ম্যাকগুয়েরকে ২৫ বছর কারাদ- দেয়া হয়।
খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু ম্যাকগুয়ে’র দীর্ঘদিনের বেপরোয়া শিশু নির্যাতনের পেছনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা ছিলো কথিত মাদার তেরেসার। কারণ ম্যাকগুয়ের সব দিক থেকে তেরেসার সাহায্য পেতো। ১৯৮১ সালে তেরেসাই ম্যাকগুয়েরকে বিশেষ ধর্মীয় ক্ষমতাবলে তার মিশনারীর ধর্ম উপদেষ্টা বানিয়ে দেয়। তেরেসার সকল কাজেই পাশাপাশি ও সহযোগী থাকতো এ ম্যাকগুয়ের। মিশনারীতে সিস্টাররা বলতো, ম্যাকগুয়েরের মতো তেরেসার এত কাছের এবং আস্থাভাজন যাজক আর কেউ ছিলো না। তবে বিশেষ আস্থাভাজন হওয়ার পেছনে কি রহস্য ছিলো তা কেউ প্রকাশ করেনি। এদিকে তেরেসা সম্পর্কে যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী পত্রিকা ডেইলি মেইল অনলাইনে জীবনের দীর্ঘ সময়ে সেবা প্রদানের অন্তরালে কি রহস্য ছিলো তারও একটি গবেষণামূলক রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছিলো ২০১৩ সালের ৩ মার্চ।
শিশু নিপীড়নের কারণে ১৯৯৩ ম্যাকগুয়েরকে ক্যাথলিক অথোরিটি থেকে বরখাস্ত করা হলেও সেই সময় ম্যাকগুয়ের পক্ষে দাঁড়ায় তেরেসা। ১৯৯৪ সালে শিকাগোতে ম্যাকগুয়ের ঊর্ধ্বতন মহলে পাঠানো এক চিঠিতে তেরেসা বলেছে, ‘ম্যাকগুয়ে’র দুঃখজনক ঘটনার কথা সে শুনেছে। ম্যাকগুয়ে তার অদূরদর্শী আচরণে আক্রান্ত। তারপরও সে চায় মাকগুয়ের তার কাজে ফেরত আসুক।’
কথিত মাদার তেরেসার আসল পরিচয়:
কথিত মাদার তেরেসার আসল নাম ছিল আনিয়েজ গঞ্জে বয়াজিউ। অনেকেই তাকে অনেক বড় মানবসেবী কিংবা মহীয়সী নারী হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়। বিশেষ করে পশ্চিমাদের পা-চাটা মিডিয়াগুলো তেরেসাকে ‘মহীয়সী নারী’, ‘ক্যাথলিক সন্যাসিনী’ ইত্যাদি বিশেষণে উপস্থাপন করে প্রচার করে বেড়ায়। কিন্তু এই মহিলার ছায়াতলে থেকেই এমনকি তার জ্ঞাতসারেই ম্যাকগুয়ে নামক খ্রিস্টানদের এক লম্পট ধর্মযাজক দীর্ঘদিন চার্চের শিশু-বালকদের দৈহিক নিপীড়ন করেছে, অনৈতিক ও তার সাথে পাপ কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করেছে। এমনকি এই লম্পট পাদ্রী ধরা পড়ার পর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও তার মুক্তির জন্য সুপারিশ করেছিলো এই তেরেসা। সুতরাং সে নিজে কেমন চরিত্রের অধিকারী, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। এমনকি সেবার নামে তার লোক দেখানো কার্যক্রমকে ‘সন্দেহজনক’ উল্লেখ করে গবেষণামূলক রিপোর্টও প্রকাশিত হয়েছে যুক্তরাজ্যের বহুল প্রচারিত পত্রিকা ডেইলি মেইল অনলাইনে।
প্রকাশিত রিপোর্টের শিরোনাম হচ্ছে, “ডধং গড়ঃযবৎ ঞবৎবংধ হড়ঃ ংড় ংধরহঃষু ধভঃবৎ ধষষ? জবংবধৎপযবৎং ংঢ়ধৎশ পড়হঃৎড়াবৎংু নু পষধরসরহম যবৎ পধৎব ড়ভ ঃযব ংরপশ ধিং 'ফঁনরড়ঁং' ধহফ যধহফষরহম ড়ভ পধংয 'ংঁংঢ়রপরড়ঁং'.”
