=================================================
মহান আল্লাহ পাক বলেন,
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
অর্থ:“হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ! আপনি বলে দিন, আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ ও রহমত পাওয়ার কারনে খুশি প্রকাশ করো। এই খুশি প্রকাশ করা হচ্ছে সব কিছুর চাইতে উত্তম।” (পবিত্র সূরা ইউনূছ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
আমরা মু’মিন মুসলমান, নবীজীর আশেকগন এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত “অনুগ্রহ ও রহমত’ বলতে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বুঝে থাকি। বাতিল ফির্কা তখন দলীল দেয় অনেক মুফাসসির তো এই আয়াতে “অনুগ্রহ ও রহমত” বলতে ১)কুরআন শরীফ ২)ইসলাম, ৩)ইলম, ৪)হেদায়েত, ৫)নেক আমল ইত্যাদি বুঝিয়েছেন (যদিও শক্ত দলীল দ্বারা হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বুঝানো হয়েছে)
হ্যাঁ, ভালো কথা। কোন সমস্যা নাই। এখানে একটা বিষয় পরিষ্কার যে, যদি অনুগ্রহ ও রহমত এর অর্থ কুরআন শরীফ ধরা হয় তবে কুরআন শরীফ পাওয়ার কারনে খুশি প্রকাশ করতে হবে। কারন কুরআন শরীফ আল্লাহ পাকের নিয়ামত।
যদি ইসলাম, ইলম, হেদায়েত, নেক আমল ধরা হয় তবে অর্থ হচ্ছে এই সকল নিয়ামত পাওয়ার কারনে খুশি প্রকাশ করতে হবে। অর্থাৎ নিয়ামত পাওয়ার জন্য খুশি প্রকাশ করতে হবে এই কনসেপ্টে আপনিও একমত হলেন।
এবার পয়েন্টে আসেন, যদি রহমাতুল্লীল আ’লামীন, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে না পেতেন তবে কি আপনি কুরআন শরীফ পেতেন? ইসলাম পেতেন? ইলিম পেতেন? হেদায়েত পেতেন? নেক আমল পেতেন?
এসকল আমল, নেক আমল হিসাবে প্রকাশ হয়েছে হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের ফলে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, সবচাইতে বড় এবং মূল নিয়ামত হচ্ছেন হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সবচাইতে বড় অনুগ্রহ হচ্ছেন হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। আর তিনিতো সমগ্র আলমের রহমত, যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৭)
মোটকথা হচ্ছে যদি আমরা হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারনে খুশি মুবারক প্রকাশ করি তাহলে এই খুশি প্রকাশের মাধ্যমে কুরআন শরীফ ,ইসলাম, ইলিম, হেদায়েত, নেক আমল সবকিছুর জন্য শুকরিয়া ও খুশি প্রকাশ হয়ে যায়। কারন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি হচ্ছেন “জামিউন নিয়ামত”। সুবহানাল্লাহ।
এখন যদি প্রশ্ন করি, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারনে আপনি কি খুশি?
মনে হয় না, মুসলমানদের মধ্যে এমন কোন ব্যক্তি বা দল আছে যে বা যারা বলবে যে খুশি নয়। নাউযুবিল্লাহ। অস্বীকার করার সুযোগই নেই। খুশি নয় বললে সে ঈমানদারই থাকতে পারবে না। কারন একমাত্র ইবলিশ ই নাখোশ ছিলো (বিদায়া ওয়ান নিহায়া)। নাউযুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, ভালো কথা। কোন সমস্যা নাই। এখানে একটা বিষয় পরিষ্কার যে, যদি অনুগ্রহ ও রহমত এর অর্থ কুরআন শরীফ ধরা হয় তবে কুরআন শরীফ পাওয়ার কারনে খুশি প্রকাশ করতে হবে। কারন কুরআন শরীফ আল্লাহ পাকের নিয়ামত।
যদি ইসলাম, ইলম, হেদায়েত, নেক আমল ধরা হয় তবে অর্থ হচ্ছে এই সকল নিয়ামত পাওয়ার কারনে খুশি প্রকাশ করতে হবে। অর্থাৎ নিয়ামত পাওয়ার জন্য খুশি প্রকাশ করতে হবে এই কনসেপ্টে আপনিও একমত হলেন।
এবার পয়েন্টে আসেন, যদি রহমাতুল্লীল আ’লামীন, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে না পেতেন তবে কি আপনি কুরআন শরীফ পেতেন? ইসলাম পেতেন? ইলিম পেতেন? হেদায়েত পেতেন? নেক আমল পেতেন?
এসকল আমল, নেক আমল হিসাবে প্রকাশ হয়েছে হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের ফলে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, সবচাইতে বড় এবং মূল নিয়ামত হচ্ছেন হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সবচাইতে বড় অনুগ্রহ হচ্ছেন হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। আর তিনিতো সমগ্র আলমের রহমত, যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৭)
মোটকথা হচ্ছে যদি আমরা হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারনে খুশি মুবারক প্রকাশ করি তাহলে এই খুশি প্রকাশের মাধ্যমে কুরআন শরীফ ,ইসলাম, ইলিম, হেদায়েত, নেক আমল সবকিছুর জন্য শুকরিয়া ও খুশি প্রকাশ হয়ে যায়। কারন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি হচ্ছেন “জামিউন নিয়ামত”। সুবহানাল্লাহ।
এখন যদি প্রশ্ন করি, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারনে আপনি কি খুশি?
মনে হয় না, মুসলমানদের মধ্যে এমন কোন ব্যক্তি বা দল আছে যে বা যারা বলবে যে খুশি নয়। নাউযুবিল্লাহ। অস্বীকার করার সুযোগই নেই। খুশি নয় বললে সে ঈমানদারই থাকতে পারবে না। কারন একমাত্র ইবলিশ ই নাখোশ ছিলো (বিদায়া ওয়ান নিহায়া)। নাউযুবিল্লাহ।
অর্থাৎ সবাই খুশি। তাহলে এই খুশি মুবারক প্রকাশের কথা স্বীকার করতে এত গড়িমসি কেন? কেন এত দ্বিধা দন্দ? কেন এত বির্তক?
যদি মু’মিন মুসলমান হন তবে তো আপত্তি করার সুযোগ নেই। তাই আসুন সবাই একযোগে অন্তরের অন্তস্থল থেকে বলুন,
যদি মু’মিন মুসলমান হন তবে তো আপত্তি করার সুযোগ নেই। তাই আসুন সবাই একযোগে অন্তরের অন্তস্থল থেকে বলুন,
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ ও রহমত হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারনে খুশি মুবারক প্রকাশ করো। এই খুশি মুবারক প্রকাশ করাই হচ্ছে সব কিছুর চাইতে উত্তম যা তোমরা জমা কর। (পবিত্র সূরা ইউনূছ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)