কে এই জাকির নায়েক ওরফে কাফির নায়েক?
ডাঃ জাকির নায়েকের জন্ম ১৯৬৫ সালের ১৫ই অক্টোবর ভারতের মুম্বাই নগরীতে।
খৃস্টান মিশনারীদের স্কুল সেন্ট পিটার্স হাই স্কুল থেকে মেট্রিক পাশ করে। অতপর
হিন্দুদের কৃষ্ণচন্দ্র রাম কলেজ বোম্বাই থেকে এফ.এস.সি পাশ করে। তারপরে বোম্বের
ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে এম.বি.বি.এস ডিগ্রি অর্জন করে। হিন্দুদের সথে তার
ঘনিষ্টতা এতই বৃদ্ধি পায় যে, সে বাদশাহ
আকবরের দ্বীনে ইলাহীর মত এক ধর্মের প্রবাক্তা হয়ে তার দরস্ দেয়া শুরু করে। জীবনের
শুরু থেকেই খৃস্টান আর হিন্দুদের সংসর্গে থাকার কারনে ডাক্তার জাকিরের চিন্তাধারা
ও মন মানসিকতায় তার ছাপ সুস্পস্ট। আর তার লেবাস-পোষাক, সুরত-আকৃতি একথার স্পস্ট প্রমাণ বহন করে।
কুরআনী শিক্ষা থেকে সে বহুত দূরে। ফলে তাফসীর বির রায় (মনগড়া তাফসীর) করা তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। যদি বলা হয় তাফসীরে সে তাহরীফ (বিকৃতী) করে তাহলে যথার্থ হবে। ইলমে হাদীসের পরিভাষা, মূলনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে তার কোন ধারনাই নেই। সব নাজায়েয কে জায়েয করতে ভালবাসে। লা-মাযহাবিয়্যাতের প্রচার করা তার উদ্দেশ্য। সে ইয়াযীদের ভক্ত তাই তার নামের পাশে রহমতুল্লাহি আলাইহি জুড়তে ভালোবসে। হায়াতুন্নবীর অস্বীকার কারী। গুণাহগার মুসলমানদের একমাত্র সুপারিশ করনে ওয়ালা দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত অথচ সে অবলিলায় তা অস্বীকার করে।
জাকিরের ডিজিটাল ইসলাম ধর্ম প্রচারের ব্যপারে জানা যায় যে ডঃ আহমদ দীদাতের সাথে ১৯৯৪ সালে বোম্বাই শহরে তার সাক্ষাত হলে তার আদর্শে সে অনুপ্রাণিত হয়ে এবং ডাক্তারী পেশা ছেড়ে দিয়ে সে ডিজিটাল ইসলামি দাওয়াতী কার্যক্রম শুরু করে। ডাক্তার নিজেই স্বীকার করেছে যে, সে আরবী জানে না, শুধুমাত্র ইংলিশ লেটারেচারই তারউপজীব্য। সে পবিত্র গ্রন্থ কুরআন উল কারিমের হাফেজ ওনয়। নিয়মতান্ত্রিক ভাবে হাদীস শরিফের তালীম (শিক্ষা) গ্রহন করেনি। এম.বি.বি.এস ডাক্তার থেকে সে হয়ে গিয়েছে বিশিস্ট ইসলামীক স্কলার! এর চেয়ে বড় হাস্যকর বিষয় আর কি হতে পারে?
