মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাদের (বান্দা-বান্দী ও উম্মতদের)কে মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ বিশেষ দিন ও রাতগুলো স্মরণ করিয়ে দিন।’
সুমহান, বরকতময় পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ-
আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস।
যা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন অর্থাৎ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশ তথা ঈদের দিন।
তাই সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব ও শান-শওক্বত উনার সাথে উদযাপনের লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
যা উদযাপনকারী সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত লাভের অন্যতম কারণ হবে।
সুমহান, বরকতময় পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ-
আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস।
যা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন অর্থাৎ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশ তথা ঈদের দিন।
তাই সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব ও শান-শওক্বত উনার সাথে উদযাপনের লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
যা উদযাপনকারী সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত লাভের অন্যতম কারণ হবে।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ বেমেছাল রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশের কারণ। তাই সকলের উচিত- উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে অত্যন্ত জওক-শওক ও শান-শওকতের সাথে খুশি প্রকাশ করে রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাতের হিসসা লাভ করা।
ক্বায়িম-মক্বামে মুজাদ্দিদে আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যমে ছানী, খলীফাতুল উমাম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ সুমহান ৯ই রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে কুল-কায়িনাতের করণীয় সম্পর্কে আলোচনাকালে এক ক্বওল শরীফ-এ তিনি এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমত মুবারক উনার হিসসা লাভ করে রহমত মুবারক উনার অধিকারী হয়েছেন অন্যান্য সমস্ত হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা একইভাবে পবিত্র রিসালত উনার যুগ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তথা আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ উনার পর উনার যাঁরা ক্বায়িম-মক্বাম ওলীআল্লাহ উনারা সেই রহমত মুবারক উনার হিসসা পেয়ে রহমত মুবারক উনার অধিকারী হয়েছেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মনোনীত ও মাহবুব বান্দা-বান্দী উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের মাধ্যমে অনেক মাস, তারিখ ও বারকে মহাসম্মানিত করেন। যেমন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের মাধ্যমে পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস উনাকে, পবিত্র ১২ই শরীফ তারিখ উনাকে এবং পবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি বা সোমবার শরীফ বার উনাকে মহাসম্মানিত করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অনুরূপ পবিত্র শা’বান মাসটিও অনেক সুমহান ব্যক্তিগণ উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার কারণে মহাসম্মানিত। কারণ পবিত্র শা’বান মাস উনার ৫ তারিখ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। ১৫ই শা’বান সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। পহেলা রমাদ্বান শরীফ গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। ৩রা রমাদ্বান শরীফ উম্মু আবীহা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আর সুমহান ৯ই রমাদ্বান শরীফ হচ্ছে আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহা পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। যে দিবসগুলো কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই মহান ঈদের বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি আখাছ্ছুল খাছ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সম্মানিত পিতা এবং সম্মানিত মাতা উভয় দিক থেকেই তিনি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ বংশধর। অর্থাৎ হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিস সালাম। উনার বংশগত পরিচয় মুবারকই উনার সুমহান শান-মান, মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান বুঝার জন্য যথেষ্ট।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান মুবারক সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, “আমি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখেছি, তিনি বিদায় হজ্জে আরাফার দিন উনার ‘কাসওয়া’ নামক উষ্ট্রীর উপর সাওয়ার অবস্থায় খুৎবা মুবারক প্রদান করেছেন।” আমি শুনেছি, তিনি খুৎবা মুবারকে বলেছেন, “হে লোক সকল! আমি তোমাদের মাঝে এমন দু’টি মহান নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি, তোমরা যদি তা শক্তভাবে ধরে রাখ। অর্থাৎ মুহব্বত ও খিদমত করো, তবে তোমরা কখনও গুমরাহ বা ধ্বংস হবে না; তা হলো মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব ও আমার সম্মানিত ইতরত বা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম বা আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনারা।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার হাক্বীক্বী মিছদাক। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা বুঝা যায়, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি উম্মতগণের জন্য সুমহান নিয়ামত, বরকত, সাকীনা এবং মাগফিরাত, নাযাত লাভের উসীলা। তাই পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ জ্বিন-ইনসান সকলের জন্যই অত্যন্ত আনন্দের দিন তথা ঈদ বা খুশীর দিন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- সুমহান, বরকতময় পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। যা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন অর্থাৎ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশ তথা ঈদের দিন। তাই সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব ও শান-শওক্বত উনার সাথে উদযাপনের লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা। যা উদযাপনকারী সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত লাভের অন্যতম কারণ হবে।