অর্থ: তেরেসা কি আদৌ কোনো সাধুসন্ত ছিল? গবেষকরা এ নিয়ে দ্বিমত প্রকাশ করে উল্লেখ করেছে যে, অসুস্থ্যদের প্রতি তেরেসার সেবার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল সন্ধেহপূর্ণ এবং তার আর্থিক লেনদেনও ছিল সন্ধেহযুক্ত। (ডেইলি মেইল অনলাইন/৩ মার্চ, ২০১৩)
গবেষণায় বের হয়ে এসেছে, তেরেসার ভেতরের চেহারার প্রকৃত রূপ।
কথিত মাদার তেরেসার সাথে চার্লস কীটিং-এর অবৈধ সম্পর্ক ও জনগণের অর্থ চুরি
১৯৯৭ সালে কথিত মাদার তেরেসার মৃত্যুর পর ‘পেন এন্ড টেলার:বুলশিট’ নামক আমেরিকান ডকুমেন্টারী টেলিভিশনের শোটাইম প্রোগ্রামে ‘হোলিয়ার দ্যান দাও’ শিরোনামে একটি ইপিসোড প্রচার করা হয় যেখানে তথ্য প্রমাণসহ তেরেসার বহু কুকীর্তির প্রদর্শনী করা হয়। প্রদর্শনীতে তেরেসার সাথে চার্লস কীটিং এবং ডুভ্যালিয়ার পরিবারের সাথে বিতর্কিত সম্পর্কের বিষয়টি ফাঁস করা হয়। পরবর্তীতে এ সূত্র ধরে আরো প্রকাশ হয় যে, এই তেরেসা ছিলো চরম বদচরিত্রা এক নারী। আইনজীবি চার্লস কীটিং-এর সাথে তেরেসার অবৈধ সম্পর্ক ছিলো। তাদের কুকর্মের অনেক তথ্য ফাঁস হয় ইপিসোডে।
এই চার্লস কীটিং আমেরিকার শ্রমজীবি জনগণের কাছ থেকে কম ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের কথা বলে কৌশলে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিয়ে সমস্ত টাকা আত্মসাত করে। এই বিপুল পরিমাণ অর্থের একটা অংশ উপহার হিসেবে তেরেসাকে দেয় এবং এসব অর্থ দিয়ে সে বিলাশপূর্ণ জীবন যাপন করে। তেরেসার সাথে চার্লস কীটিংয়ের অবৈধ সম্পর্ক এতোটা নিবিড় ছিলো যে, বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের পর যখন চার্লসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয় তখন তাকে মুক্ত করতে তেরেসা নিজেই চার্লসের পক্ষে আদালতে দাড়ায়। তার চোর বন্ধু চার্লসকে নির্দোষ দাবি করে লস এঞ্জেলস প্রদেশের ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট এ্যাটর্নী বরাবর একটি চিঠিও প্রেরণ করে সে। এই চিঠিটি পরবর্তীতে ক্রিস্টোফার হিচেন-এর লেখা ‘দ্যা মিশনারী পজিশন: মাদার তেরেসা ইন থিওরী এন্ড প্র্যাকটিস’ বইতে প্রকাশিত হয়।
এছাড়া চার্লসের চুরি করা অর্থের ভাগীদার হওয়ার জন্য তেরেসা নিজেও এ মামলার আসামী ছিলো।
তেরেসার এসব কর্মকা- ছাড়াও তার পরিচালিত স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলোতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, সুষম খাদ্যের অভাব ও নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের অভাবে বহু রোগীর মৃত্যুর ঘটনার তথ্যও ফাঁস হয়েছে আমেরিকান ডকুমেন্টারী প্রোগ্রাম শো’টাইম-এর ইপিসোডে।
কথিত মাদার তেরেসার সবচেয়ে ঘনিষ্ট যে বন্ধুটি ছিলো সে হচ্ছে চার্লস কীটিং। যার সাথে তেরেসার অবৈধ সম্পর্কও ছিলো বলে অনেক গবেষক ও পর্যবেক্ষকরা নিশ্চিত করেছে। এই চার্লস কীটিং ছিলো আমেরিকার কুখ্যাত প্রতারক। তার প্রতারণা নিয়ে অনলাইনে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় এভাবে-
“Remember Charles
Keating? An investment fraud artist, he was the chairman of the Lincoln Savings
and Loan Association, which was the target of a federal investigation after the
1989 savings and loans collapse, which wiped out $160 billion in savings. Many
of those affected were ordinary Americans, mostly retirees.
