আমরা রাজারবাগ শরীফ উনার পরিচিতি দিতে গিয়ে পবিত্র সুন্নতি মসজিদের আলোচনা করছিলাম। এই পবিত্র সুন্নতি মসজিদ উনার সঙ্গে মিল রয়েছে সেই ১৪৩৬ বছর আগে পবিত্র মদিনা শরীফে প্রতিষ্ঠিত মসজিদে নববী শরীফ উনার সাথে। সে আলোচনা আজ শোনা যাক।
ঢাকার কেন্দ্রস্থলে রাজারবাগ এলাকায় আওলাদে রসূল, আল্লাহ পাক উনার মহান ওলী, বিশিষ্ট বুজুর্গ হযরত সৈয়দ মুহম্মদ মুখলেসুর রহমান (রহমতুল্লাহি আলাইহি ) উনাদের আবাস যিনি ১৫ শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা। উনার ছেলে সন্তানগণের মধ্যে যিনি তৃতীয় তিনি সবার চেয়ে একেবারেই ব্যতিক্রম। উনার দুনিয়াভী বয়স মুবারক যখন কম তখন থেকেই লক্ষ্য করা গেছে তিনি সুন্নত পালনে অবিচল। উনার জীবন মুবারকের বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎ হয় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার সঙ্গে। এছাড়াও অনেক হযরত সাহাবা আজমাইন,মাযহাব উনার ইমাম, তরিকার ইমাম উনারা দেখা করে উনাকে বভিন্ন বিষয়ে সু সংবাদ প্রদান করতেন। আর তিনি সেভাবেই উনার জীবন গড়ে তুলেন। উনার জীবন পরিপূর্ণ কুরআন শরীফ এবং হাদিস শরীফ উনার বাস্তবায়ন। আর পরবর্তীতে তিনিই রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত শায়খ হিসেবে মশহুর হন। তিনি এই রাজারবাগ শরীফে উনার পৈত্রিক বাড়িতে প্রতিষ্ঠা করেন মসজিদে নববী শরীফ উনার হুবহু নকশা অনুযায়ী " সুন্নতি জামে মসজিদ"। বিষয়টি বলা যত সহজ বাস্তবে ছিল অনেক কঠিন।কিন্তু যেহেতু তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছা মুবারকেই এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাই উনার জন্য ছিল গাইয়িবি সাহায্য। যা না জানলে কোন দিন বোঝা যাবেনা। আসুন সেই ইতিহাস এবার শুনি ।
একদিন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার প্রিয়তম আওলাদ, ঢাকা রাজারবাগ শরীফের সম্মানিত পীর সাহেব মুরশিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনাকে পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার নকশায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদ ও সঙ্গে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ নির্মাণ করার জন্য মুবারক নির্দেশ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
এমনকি সুন্নতী মসজিদ কোথায়, কিভাবে, কী কী উপকরণ দিয়ে, কী মাপে এবং উপকরণাদি কোথা থেকে সংগ্রহ করতে হবে ইত্যাদি সকল প্রকার মুবারক তথ্যাদি অবহিত করেন এবং তা দেখিয়ে দেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করে পবিত্র মসজিদ নির্মাণের স্থান এবং মসজিদের কোন দিকে সুফ্ফা খানা, হুজরা শরীফ, কুয়া (কুপ) মুবারক, মিম্বর শরীফ, তালা মুবারক, লাঠি মুবারক কেমন হবে, তা এক এক করে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে ও বুঝিয়ে দেন। সাথে তাশরীফ মুবারক নিয়েছিলেন- উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম এবং আফদ্বালুন নাস, বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাকে বলেন যে, “এখানেই এবং এখান থেকে সমগ্র বিশ্বে আপনার প্রিয়তম আওলাদ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র সুন্নত মুবারক কায়িম ও জিন্দা করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (চলবে)
ঢাকার কেন্দ্রস্থলে রাজারবাগ এলাকায় আওলাদে রসূল, আল্লাহ পাক উনার মহান ওলী, বিশিষ্ট বুজুর্গ হযরত সৈয়দ মুহম্মদ মুখলেসুর রহমান (রহমতুল্লাহি আলাইহি ) উনাদের আবাস যিনি ১৫ শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা। উনার ছেলে সন্তানগণের মধ্যে যিনি তৃতীয় তিনি সবার চেয়ে একেবারেই ব্যতিক্রম। উনার দুনিয়াভী বয়স মুবারক যখন কম তখন থেকেই লক্ষ্য করা গেছে তিনি সুন্নত পালনে অবিচল। উনার জীবন মুবারকের বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎ হয় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার সঙ্গে। এছাড়াও অনেক হযরত সাহাবা আজমাইন,মাযহাব উনার ইমাম, তরিকার ইমাম উনারা দেখা করে উনাকে বভিন্ন বিষয়ে সু সংবাদ প্রদান করতেন। আর তিনি সেভাবেই উনার জীবন গড়ে তুলেন। উনার জীবন পরিপূর্ণ কুরআন শরীফ এবং হাদিস শরীফ উনার বাস্তবায়ন। আর পরবর্তীতে তিনিই রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত শায়খ হিসেবে মশহুর হন। তিনি এই রাজারবাগ শরীফে উনার পৈত্রিক বাড়িতে প্রতিষ্ঠা করেন মসজিদে নববী শরীফ উনার হুবহু নকশা অনুযায়ী " সুন্নতি জামে মসজিদ"। বিষয়টি বলা যত সহজ বাস্তবে ছিল অনেক কঠিন।কিন্তু যেহেতু তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছা মুবারকেই এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাই উনার জন্য ছিল গাইয়িবি সাহায্য। যা না জানলে কোন দিন বোঝা যাবেনা। আসুন সেই ইতিহাস এবার শুনি ।
একদিন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার প্রিয়তম আওলাদ, ঢাকা রাজারবাগ শরীফের সম্মানিত পীর সাহেব মুরশিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনাকে পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার নকশায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদ ও সঙ্গে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ নির্মাণ করার জন্য মুবারক নির্দেশ প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
এমনকি সুন্নতী মসজিদ কোথায়, কিভাবে, কী কী উপকরণ দিয়ে, কী মাপে এবং উপকরণাদি কোথা থেকে সংগ্রহ করতে হবে ইত্যাদি সকল প্রকার মুবারক তথ্যাদি অবহিত করেন এবং তা দেখিয়ে দেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করে পবিত্র মসজিদ নির্মাণের স্থান এবং মসজিদের কোন দিকে সুফ্ফা খানা, হুজরা শরীফ, কুয়া (কুপ) মুবারক, মিম্বর শরীফ, তালা মুবারক, লাঠি মুবারক কেমন হবে, তা এক এক করে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে ও বুঝিয়ে দেন। সাথে তাশরীফ মুবারক নিয়েছিলেন- উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম এবং আফদ্বালুন নাস, বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাকে বলেন যে, “এখানেই এবং এখান থেকে সমগ্র বিশ্বে আপনার প্রিয়তম আওলাদ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র সুন্নত মুবারক কায়িম ও জিন্দা করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (চলবে)
0 Comments:
Post a Comment