দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাহফিলের আয়োজন (উলামা আনজুমানের সফর)
দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত মাদরাসা থেকে উচ্চতর ডিগ্রী নেয়া এবং প্রথম শ্রেণীতে পাশ করা অনেক মাওলানা সাহেব রয়েছেন যারা যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার মুরিদ হবার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। যেহেতু উনারা জাহিরি ইলম অর্জন করেছেন উনাদের অনেকেই তালাশ করছিলেন একজন কামিল শায়েখ, আবার কেউ কেউ ছিলেন তাসাউফের ব্যাপারে বিরুপধারণার অধিকারী। কিন্তু যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ, হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি যখন বিভিন্ন জেলায় সফর করেন তখন উনার বয়ান মুবারক শুনে অনেক মাদরাসা পাশ করা মাওলানা সাহেব জীবনের সকল ভুল ধারণা ভেঙ্গে উনার হাত মুবারকে বয়াত হয়ে নিজের জীবনকে হিদেয়েতের দিকে পরিবর্তন করে ফেলেন।
এরকম পাশ করা মাওলানা সাহেব উনাদের সংখ্যা লক্ষাধিক হবে। কিন্তু তারপরেও উনাদের মধ্য থেকে যারা যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার খাস সোহবত শরীফ এখতিয়ার করার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, আহলে সুন্নাতুল জামায়াত উনার আকিদা অনুযায়ী নিজেদের আকিদা বিশুদ্ধ করতে পেরেছেন উনারা হিদায়েতের কাজের আনজাম দেবার লক্ষ্যে মুবারক অনুমতি সাপেক্ষে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সফর করে থাকেন। তারপরেও সাধারণভাবে পবিত্র সফর মাস এবং শাহরুল আযম পবিত্র রবীউল আউয়াল মাসে মাওলানা সাহেবগণ কোন মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন না বরং এই দুই মাস উনারা নিজেরাই তালীম গ্রহন ও সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ পালন করার জন্য সুমহান দরবার শরীফেই অবস্থান করেন।
আল্লামাগন উনাদের অনেকেই পবিত্র দরবার শরীফের গবেষণা কেন্দ্রে, কেউ মাদরাসায় তালীম দেবার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। সাধারণভাবে কোথাও মাহফিল করাতে চাইলে সেই এলাকার প্রতিনিধিগণকে মুবারক দফতর শরীফে আবেদন করতে হয় এবং পছন্দনীয় কোন আল্লামাকে নিয়ে যাবার প্রয়োজন হলে আবেদন পত্রে উনার নাম উল্লেখ করতে হয়। অতঃপর মুবারক অনুমতি হলে আয়োজক দল পোস্টার, ব্যানার ছাপিয়ে মাহফিলের আয়োজন করেন। সুমহান দরবার শরীফে কোন বিশেষ অনুষ্ঠান থাকলে সে সময় বাইরে কোন মাহফিল বা আনজুমান অনুষ্ঠান করাও নিষেধ তবে মুবারক অনুমতি সাপেক্ষে যে কোন সময়ই আয়োজন করা যেতে পারে। এ যাবত উলামা আনজুমানের সদস্যগণ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাহফিল করে, বাহাসে অংশগ্রহণ করে দলীল সমৃদ্ধ জবাব দিয়ে ওহাবী-খারিজিদের সমুচিত জবাব দিয়ে হককে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
এরকম পাশ করা মাওলানা সাহেব উনাদের সংখ্যা লক্ষাধিক হবে। কিন্তু তারপরেও উনাদের মধ্য থেকে যারা যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার খাস সোহবত শরীফ এখতিয়ার করার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, আহলে সুন্নাতুল জামায়াত উনার আকিদা অনুযায়ী নিজেদের আকিদা বিশুদ্ধ করতে পেরেছেন উনারা হিদায়েতের কাজের আনজাম দেবার লক্ষ্যে মুবারক অনুমতি সাপেক্ষে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সফর করে থাকেন। তারপরেও সাধারণভাবে পবিত্র সফর মাস এবং শাহরুল আযম পবিত্র রবীউল আউয়াল মাসে মাওলানা সাহেবগণ কোন মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন না বরং এই দুই মাস উনারা নিজেরাই তালীম গ্রহন ও সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ পালন করার জন্য সুমহান দরবার শরীফেই অবস্থান করেন।
আল্লামাগন উনাদের অনেকেই পবিত্র দরবার শরীফের গবেষণা কেন্দ্রে, কেউ মাদরাসায় তালীম দেবার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। সাধারণভাবে কোথাও মাহফিল করাতে চাইলে সেই এলাকার প্রতিনিধিগণকে মুবারক দফতর শরীফে আবেদন করতে হয় এবং পছন্দনীয় কোন আল্লামাকে নিয়ে যাবার প্রয়োজন হলে আবেদন পত্রে উনার নাম উল্লেখ করতে হয়। অতঃপর মুবারক অনুমতি হলে আয়োজক দল পোস্টার, ব্যানার ছাপিয়ে মাহফিলের আয়োজন করেন। সুমহান দরবার শরীফে কোন বিশেষ অনুষ্ঠান থাকলে সে সময় বাইরে কোন মাহফিল বা আনজুমান অনুষ্ঠান করাও নিষেধ তবে মুবারক অনুমতি সাপেক্ষে যে কোন সময়ই আয়োজন করা যেতে পারে। এ যাবত উলামা আনজুমানের সদস্যগণ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাহফিল করে, বাহাসে অংশগ্রহণ করে দলীল সমৃদ্ধ জবাব দিয়ে ওহাবী-খারিজিদের সমুচিত জবাব দিয়ে হককে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
0 Comments:
Post a Comment