পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পবিত্র রমযান মাস ধৈর্যের মাস এবং এই ধৈর্যের পুরস্কার হলো পবিত্র জান্নাত। আর এই মাস হলো মানুষের প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতি প্রকাশের মাস।” (মিশকাত শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে পবিত্র রমযান মাসকে মুসলমানদের প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতি প্রকাশের মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রতি বছর পবিত্র রমযান মাস আসে, মাস যায় কিন্তু মুসলমানদের দুরবস্থা অপরিবর্তিতই থেকে যায়। খোদ মুসলমানদের শাসক গোষ্ঠীও প্রতি বছর দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার আশা দিয়ে ৯৮ ভাগ মুসলমানের সাথে প্রবঞ্চনা করে থাকে। প্রতি বছরই সরকারের তরফ থেকে বলা হয়, রমযানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হলে কঠোর ব্যবস্থা, পবিত্র রমযানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠন করা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এসব বক্তব্য এখন যেন কাটা ঘায়ে নূনের ছিটা। প্রতিবছরই দেখা যায় ক্ষমতাসীনদের বক্তব্য আর বাস্তবতার মধ্যে নির্মম রসিকতা।
প্রসঙ্গত বলতে হয়, বাংলাদেশ সরকারের দাবি তারা ইসলামবান্ধব ইসলামের ধারক বাহক। নির্বাচনী ইশতেহারেও বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার বাইরে কোনো আইন হবে না। এও বলা হয়েছে, দেশ চলবে মদীনা সনদ অনুযায়ী। তা-ই যদি হয়ে থাকে, তাহলে পবিত্র রমযান শরীফ মাসে কেন সম্মানিত মাহে রমাদ্বান উনার মর্যাদা-পবিত্রতা রক্ষা করা হয় না। কেন এ মাস আসলেই সবকিছুর দাম বেড়ে যায়? কেন এ মাসে মুসলমানগণ কোনো সহানুভূতি পায় না? কেন দরিদ্র মুসলমানগণ সরকারের সাহায্য সহযোগিতা পায় না? শাসকগোষ্ঠী কাল-হাশরের ময়দানে এর কি জবাব দিবে?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে পবিত্র রমযান মাসকে মুসলমানদের প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতি প্রকাশের মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রতি বছর পবিত্র রমযান মাস আসে, মাস যায় কিন্তু মুসলমানদের দুরবস্থা অপরিবর্তিতই থেকে যায়। খোদ মুসলমানদের শাসক গোষ্ঠীও প্রতি বছর দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার আশা দিয়ে ৯৮ ভাগ মুসলমানের সাথে প্রবঞ্চনা করে থাকে। প্রতি বছরই সরকারের তরফ থেকে বলা হয়, রমযানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হলে কঠোর ব্যবস্থা, পবিত্র রমযানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠন করা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এসব বক্তব্য এখন যেন কাটা ঘায়ে নূনের ছিটা। প্রতিবছরই দেখা যায় ক্ষমতাসীনদের বক্তব্য আর বাস্তবতার মধ্যে নির্মম রসিকতা।
প্রসঙ্গত বলতে হয়, বাংলাদেশ সরকারের দাবি তারা ইসলামবান্ধব ইসলামের ধারক বাহক। নির্বাচনী ইশতেহারেও বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার বাইরে কোনো আইন হবে না। এও বলা হয়েছে, দেশ চলবে মদীনা সনদ অনুযায়ী। তা-ই যদি হয়ে থাকে, তাহলে পবিত্র রমযান শরীফ মাসে কেন সম্মানিত মাহে রমাদ্বান উনার মর্যাদা-পবিত্রতা রক্ষা করা হয় না। কেন এ মাস আসলেই সবকিছুর দাম বেড়ে যায়? কেন এ মাসে মুসলমানগণ কোনো সহানুভূতি পায় না? কেন দরিদ্র মুসলমানগণ সরকারের সাহায্য সহযোগিতা পায় না? শাসকগোষ্ঠী কাল-হাশরের ময়দানে এর কি জবাব দিবে?
0 Comments:
Post a Comment