Keating it was
discovered, had given more than US$1 million to Teresa and flew her around in
his jet. During his trial for fraud, Teresa wrote to the judge, telling him
what a good guy Keating was and asked for leniency in sentencing. She advised
him to do what Jesus would do.
What Jesus would have done is
debatable, but the judge gave Keating 10 years for fraud.
The
scene now gets murkier. According to Dr Don Boys, author and former member of
the Indiana House of Representatives, ''Teresa received a letter from the
Deputy District Attorney telling her that the money Keating had given her was
stolen from hard working people and suggested that she return the money. I
would have suggested, after all, that is what Jesus would have you do. The good
nun never answered his letter (nor returned the stolen money). After all, it
was for the 'poor'.”
[Z_¨m~Î: http://www.stuff.co.nz]
কথিত মাদার তেরেসার কথিত গুণাবলীসমূহ মিডিয়ার রঙিন প্রচারণার সৃষ্টি, বাস্তবতা তার বিপরীত
অনেকেই খ্রিস্টানদের কথিত মাদার তেরেসাকে ‘মহীয়সী নারী’ কিংবা জনকল্যাণে আত্মত্যাগী নারী বলে মনে করে থাকে। কিন্তু আসলেই কি তাই? মোটেও না। বরং এই তেরেসার যত গুণাগুণ মানুষ জানে তার সবই মিডিয়ার রং মাখানো। তার নেতিবাচক বা বদগুণগুলোই মিডিয়ার মাধ্যমে ইতিবাচকভাবে প্রচার করে খ্রিস্টানরা ফায়দা লুটেছে। প্রকৃতপক্ষে তেরেসা মোটেও কোনো মহীয়সী নারী ছিলো না, বরং সে ছিলো চরম বদচরিত্র, অর্থলোভী, প্রতারক। এখনো কলকাতার মিশনারী অব চ্যারিটি নামধারী প্রতিষ্ঠানগুলো তেরেসার এসব অসৎ চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে।
তেরেসার পরিচালিত চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে তার অধীনে যেসব হতদরিদ্র রোগীরা চিকিৎসা নিতো তাদেরকে ঠিক মতো সে পরিচর্যা তো করতোই না, ভালো খানা-খাদ্য এমনকি ওষুধও ঠিক মতো দিতো না। এভাবে প্রকৃত সেবা না পেয়ে তার অধীনে থাকা অনেক রোগীর অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে।
ব্রিটেনের ক্রিস্টোফার হিচেন্সের মতো অনেক গবেষকরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, তেরেসা দারিদ্র সেবাকে পুঁজি করেছিলো কিন্তু দরিদ্রদের জন্য কল্যাণকর কিছুই সে করেনি। ইউনিভার্সিটি অব মনট্রিয়াল এবং ক্যারোল সিনেচাল অব দ্যা ইউনিভার্সিটি অব অট্টোয়া থেকে গবেষক সার্জি লার্ভী এবং জেনেভিভ চিনার্ড প্রমাণ করেছে যে, তেরেসা ছিলো মিডিয়ার তৈরি মহীয়সী কিন্তু বাস্তবে তা মিথ্যা।
কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞরা তেরেসার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে তার বিপক্ষে পাঁচশ’রও অধিক লেখা প্রকাশ করেছে; যার সারাংশ হচ্ছে, তেরেসা আদৌ কোনো সেইন্ট (গীর্জার পবিত্রা মহিলা) ছিলো না, সে কখনো কোনো গরিবের বন্ধুও ছিলো না, তবে তার চরিত্রের নেতিবাচক দিকগুলো ঢেকে বরং সেগুলোর যতটুকু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রকাশ পেয়েছে তার সবটুকুই মিডিয়ার প্রচারাভিযানে।
মানবতার সেবার অন্তরালে কথিতমাদার তেরেসার প্রকৃত রূপ খুবই অমানবিক ও ভয়ঙ্কর
রিলিজিওসেস (ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে একটি জার্নাল)-এ বলা হয়েছে, তেরেসা গরিবদের রোগাক্রান্ত-ভুক্তভোগী অবস্থায় দেখতেই বেশি পছন্দ করতো। গবেষণালব্ধ এ জার্নালে তেরেসার ভেতরকার ভয়ঙ্কর (দানবীয়) দিকগুলো প্রকাশ পেয়েছে। গবেষকরা সেখানে বলেছে, তার (তেরেসা) সেবা নামক কার্যক্রম নীতি ছিলো চরম অমানবিক। যেমন, সে বিশ্বাস করতো- গরিব অসুস্থদের সুস্থ না করে, বরং তার সমস্যাগুলো আরো কঠিন পর্যায়ে বা গুরুতর অবস্থায় রাখাই উত্তম।
সে তার এই নীতিতে এতোটাই দৃঢ় ছিলো যে, তার তত্ত্বাবধানে থাকা রোগীদের অবস্থা যখন অবনতির দিকে অথবা মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতো তখনো সে তা এই নীতি থেকে বিচ্যুত হতো না, অর্থাৎ তাদের সুস্থ্যতার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা, খাদ্য, পরিচর্যা দিতো না।
পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত তাঁবেদার মিডিয়া, পশ্চিমাদের পা চাটা গোলাম রাজনৈতিক ও সমাজপতিরা এসব কর্মকা- দেখেও না দেখার ভান করে বরং তেরেসার প্রশংসা করে তাকে মাথায় তুলে নাচতো। অবশ্য এটি এখনো অব্যাহত আছে।