ডাক্তারের চিন্তাধারা এবং তার নিউ ইসলামের ধারণার সূত্র যদি দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌছে থাকে তাহলে সেই সব আহলে ইলমএবং মাদ্রাসার নাম সে পেশ করুক যেখান থেকে সে এসব শিক্ষা গ্রহণ করেছে।??পৃথীবির যেকোন বিষয়ের শিক্ষা যদি উক্ত বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের সংস্পর্শে থাকা ব্যতীত আয়ত্ব করা না যায় তাহলে দ্বীনে ইসলামের বুঝ দ্বীনের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে থাকা ছাড়া কিভাবে অর্জিত হতে পারে ? কয়েকটা বই পড়ে নিলেই আলেম হওয়া যায়না । নতুবা তথাকথিত ইসলামী চিন্তাবিদ হওয়া যায় কিন্তু দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার নায়েব হওয়া যায় না। ডঃ জাকিরনায়েক তার এক লেকচারে বলে, মনে করুন কারো হার্টে সমস্যা হয়েছে সে হৃদরোগে আক্রান্ত। এমতাবস্হায় সেকিকোন ইন্জিনিয়ারের সাথে পরামর্শ করবে নাকি হার্ট স্পেশালিস্ট এর স্মরণাপন্ন হবে ? একথা স্পস্ট যে, এক্ষেত্রে সে কোন আনাড়ী আর মূর্খ ব্যক্তির কাছে না গিয়ে কোন স্পেশালিস্টের নিকটেই যাবে । যেন সে সঠিক চিকিত্সা গ্রহণ করতে পারে। প্রিয় পাঠক মন্ডলী, ডঃ জাকির নায়েকের লেকচারের আলোকে আপনারাই এখন ফায়সালা করুন, কুরআন-হাদীসের ব্যাখ্যার জন্য এবং ধর্মীয় মাসআলা মাসায়িলের সমাধানের জন্য জনগণ কি একজন এম.বি.বি.এস ডাক্তারের স্মরাণাপন্ন হবে নাকি হক্কানীউলামা মাশায়েখের স্বরণাপন্ন হবে?একজন ইংরেজী শিক্ষিত প্রফেসর ইংরেজীতে দুচারটি বই পুস্তক পড়ে যেমন শরীয়তের ব্যাখ্যা দিতে পারেনা তদ্রুপ একজন ডাক্তারের জন্যও কিভাবে এটা জায়েয হতে পারে যে,ইজতিহাদের যোগ্যতা না থাকা সত্বেও সরাসরি কুরআন-হাদীস থেকে সমস্যার সমাধান দেবে ?
কুরআনী শিক্ষা থেকে সে বহুত দূরে। ফলে তাফসীর বির রায় (মনগড়া তাফসীর) করা তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। যদি বলা হয় তাফসীরে সে তাহরীফ (বিকৃতী) করে তাহলে যথার্থ হবে। ইলমে হাদীসের পরিভাষা, মূলনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে তার কোন ধারনাই নেই। সব নাজায়েয কে জায়েয করতে ভালবাসে। লা-মাযহাবিয়্যাতের প্রচার করা তার উদ্দেশ্য। সে ইয়াযীদের ভক্ত তাই তার নামের পাশে রহমতুল্লাহি আলাইহি জুড়তে ভালোবসে। হায়াতুন্নবীর অস্বীকার কারী। গুণাহগার মুসলমানদের একমাত্র সুপারিশ করনে ওয়ালা দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত অথচ সে অবলিলায় তা অস্বীকার করে।
জাকিরের ডিজিটাল ইসলাম ধর্ম প্রচারের ব্যপারে জানা যায় যে ডঃ আহমদ দীদাতের সাথে ১৯৯৪ সালে বোম্বাই শহরে তার সাক্ষাত হলে তার আদর্শে সে অনুপ্রাণিত হয়ে এবং ডাক্তারী পেশা ছেড়ে দিয়ে সে ডিজিটাল ইসলামি দাওয়াতী কার্যক্রম শুরু করে। ডাক্তার নিজেই স্বীকার করেছে যে, সে আরবী জানে না, শুধুমাত্র ইংলিশ লেটারেচারই তারউপজীব্য। সে পবিত্র গ্রন্থ কুরআন উল কারিমের হাফেজ ওনয়। নিয়মতান্ত্রিক ভাবে হাদীস শরিফের তালীম (শিক্ষা) গ্রহন করেনি। এম.বি.বি.এস ডাক্তার থেকে সে হয়ে গিয়েছে বিশিস্ট ইসলামীক স্কলার! এর চেয়ে বড় হাস্যকর বিষয় আর কি হতে পারে?
