কালিমা শরীফ অস্বীকারকারী কাফিরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব

Image result for লা’ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলাল্লাহ” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকালিমা শরীফ ” লা’ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলাল্লাহ” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকারকারী কাফিরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব
বর্তমানে সালাফী, লা’মাযহাবী, ওহাবী বাতিল ফির্কার লোকেরা প্রচার করছে “লা’ ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রাসূলুল্লাহ” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই কালিমা শরীফ নাকি হাদীস শরীফে কোথাও নাই, এবং মুস্তাদরেকে হাকিম কিতাবে বর্নিত হাদীস শরীফটি নাকি মওজু। নাউযুবিল্লাহ !!!

এই ব্যাপারে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়াটা একজন মুসলমান হিসাবে ঈমানী দায়িত্ব মনে করছি।

কালিমা শরীফের মূল শিক্ষা হচ্ছে আল্লাহ পাক রব্বুল আ’লামীন উনাকে ইলাহ বা মা’বুদ হিসাবে ঈমান আনা সেই সাথে হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি যে আল্লাহ পাক উনার রসূল সে বিষয়ে ঈমান আনা।
এ প্রসংঙ্গে স্বয়ং আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন,-
انما المؤمنون الذين امنوا بالله و رسوله

অর্থ: নিশ্চয়ই প্রকৃত মু’মিন মুসলমান তাঁরাই যারা আল্লাহ তায়ালা এবং উনার রসূল উনার উপর ঈমান এনেছে।”

( সূরা নূর ৬২ নং আয়াত শরীফ )

এই আয়াত শরীফ থেকে বোঝা গেলো আল্লাহ এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমানকে শর্ত কর দিয়েছেন। আর সে কারনে মু’মিন মুসলমানদের ঈমান ও আক্বীদার মূল কালিম হচ্ছে-
لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক ব্যাতীত কোন ইলাহ নাই, সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ তায়ালার রসূল।”

আসুন এই পবিত্র কালিমা শরীফ সহীহ সনদে হাদীস শরীফে বর্নিত আছে। আসুন আমরা সনদ সহ হাদীস শরীফখানা লক্ষ্য করি-

حدثنا علي بن حمشاد العدل املاء هرون بن العباس الهاشمي ثنا جندل بن والق ثنا عمرو بن أوس الانصاري
حدثنا سعيد بن ابي عروبة عن قتادة عن سعيد بن المسيب عن ابن عباس رضي الله عنه قال اوحي الله الي عيسي عليه السلام يا عيسي امن بمحمد صلي الله عليه و سلم وامر من ادركه من امتك ان يؤمنوا به فلو لا محمد صلي الله عليه و سلم ما خلقت ادم عليه السلام ولولا محمد صلي الله عليه و سلم ما خلقت الجنة و النار ولقد خلقت العرش علي الماء فضطرب فكتبت عليه “لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم فسكن. هذا حديث صحيح الاسناد

অর্থ: হযরত ইমাম হাকিম নিসাবুরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমাদের কাছে হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন হযরত আলী বিন হামশাদ আদল ইমলা রহমাতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন, আমাদের কাছে হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন হারূন বিন আব্বাস হাশেমী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন, আমাদের কাছে হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন জানদাল বিল ওয়াকিল রহমাতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন আমাদের কাছে হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন হযরত আমর বিন আউস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু।

সনদ পরিবর্তন/ দ্বিতীয় সনদ : হযরত ইমাম হাকিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমাদের কাছে হাদীস শরীফ বর্ননা করেছেন হযরত সাঈদ বিন আবু উরূবাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি , তিনি হযরত ক্বাতাদাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে। তিনি সাঈদ বিন মুসাঈয়িব রহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে, তিনি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে। তিনি বলেন-
” মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনাকে ওহী করলেন। হে হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম ! আপনি হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনুন এবং আপনার উম্মতের মধ্যে উনাকে যারা পেতে চায় তাঁদের নির্দেশ করুন, তাঁরা যেন উনার প্রতি ঈমান আনে। যদি সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম না হতেন হতেন তবে আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করতাম না, যদি সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সৃষ্টি না হতেন তবে জান্নাত এবং জাহান্নাম সৃষ্টি করতাম না। আর যখন আমি পানির উরর আরশ সৃষ্টি করলাম তখন তা টলমল করছিলো, যখনই আরশের মধ্যে
لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم
লিখে দেই তৎক্ষণাৎ আরশ স্থির হয়ে যায়।”
এই হাদীস শরীফের সনদ সহীহ।”

দলীল-
√ আল মুসতাদরাক আলাছ ছহীহাঈন লিল হাকীম নিসাবূরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি, – কিতাবু তাওয়ারীখিল মুতাক্বাদ্দিমীন- যিকরু আখবারী সাইয়্যিদুল মুরসালীন ওয়া খাতামুন নাব্যিয়িন মুহম্মদ বিন আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল মুত্তালিব মুছতাফা ছলাওয়াতুল্লাহি আলাইহি ওয়া আলিহীত ত্বহীরিন ৪র্থ খন্ড ১৫৮৩ পৃষ্ঠা।

√ মুখতাছারুল মুসতাদরাক ২য় খন্ড ১০৬৭ পৃষ্ঠা।

উপরোক্ত শরীফে এ কালেমা শরীফের স্পষ্ট বর্ণনা পাওয়া গেলো। এ সম্পর্কে আরো একটি সহিহ হাদীস শরীফ দেখুন-

