হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাসসালাম এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুসসালাম উনারা
সহ সফর।
পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি এককভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সফর করার কারণে যখন দলে দলে মানুষ উনার মুবারক হাতে বয়াত হয়ে ইসলাম উনার সুশীতল ছায়াতলে আসতে শুরু করলো তখন বিভিন্ন পরিবারের মহিলাগণ উনাদেরও তালীম তালকিনের প্রয়োজন দেখা দিল, প্রয়োজন পরলো উনাদেরও বিশেষ হিদায়েতের নূর মুবারকের যা কেবল সোহবতের মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব। কিন্তু মহিলাগণ কার সোহবত এখতিয়ার করবেন এবং কিভাবে সেই নূর মুবারক ধারণ করবেন?
ওলী আল্লাহগণ বিভিন্ন কারণেই সফর করে থাকেন, জাহিরিভাবে কিছু বোঝা গেলেও বাতিনি অনেক কারণ থাকেন যা সাধারণের উপলব্ধির বাইরে। উনাদের সফর করার কারণে সফরকৃত অঞ্চলসমূহের মধ্যে বিশেষ রহমত নাযিল হয় এবং যাদের নসীবে হিদায়েত লেখা থাকে উনারা সেই নিয়ামত লাভে ধন্য হন। সুবহানাল্লাহ। বিভিন্নদিক লক্ষ্য রেখেই ১৪২১ হিজরির ১২ই রবীউসসানি শরীফ থেকে ১৯ শে রবীউস সানি (২০০০ ঈসায়ী সালে ১৫ জুলাই থেকে ২২ জুলাই) পর্যন্ত হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি চট্রগ্রাম সফর করেন। এই সফরই ছিল প্রথম বিশেষ সফর অর্থাৎ যে সফরে হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম উনার সফরসঙ্গী হন উম্মুল উমাম আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এব হযরত আহলে বাইত শীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। শুরু হয় তাজদীদ মুবারকের এক নব দিগন্ত। বিশেষ সফর উপলক্ষ্যে পবিত্র দরবার শরীফ এবং প্রতিটি জেলায় সাজ সাজ রব পরে যায় । সবাই অধীর সগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন কবে কোন জেলায় বিশেষ সফর হবে সেই আশায়। উল্লেখ্য তখন যে সফরে উম্মুল উমাম হজরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা যেতেন সেই সফরকে বিশেষ সফর বলা হত। সেই সফর উপলক্ষ্যে গাড়ীর সংখ্যা এবং খাদেম-খাদেমার সংখ্যা বাড়ানো হয়। এভাবে হিজরি ১৪২১ সাল থেকে ১৪২৯ হিজরি সাল পর্যন্ত ( ঈসায়ী ২০০০ সাল থেকে ২০০৮ সাল) উম্মুল উমাম হজরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা সারা দেশব্যাপী মানুষকে হিদায়েতের আলো দানের উদ্দেশ্যে অমানুষিক পরিশ্রম করে সফর করেছিলেন। এই বিশেষ সফরে বিভিন্ন জেলায় জেলায় অনেক মহিলা আনজুমান গঠিত হয় যারা আজও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ।
ওলী আল্লাহগণ বিভিন্ন কারণেই সফর করে থাকেন, জাহিরিভাবে কিছু বোঝা গেলেও বাতিনি অনেক কারণ থাকেন যা সাধারণের উপলব্ধির বাইরে। উনাদের সফর করার কারণে সফরকৃত অঞ্চলসমূহের মধ্যে বিশেষ রহমত নাযিল হয় এবং যাদের নসীবে হিদায়েত লেখা থাকে উনারা সেই নিয়ামত লাভে ধন্য হন। সুবহানাল্লাহ। বিভিন্নদিক লক্ষ্য রেখেই ১৪২১ হিজরির ১২ই রবীউসসানি শরীফ থেকে ১৯ শে রবীউস সানি (২০০০ ঈসায়ী সালে ১৫ জুলাই থেকে ২২ জুলাই) পর্যন্ত হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি চট্রগ্রাম সফর করেন। এই সফরই ছিল প্রথম বিশেষ সফর অর্থাৎ যে সফরে হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম উনার সফরসঙ্গী হন উম্মুল উমাম আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এব হযরত আহলে বাইত শীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। শুরু হয় তাজদীদ মুবারকের এক নব দিগন্ত। বিশেষ সফর উপলক্ষ্যে পবিত্র দরবার শরীফ এবং প্রতিটি জেলায় সাজ সাজ রব পরে যায় । সবাই অধীর সগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন কবে কোন জেলায় বিশেষ সফর হবে সেই আশায়। উল্লেখ্য তখন যে সফরে উম্মুল উমাম হজরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা যেতেন সেই সফরকে বিশেষ সফর বলা হত। সেই সফর উপলক্ষ্যে গাড়ীর সংখ্যা এবং খাদেম-খাদেমার সংখ্যা বাড়ানো হয়। এভাবে হিজরি ১৪২১ সাল থেকে ১৪২৯ হিজরি সাল পর্যন্ত ( ঈসায়ী ২০০০ সাল থেকে ২০০৮ সাল) উম্মুল উমাম হজরত আম্মাজী কিবলা আলাইহাস সালাম এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা সারা দেশব্যাপী মানুষকে হিদায়েতের আলো দানের উদ্দেশ্যে অমানুষিক পরিশ্রম করে সফর করেছিলেন। এই বিশেষ সফরে বিভিন্ন জেলায় জেলায় অনেক মহিলা আনজুমান গঠিত হয় যারা আজও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ।
0 Comments:
Post a Comment