ডাক্তারের চিন্তাধারা এবং তার নিউ ইসলামের ধারণার সূত্র যদি দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌছে থাকে তাহলে সেই সব আহলে ইলমএবং মাদ্রাসার নাম সে পেশ করুক যেখান থেকে সে এসব শিক্ষা গ্রহণ করেছে।??পৃথীবির যেকোন বিষয়ের শিক্ষা যদি উক্ত বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের সংস্পর্শে থাকা ব্যতীত আয়ত্ব করা না যায় তাহলে দ্বীনে ইসলামের বুঝ দ্বীনের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে থাকা ছাড়া কিভাবে অর্জিত হতে পারে ? কয়েকটা বই পড়ে নিলেই আলেম হওয়া যায়না । নতুবা তথাকথিত ইসলামী চিন্তাবিদ হওয়া যায় কিন্তু দু জাহানের কাণ্ডারি নূরে মুজাসসাম, সায়্যিদুল কাওনাইন, রাহমাতাল্লিল আলামিন, শাফিউল মুজনবিন, হাবিবুল্লাহ হুজুরে পাক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার নায়েব হওয়া যায় না। ডঃ জাকিরনায়েক তার এক লেকচারে বলে, মনে করুন কারো হার্টে সমস্যা হয়েছে সে হৃদরোগে আক্রান্ত। এমতাবস্হায় সেকিকোন ইন্জিনিয়ারের সাথে পরামর্শ করবে নাকি হার্ট স্পেশালিস্ট এর স্মরণাপন্ন হবে ? একথা স্পস্ট যে, এক্ষেত্রে সে কোন আনাড়ী আর মূর্খ ব্যক্তির কাছে না গিয়ে কোন স্পেশালিস্টের নিকটেই যাবে । যেন সে সঠিক চিকিত্সা গ্রহণ করতে পারে। প্রিয় পাঠক মন্ডলী, ডঃ জাকির নায়েকের লেকচারের আলোকে আপনারাই এখন ফায়সালা করুন, কুরআন-হাদীসের ব্যাখ্যার জন্য এবং ধর্মীয় মাসআলা মাসায়িলের সমাধানের জন্য জনগণ কি একজন এম.বি.বি.এস ডাক্তারের স্মরাণাপন্ন হবে নাকি হক্কানীউলামা মাশায়েখের স্বরণাপন্ন হবে?একজন ইংরেজী শিক্ষিত প্রফেসর ইংরেজীতে দুচারটি বই পুস্তক পড়ে যেমন শরীয়তের ব্যাখ্যা দিতে পারেনা তদ্রুপ একজন ডাক্তারের জন্যও কিভাবে এটা জায়েয হতে পারে যে,ইজতিহাদের যোগ্যতা না থাকা সত্বেও সরাসরি কুরআন-হাদীস থেকে সমস্যার সমাধান দেবে ?
তার কিছু কুফরী আক্বীদা ও মতবাদ:
১. ‘রাম ও কৃষ্ণ নবী হতে পারে।’ নাউযুল্লিাহ! (জাকির নায়েক: লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-২, ১৬২ পৃষ্ঠা)
( www.youtube.com/watch?v=Ngg_Ygff1N4 )
২. ‘পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ব্যাকরণগত ভুল আছে।’ নাউযুবিল্লাহ! (জাকির নায়েক: লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-১, ৫১২ পৃষ্ঠা)
( www.youtube.com/watch?v=ZtfrJ6prJQo )
৩. ‘ওযু ছাড়া পবিত্র কুরআন শরীফ স্পর্শ করা ও পড়া যাবে।’ নাউযুবিল্লাহ! (জাকির নায়েক: লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-২, ৬২৬ পৃষ্ঠা)
( www.youtube.com/watch?v=RaMwSNWFhyI )
৪. সে ‘ইয়াজিদের নামের সাথে ‘রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু [Peace Be Upon Him] এই পবিত্র বাক্য ব্যবহার করে থাকে।’ নাউযুবিল্লাহ!