এ প্রতারক তেরেসার এসব খবর শুনে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস করতে কষ্ট হতে পারে কারণ মিডিয়ার রং তুলিতে সে অতি রঙ্গিন। তাকে প্রকৃতরূপে অর্থাৎ কুৎসিত ও ভয়ঙ্কর চেহারায় চিনতে কষ্ট হবে- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখাই প্রকৃত জ্ঞানীর কাজ।
কথিত এই মাদার তেরেসার প্রকৃত মুখোশ উন্মোচন করে নিউজিল্যান্ড ভিত্তিক একটি সংবাদ ও গবেষণাধর্মী সংস্থা ধষষ-ংরঃব-হধা-ষড়মড় একটি গবেষণা রিপোর্ট প্রকাশ করে। তাদের প্রকাশিত রিপোর্টটি হুবহু এখানে তুলে ধরা হলো-
Unmasking Mother Teresa
You think Mother Teresa was a saint, right?
Perhaps you also believe she lifted millions of poor people around the world
out of poverty. Think again.
Teresa was no
saint. She was no friend of the poor either. On the contrary, the Albanian nun
celebrated poverty and suffering, and refused to give medicines to the inmates
under her care, in the process allowing them to die painful deaths.
A new study
by Canadian researchers backs up what rationalists and neutral observers - like
Britain's Christopher Hitchens - have long held: Teresa only cared about
poverty and not the poor. Researchers Serge Larivee and Genevieve Chenard from
the University of Montreal and Carole Senechal of the University of Ottawa
argue that Teresa was a saint of the media, not the gutters.
The Canadians
analysed over 500 published writings about Teresa and conclude that her
hallowed image, "which does not stand up to analysis of the facts, was
constructed, and that her beatification was orchestrated by an effective media
campaign". Over 50 per cent of the books and articles were hagiographies,
they say. The controversial study, to be published this month in the journal of
studies in religion and sciences called Religieuses, says Teresa actually felt
it was beautiful to see the poor suffer. According to the study, the Vatican
overlooked the crucial human side of Teresa - her dubious way of caring for the
sick by glorifying their suffering instead of relieving it.
Most people
will find this hard to believe all this because the media has painted this
lovely picture of a caring mother who dedicated her life to charity. But where
she went wrong was in believing suffering was good for the people. She believed
in her cause but she had no idea what effect it had on the poor and sick people
under her care. A fawning media, idiotic politicians and countless donors have
overlooked these aspects. But facts are humbling so let's look at Teresa's
history - the uncensored bits, that is.
Tainted donations
Remember
Charles Keating? An investment fraud artist, he was the chairman of the Lincoln
Savings and Loan Association, which was the target of a federal investigation
after the 1989 savings and loans collapse, which wiped out $160 billion in
savings. Many of those affected were ordinary Americans, mostly retirees.
Keating it
was discovered, had given more than US$1 million to Teresa and flew her around
in his jet. During his trial for fraud, Teresa wrote to the judge, telling him
what a good guy Keating was and asked for leniency in sentencing. She advised
him to do what Jesus would do.
What Jesus
would have done is debatable, but the judge gave Keating 10 years for fraud.
The scene now
gets murkier. According to Dr Don Boys, author and former member of the Indiana
House of Representatives, ''Teresa received a letter from the Deputy District
Attorney telling her that the money Keating had given her was stolen from hard
working people and suggested that she return the money. I would have suggested,
after all, that is what Jesus would have you do. The good nun never answered
his letter (nor returned the stolen money). After all, it was for the
'poor'."