ক্বায়িম-মক্বামে মুজাদ্দিদে আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যমে ছানী, খলীফাতুল উমাম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ সুমহান ৯ই রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে কুল-কায়িনাতের করণীয় সম্পর্কে আলোচনাকালে এক ক্বওল শরীফ-এ তিনি এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমত মুবারক উনার হিসসা লাভ করে রহমত মুবারক উনার অধিকারী হয়েছেন অন্যান্য সমস্ত হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা একইভাবে পবিত্র রিসালত উনার যুগ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তথা আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ উনার পর উনার যাঁরা ক্বায়িম-মক্বাম ওলীআল্লাহ উনারা সেই রহমত মুবারক উনার হিসসা পেয়ে রহমত মুবারক উনার অধিকারী হয়েছেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মনোনীত ও মাহবুব বান্দা-বান্দী উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের মাধ্যমে অনেক মাস, তারিখ ও বারকে মহাসম্মানিত করেন। যেমন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের মাধ্যমে পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস উনাকে, পবিত্র ১২ই শরীফ তারিখ উনাকে এবং পবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি বা সোমবার শরীফ বার উনাকে মহাসম্মানিত করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অনুরূপ পবিত্র শা’বান মাসটিও অনেক সুমহান ব্যক্তিগণ উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার কারণে মহাসম্মানিত। কারণ পবিত্র শা’বান মাস উনার ৫ তারিখ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। ১৫ই শা’বান সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। পহেলা রমাদ্বান শরীফ গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। ৩রা রমাদ্বান শরীফ উম্মু আবীহা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আর সুমহান ৯ই রমাদ্বান শরীফ হচ্ছে আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহা পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। যে দিবসগুলো কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই মহান ঈদের বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি আখাছ্ছুল খাছ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সম্মানিত পিতা এবং সম্মানিত মাতা উভয় দিক থেকেই তিনি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ বংশধর। অর্থাৎ হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিস সালাম। উনার বংশগত পরিচয় মুবারকই উনার সুমহান শান-মান, মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান বুঝার জন্য যথেষ্ট।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান মুবারক সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, “আমি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখেছি, তিনি বিদায় হজ্জে আরাফার দিন উনার ‘কাসওয়া’ নামক উষ্ট্রীর উপর সাওয়ার অবস্থায় খুৎবা মুবারক প্রদান করেছেন।” আমি শুনেছি, তিনি খুৎবা মুবারকে বলেছেন, “হে লোক সকল! আমি তোমাদের মাঝে এমন দু’টি মহান নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি, তোমরা যদি তা শক্তভাবে ধরে রাখ। অর্থাৎ মুহব্বত ও খিদমত করো, তবে তোমরা কখনও গুমরাহ বা ধ্বংস হবে না; তা হলো মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব ও আমার সম্মানিত ইতরত বা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম বা আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনারা।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার হাক্বীক্বী মিছদাক। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা বুঝা যায়, আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি উম্মতগণের জন্য সুমহান নিয়ামত, বরকত, সাকীনা এবং মাগফিরাত, নাযাত লাভের উসীলা। তাই পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ জ্বিন-ইনসান সকলের জন্যই অত্যন্ত আনন্দের দিন তথা ঈদ বা খুশীর দিন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- সুমহান, বরকতময় পবিত্র ৯ই রমাদ্বান শরীফ- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। যা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন অর্থাৎ রহমত, বরকত ও খুশি প্রকাশ তথা ঈদের দিন। তাই সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- আওলাদে রসূল হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব ও শান-শওক্বত উনার সাথে উদযাপনের লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা। যা উদযাপনকারী সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত লাভের অন্যতম কারণ হবে।
0 Comments:
Post a Comment