( www.youtube.com/watch?v=1mMQbR_48IU )
৫. ‘হিন্দুদের বেদ মহান আল্লাহ পাক উনার বাণী হতে পারে।’ নাউযুবিল্লাহ! (জাকির নায়েক: লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-২, ১৬২ পৃষ্ঠা)
৬. ‘ইসলামে ৪ জন মহিলা নবী ছিলো।’ নাউযুবিল্লাহ! (ভলিয়ম-১, ৩৫৫ পৃষ্ঠা)
৭. ‘সম্মানিত মাযহাব উনার ৪ জন ইমামই ভুল করেছেন।’ নাউযুবিল্লাহ! (ভলিয়ম-৫, ৯২ পৃষ্ঠা)
৮. মহান আল্লাহ পাক উনাকে বিষ্ণু ও ব্রাহ্ম নামে ডাকা যাবে।’ নাউযুবিল্লাহ! (ভলিয়ম-১, ২৬৫ পৃষ্ঠা)
৯. ‘নূরে মুজসাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হায়াতুন নবী নন। হায়াতুন নবী হলে দাফন করা হলো কেন?’ নাউযুবিল্লাহ! (ভলিয়ম-৯৫, ৯৫ পৃষ্ঠা)
১০. সে হিন্দুদের ভাই বলে সম্বোধন করে এবং বলে- আমরা হিন্দু ভাইদের ভালোবাসি।’ নাউযুবিল্লাহ! (concept of God in Major religions-from the CD-ÓPresenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
১১. মহান আল্লাহ পাক উনার সবকিছুর উপর ক্ষমতা রয়েছে কিন্তু তিনি সবকিছু সৃষ্টি করতে অক্ষম। যেমন তিনি লম্বা বেটে মানুষ তৈরি করতে অক্ষম।’ নাউযুবিল্লাহ! (myÎt Is Quraan Word of God, from the CD ÒPresenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
১২. মুসলমান উনাদের জন্য দাড়ী রাখা ফরয নয়, সুন্নত। নাউযুবিল্লাহ! (myÎt Muhammed in various world religious scriptures – from the CD- ‘Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions’ –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
১৩. ‘হুর’ শব্দ দ্বারা মহিলা ও পুরুষ উভয়কেই বুঝানো হয়েছে। জান্নাতী মহিলারা পুরুষ হুর পাবেন। নাউযুবিল্লাহ!(লেকচার সমগ্র-১, পৃষ্ঠা-৩৫৯)
১৪. মহিলাদের মুখে নেকাব দেয়া ফরয নয় এবং চেহারা ঢেকে রাখা আবশ্যক নয়। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র-১-১৪, পৃষ্ঠা-১৭৫)
১৫. জুমুয়ার খুতবা আরবী হওয়া জরুরী নয়। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র-৪, পৃষ্ঠা-২৩৯)
১৬. তারাবীহ নামায যত খুশি তত পড়তে পারবে। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র: ভলিয়ম-৫, ২৪৭ পৃষ্ঠা)
১৭. যারা হিন্দুস্থানে বাস করে তারা সকলেই হিন্দু। কাজেই আমাকে হিন্দু বলতে পারেন। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-২, ৩৬৯ পৃষ্ঠা)
১৮. মহিলাদের মসজিদে গিয়ে নামায পড়া জায়িয। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-৪, ২৩৪ পৃষ্ঠা)
১৯. মাযহাব মানা জরুরী নয়। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ মুতাবিক চললেই হয়। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র- ভলিয়ম-৫, ১০২ পৃষ্ঠা)
২০. পুরুষ ও মহিলাদের নামাযে কোনো পার্থক্য নেই। নাউযুবিল্লাহ! (লেকচার সমগ্র, ভলিয়ম-৪, ২৪৫ পৃষ্ঠা)
২১. কাফির নায়েক বলেছে যে, সে অন্ধভাবে পরকাল, জান্নাত, জাহান্নাম, রূহ, জ্বিন, ফেরেস্তা বিশ্বাস করে না। সে যুক্তি এবং সম্ভবনা তত্ত্ব (theory of probability) দ্বারা বিশ্বাস করে। (নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক) (সূত্র: Quraan and Modern Science- conflict or conciliation- ÍÓPresenting Islaam and Clarifying Mis Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২২. কাফির নায়েক সে ‘পবিত্র
সুরা ত্ব-হা শরীফ’ উনার
২৫ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ বিকৃত করে বলেছে- “হে আল্লাহ পাক! আমার
মস্তিস্ককে (কেন্দ্র) প্রশস্ত
করে দিন।” সে আরবী ‘ছদর’ শব্দের অর্থ করেছে ‘মস্তিস্ক’ কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে যে, বর্তমান
বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে ক্বলব নয়; বরং মস্তিস্কই সকল চিন্তা শক্তির উৎস। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Is Quraan Word of God, from
the CD-ÓPresenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by
Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৩. কাফির নায়েক সে তার এক লেকচারে বলেছে যে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনারা মহান
আল্লাহ পাক উনার মনোনীত রসূল ছিলেন এবং একই সাথে উনারা দুনিয়ার রাজা ছিলেন।” (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) (Similarities
between Islaam and Christianity- from the CD-ÓPresenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৪. কাফির নায়েক সে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ
উনার সাথে কবরি দাস (ভারতরে তথাকথতি এক মুসলমান যে সম্মানতি
ইসলাম র্ধম এবং হন্দিু র্ধমকে এক করার অপচষ্টো চালিয়েছিল) এর শ্লোকরে তুলনা করছে। (নাউযুবিল্লাহ
মিন যালিক) (concept of God in major religions- from the
CD-”Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by
Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৫. কাফির
নায়িককে প্রশ্ন করা হয়েছিল সে কেন বিধর্মীদের ধর্মগ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে থাকেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনেক বিষয়ে ব্যাখা করার চেষ্টা
করে। সে বলেছিল বিধর্মীরা পবিত্র কুরআন শরীফ বিশ্বাস করে না। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) (Muhammed
in various world religious scriptures – -”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৬. কাফির
নায়েক সে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২৩ নম্বর পবত্রি আয়াত
শরীফ উল্লখে করে বলেছে যে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি পবত্রি কুরআন শরীফ
তৈরী করেছেন।” (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) (Salaah- The programming towards righteousness-
Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir
Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৭. কাফির নায়েক নাস্তিকদের স্বাগত জানায় কারণ তারা কালিমা শরীফ
এর প্রথম অংশ “লা ইলাহা” র্অথাৎ
“কোন প্রভু নইে” স্বীকার
করে। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) (Quraan
and Modern Science- conflict or conciliation- ͔Presenting Islaam and
Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৮. কাফির
নায়েক চমর মুর্খতা জাহির করে বলেছে, যে
কোন র্ধমীয়গ্রন্থটি প্রকৃত পক্ষে সৃষ্টর্কিতা উনার কালাম? তার চুড়ান্ত পরীক্ষা বিজ্ঞান দ্বারা সম্ভব। (নাউযুবল্লিাহ মনি যালকি) (Symposium-
religion in the right perspectiveÍÍ”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
২৯. কাফির জাকির নায়েক সে বলেছে যে, মুসলমান এবং হিন্দুদের মধ্যে মুল পার্থক্য হলো মুসলমান
বিশ্বাস করে সবকিছু সৃষ্টিকর্তার অর্থাৎ everything is God‘s অন্যদিকে হিন্দুরা বিশ্বাস করে সবকিছু
সৃষ্টিকর্তা অর্থাৎ everything is God. (নাউযুবল্লিাহ
মনি যালকি) (Universal brotherhood- ÍÍ ÓPresenting Islaam and
Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
৩০. কাফরি নায়কে পবত্রি সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১৫৪ নম্বর
পবত্রি আয়াত শরীফ উল্লখে করে বলছে যে, পবত্রি
আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উল্লখিতি ..বরং তারা জীবিত” এর র্অথ হলো পরকালে তারা আবার জীবিত হবে (পুনরুত্থান) এবং
তাদরে পুরষ্কৃত করা হবে। (নাউযুবল্লিাহ মিন যালিক)
(সংক্ষেপিত)
0 Comments:
Post a Comment