Seedy connections
Dr Boys says
Teresa or her handlers were very astute in using the media for her own end,
raising money for her cause of adding members to the church. ''Some of the
sugar daddies she fawned over were disreputable, unscrupulous people such as
the bloody Haitian dictator Jean-Claude Duvalier (who plundered Haiti), the
Communist Albanian dictator Enver Hoxha, Charles Keating, and other
scoundrels," he says. Taking money from Duvalier, one of the most vicious
tyrants to walk the earth, would have been enough to subpoena Teresa. But she
didn't stop there.
One of the
characters in her inner circle was Jim Towey, who became her legal counsel in
the late 1980s. In February 2002, President George W. Bush violated both the
letter and the spirit of the American constitution by setting up the Office of
Faith-Based and Community Initiatives to further the cause of fundamentalist
churches and religious conversions. Towey was appointed director of this
office.
Anti-reformist
Teresa was a
faithful servant of the Vatican. In an article on Slate.com, author Christopher
Hitchens says, ''During the deliberations over the Second Vatican Council,
under the stewardship of Pope John XXIII, (Teresa) was to the fore in opposing
all suggestions of reform. Her position was ultra-reactionary and
fundamentalist even in orthodox Catholic terms." In fact, while receiving
the Nobel Peace Prize she told a dumbfounded audience that abortion is
"the greatest destroyer of peace."
(Nobel Prize
winning economist and author Steven Levitt has demonstrated in his brilliantly
written book, Freakonomics, how the legalisation of abortion contributed to the
sharp - and unexpected - drop in crime in the United States. Abortions
prevented the birth of unwanted children in precisely those families that might
have raised them as criminals.)
Insider reveals
One of the
most compelling accounts of the macabre world of Teresa's order, the
Missionaries of Charity, is by the Australian, Collete Livermore. A nun who
worked in Teresa's order for 11 years, she ended up sick and disillusioned. In
1984 she quit and wrote the book Hope Endures, where she talks about a little
known but disturbing side of Teresa, which she says hurt the truly needy.
Livermore
explains how the nuns were not provided with medical advice, the use of
mosquito repellents, or information about malaria and vaccinations because
Teresa believed "God" would look after the nuns. Livermore got into
trouble with the order for helping a man with dysentery who was in danger of
dying.
"The
order cared more about obedience than doing the right thing," she writes.
Teresa quoted Peter 2:18-23, which orders slaves to obey their masters even if
they are abusive and difficult, and used this text to urge her nuns to obey
superiors without question.
In Manila,
Teresa wouldn't let the nuns have a washing machine, which forced them to wash
the underwear of the incontinent with brushes. Livermore felt the order was
more concerned about inflicting hardship on the nuns than on helping the sick.
More angst was in store for Livermore when she was forbidden to help a sick boy
named Alex. That's when Livermore decided to leave the order because she didn't
like the way she was expected to let the poor suffer.
Pain is beautiful
Before she
died, Teresa had opened over 600 missions in 123 countries. Some of these
missions have been described as "homes for the dying" by visiting
doctors. The doctors observed a significant lack of hygiene, even unfit
conditions, as well as a shortage of actual care, inadequate food and no painkillers.
''There is something beautiful in seeing the poor accept their lot, to suffer
it like Christ's passion. The world gains much from their suffering,'' was her
reply to criticism, cites Hitchens.
It would be
pertinent to mention here that each time Teresa herself fell sick she sought
the finest medical care. Despite the fact that medical tourists from the West
travel to India for treatment, Teresa reckoned India wasn't good enough for
her. She was admitted to California's Scripps Clinic and Research Foundation.
Canonisation capers
In 1997, a
year after her death, the pope nominated Teresa for beatification, the first
step towards sainthood. However, by doing this the pope violated a Vatican
tradition that allowed a cooling off period of five years to guard against
dubious characters.
Writes
Hitchens: "As for the 'miracle' that had to be attested, what can one say?
Surely any respectable Catholic cringes with shame at the obviousness of the
fakery. A Bengali woman named Monica Besra claims that a beam of light emerged
from a picture of (Teresa), which she happened to have in her home, and
relieved her of a cancerous tumor. Her physician, Dr Ranjan Mustafi, says that
she didn't have a cancerous tumor in the first place and that the tubercular
cyst she did have was cured by a course of prescription medicine. Was he
interviewed by the Vatican's investigators? No."
Ref. http://www.stuff.co.nz/auckland/local-news/local-blogs/dark-matter/8408272/Unmasking-Mother-Teresa
g~j¨: 20 UvKv
0 Comments:
Post a Comment