ছবি সম্পর্কে রেযাখানী মুরুব্বীর ফতওয়া

Related imageছবি সম্পর্কে রেযাখানী মুরুব্বীর ফতওয়া

রেজভিয়া কিতাবের ১০ম খণ্ডের ৭১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে,
“সাধারণভাবে প্রাণীর ছবি তৈরী করা হারাম ‘ছায়াযুক্ত’ হোক অথবা ‘ছায়াহীন’, হাতে হোক অথবা ক্যামেরায়| সাইয়্যিদুল ইনস ওয়াল জিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় যামানায় ছায়াযুক্ত অর্থাৎ মুজাসসাম এবং ছায়াহীন অর্থাৎ গায়রে মুজাসসাম উভয় প্রকার ছবিরই প্রচলন ছিলো| আর হাদীছ শরীফে আমভাবে (সকল) ছবির ব্যাপারেই নিষেধাজ্ঞা এসেছে এবং তা তৈরী করার কারণে কঠিন শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে| সুতরাং সকল প্রকার ছবিই নিষেধের আওতায় আসবে| রাফিযী বা শিয়াদের কোন একটি দল ‘ছায়াহীন’ বা ‘শরীরবিহীন’ ছবিকে জায়িয বলে থাকে|” নাউযুবিল্লাহ্!
রেজভীয়া কিতাবের ১০ খণ্ডে উল্লেখ আছে,
“আল্লামা শামী “রদ্দুল মুহতারে” উল্লেখ করেন যে, প্রাণীর ছবি তৈরী করা নাজায়িয| কেননা এটা স্রষ্টার সাদৃশ্যতা দাবী করার নামান্তর| অনুরূপ “বাহরুর রায়িকে” উল্লেখ আছে যে, প্রাণীর ছবি তৈরী করা প্রত্যেক অবস্থাতেই হারাম| কেননা এতে স্রষ্টার সাদৃশ্যতা রয়েছে| …………… যেহেতু ছবি হারাম হওয়ার কারণ হলো স্রষ্টার সাথে সাদৃশ্যতা| তাই পার্থক্য করা যাবেনা (বরং সব ধরণের ছবিই হারাম) ………….|”



0 Comments: