৫৫৮ নং- সুওয়াল : আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নুরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদের নামায কখন পড়তেন?


সুওয়াল : আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নুরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদের নামায কখন পড়তেন?
জাওয়াব : আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদের নামায সূর্য উদয় হওয়ার পর অর্থাৎ ইশরাক শুরু হওয়ার সময়তেই পড়তেন, দেরী করতেন না। তবে ঈদুল ফিতরের নামায তুলনামূলক একটু দেরী করে পড়ে নিতেন। এবং ঈদুল আযহার নামায সময় হওয়ার সাথে সাথেই আদায় করে নিতেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, হযরত জুনদুব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদেরকে ঈদুল ফিতরের নামায পড়াতেন সূর্য দুনেযা পরিমাণ উদয়ের পর। আর ঈদুল আযহার নামায পড়াতেন এক নেযা পরিমাণ উদয়ের পর। এর অর্থ হলো সূর্য উদয়ের নিষিদ্ধ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর পরই নামায পড়ে নিতেন। হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মদীনাবাসী ও আলেম উনাদেরকে দেখেছি, উনারা সূর্যোদ্বয়ের পরপরই ঈদের নামাযের জন্য যেতেন।’ (মুদাওওয়ানাতুল কুবরা)
 আবা-৩১

0 Comments: