অনন্তকালব্যাপী পবিত্র সায়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল জারি এবং উনার কার্যক্রম।
নামকরণে চরম পরিশুদ্ধ অন্তর মুবারকের বহিঃপ্রকাশঃ
আমাদের দেশসহ অনেক মুসলিম দেশে পবিত্র ১২ রবীউল আউয়াল শরীফ পালিত হয় অত্যন্ত ভাব গাম্ভীর্যের সাথে। অবশ্য অনেক তথকথিত মুসলিম দেশ এই সুমহান দিনের মর্যাদা বুঝতে অক্ষম থাকায় তারা এই বিশেষ দিন পালন করার নিয়ামত অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ। একটি বিষয় দিবালোকের মত স্পষ্ট যে "পবিত্র ১২ রবীঊল আউয়াল শরীফ " পালন আসলে অন্তরের পরিশুদ্ধতা, আকিদার বিশুদ্ধতার উপর নির্ভরশীল। চাইলেই কেউ অনুষ্ঠান পালন করতে পারেনা এবং পারবে না। কোন দেশ, জাতি, সমাজ,গোত্র, সিলসিলা সম্পর্কে ধারণা করতে চাইলে কেবল এই একটি মাপকাঠিই যথেস্ট। যারা এই বিশেষ দিনের প্রতি মর্যাদাবান উনারাই সকল দিক থেকে শ্রেষ্ঠ। সুবহানাল্লাহ।
আমাদের দেশের তথাকথিত মৌলভী শ্রেণী এই বিশেষ দিন পালন করতো "সীরাতুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম" হিসেবে। কিন্তু এই নামকরণের মধ্যেই ছিল চরম পর্যায়ের মূর্খতা ও বেয়াদবী কেননা সীরাত শব্দ দ্বারা কেবল "চরিত্র মুবারক" কে বোঝায় অর্থাৎ চরিত্র মুবারক আলোচনার অনুষ্ঠানই ছিল "সীরাতুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম" পালনের অনুষ্ঠান। নাউযুবিল্লাহ। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন " তোমাদের জন্য তোমাদের রসূল উনার মাঝে রয়েছে সকল বিষয়ের সর্বোত্তম আদর্শ" সুবহানাল্লাহ। তাই হক্কানী রব্বানী আউলিয়া কিরামগণ পবিত্র ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ দিবসের অনুষ্ঠান পালন করতেন " পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" হিসেবে, অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনি যে দিন এই যমীনে তাশরীফ মুবারক এনেছেন সেই দিন খুশীর দিন । কিন্তু যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ, যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম উনার সঙ্গে গভীর নিসবত প্রাপ্ত, ১৫ শতকের সুমহান মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি কেবল "ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" এই নাম মুবারক দ্বারা তৃপ্ত নন। হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার অন্তর মুবারকের সেই ব্যাকুলতার কারণেই মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে চরম পর্যায়ের পরিতৃপ্তি দান করেন ফলে তিনি পবিত্র ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ দিবসকে ঘোষণা দেন " পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ দিবস" অর্থাৎ সহজ অর্থ করলে দাড়ায় " শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে যে দিন শ্রেষ্ঠতম"। আর পবিত্র ১২ তম সংখ্যাকে তিনি সম্মানিত করেন " সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আদাদ" শরীফ হিসেবে। " সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আদাদ" অর্থ হচ্ছে সংখ্যার দিক থেকে যে সংখ্যা শ্রেষ্ঠতম। সুবহানাল্লাহ। এই শ্রেষ্ঠতম দিন মুবারক পালনের অনুষ্ঠান হচ্ছে পবিত্র "সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ মাহফিল"। আবার পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই নাম মুবারককে আরও সম্পূর্ণতা দান করেন " পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" হিসেবে ঘোষণা দিয়ে । সুবহানাল্লাহ।
আমাদের দেশের তথাকথিত মৌলভী শ্রেণী এই বিশেষ দিন পালন করতো "সীরাতুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম" হিসেবে। কিন্তু এই নামকরণের মধ্যেই ছিল চরম পর্যায়ের মূর্খতা ও বেয়াদবী কেননা সীরাত শব্দ দ্বারা কেবল "চরিত্র মুবারক" কে বোঝায় অর্থাৎ চরিত্র মুবারক আলোচনার অনুষ্ঠানই ছিল "সীরাতুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম" পালনের অনুষ্ঠান। নাউযুবিল্লাহ। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন " তোমাদের জন্য তোমাদের রসূল উনার মাঝে রয়েছে সকল বিষয়ের সর্বোত্তম আদর্শ" সুবহানাল্লাহ। তাই হক্কানী রব্বানী আউলিয়া কিরামগণ পবিত্র ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ দিবসের অনুষ্ঠান পালন করতেন " পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" হিসেবে, অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনি যে দিন এই যমীনে তাশরীফ মুবারক এনেছেন সেই দিন খুশীর দিন । কিন্তু যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ, যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসাল্লাম উনার সঙ্গে গভীর নিসবত প্রাপ্ত, ১৫ শতকের সুমহান মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি কেবল "ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" এই নাম মুবারক দ্বারা তৃপ্ত নন। হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার অন্তর মুবারকের সেই ব্যাকুলতার কারণেই মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে চরম পর্যায়ের পরিতৃপ্তি দান করেন ফলে তিনি পবিত্র ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ দিবসকে ঘোষণা দেন " পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ দিবস" অর্থাৎ সহজ অর্থ করলে দাড়ায় " শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে যে দিন শ্রেষ্ঠতম"। আর পবিত্র ১২ তম সংখ্যাকে তিনি সম্মানিত করেন " সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আদাদ" শরীফ হিসেবে। " সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আদাদ" অর্থ হচ্ছে সংখ্যার দিক থেকে যে সংখ্যা শ্রেষ্ঠতম। সুবহানাল্লাহ। এই শ্রেষ্ঠতম দিন মুবারক পালনের অনুষ্ঠান হচ্ছে পবিত্র "সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ মাহফিল"। আবার পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই নাম মুবারককে আরও সম্পূর্ণতা দান করেন " পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" হিসেবে ঘোষণা দিয়ে । সুবহানাল্লাহ।
0 Comments:
Post a Comment