عن عمر بن الخطاب رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم لما افتري ادم عليه السلام الخطيءة قال يارب اسألك بحق محمد صلي الله عليه و سلم لما غفرت لي فقال الله يا ادم عليه السلام وكيف عرفت محمدا صلي الله عليه و سلم ولم اخلقه ؟ قال يا رب لما خلقتني بيدك و نفقت في من روحك رفعت رأسي فرأيت علي قواءم العرش مكتوبا “لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم فعلمت انك لم تضف الي اسمك الا احب الخلق اليك فقال الله صدقت يا ادم عليه و السلام انه لاحب اخلق الي ادعني بحقه فقد غفرت لك ولو لا محمد صلي الله عليه و سلم ما خلقتك. هذا حديث صحيح الاسناد

অর্থ: “হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যখন হযরত আদম আলাইহিস সালামের দোয়া ক্ববূলের সময় হলো তখন তিনি দোয়া করলেন, হে আমার রব! আমি আপনার কাছে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয় সাল্লমের ওসীলায় প্রার্থনা করছি। অতএব আমার দোয়া ক্ববূল করুন। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে হযরত আদম আলাইহিস সালাম! আপনি কিভাবে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে চিনলেন, এখনো তো উনাকে যমীনে প্রেরণ করিনি। জাওয়াবে হযরত আদম আলাইহিস সালাম বলেন, হে আমার রব! আপনি যখন আমাকে আপনার কুদরতী হাত মুবারক-এ তৈরি করে আমার মধ্যে রূহ ফুকে দেন তখন আমি আমার মাথা উত্তোলন করে আরশের খুঁটিসমূহে লিখিত দেখতে পাই- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”।
তখন আমি বুঝতে পারলাম, আপনার নাম মুবারক-এর সাথে যাঁর নাম মুবারক সংযুক্ত আছে, তিনি সৃষ্টির মধ্যে আপনার সবচেয়ে মুহব্বতের হবেন। মহান আল্লাহ বলেন, হে হযরত আদম আলাইহিস সালাম! আপনি সত্য কথাই বলেছেন। কারণ তিনি সৃষ্টির মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে মুহব্বতের। হযরত আদম আলাইহিস সালাম বলেন, হে মহান আল্লাহ ! উনার ওসীলায় আমার প্রার্থনা ক্ববূল করুন। মহান আল্লাহ বলেন, আমি আপনার দোয়া কবূল করলাম। যদি আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম না হতেন তাহলে আমি আপনাকেও সৃষ্টি করতাম না। সুবহানাল্লাহ! ”

দলীল-
√ মুসতাদরেকে হাকীম- কিতাবু তাওয়ারিখিল মুতাকাদ্দেমীন ৪র্থ খণ্ড ১৫৮৩ পৃষ্ঠা।

√ আছ ছহীহাহ ১ম খন্ড ৮৮ পৃষ্ঠা।
√ মুখতাছারুল মুস্তাদরাক ২য় খন্ড ১০৬৯ পৃষ্ঠা।
√ আত তাওয়াসুল ১১৫ পৃষ্ঠা।
√ তাফসীরে দুররিল মানছুর ১ম খন্ড ৫৮ পৃষ্ঠা।
√ কানযুল উম্মাল ১১ খন্ড ৪৫৫ পৃষ্ঠা।
√ দালায়েলুন নবুওয়াত লি বায়হাকী।
√ তাবরানী শরীফ।
√ মাদারেজুন নবুওয়াত ।
√ ইবনে আসাকির।
√ মাওয়ারিদুর রাভী লি মোল্লা আলী ক্বারী।

ইমাম হাকিম রহমতুল্লাহি আলাইহি এ হাদীছ শরীফখানর সনদ সহীহ তথা বিশুদ্ধ বলেছেন। ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমাতুল্লাহি আলাইহি , শায়েখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলবী রহমাতুল্লাহি আলাইহি , ইবনে আসাকির, ইমাম তাবরানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি , ইমাম বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উক্ত হাদীস শরীফের ব্যাপারে আস্থা স্থাপন করেছেন।

বিখ্যাত ইমাম হাফিজে হাদীস আল্লামা জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাবে উল্লেখ করেন-

عن ابن عباس رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلي الله عليه و سلم ما في الجنة شجرة عليها ورقة الا مكتوب عليها لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم

অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত, তিনি বলেন- মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, জান্নাতের এমন কোন গাছ নেই যার পাতার মধ্যে لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم এ বরকতময় কালিমা শরীফ লিখিত নেই। ”

দলীল-
√ খাছায়েছুল কুবরা ১ম খন্ড ১৩ পৃষ্ঠা।
√ আল হিলইয়া লি আবু নুয়াইম রহমাতুল্লাহি আলাইহি।

হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সূয়ুতি রহমাতুল্লাহি আলাইহি আরো বর্ননা করেন,-

عن حضرت جابر رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلي الله عليه و سلم مكتوب علي باب الجنة لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم

অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বর্ননা করেন, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, জান্নাতের দরজা মুবারকে লিখা রয়েছে-
لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم

দলীল-
√ খাছায়িছুল কুবরা ১ম খন্ড

কিতাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বর্ননা রয়েছে-

عن حضرت ابي الحسن علي بن عبد الله الهاشمي الرقي رحمة الله عليه قال : دخلت بلاد الهند، فرايت في بعض قرأها شجرة ورد اسود ينفتح عن وردة كبيرة طيبة الراءحة سوداء عليها مكتوب بخط ابيض لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم ابو بكرن الصديق عليه السلام عمر الفاروق رضي الله عنه فشككت في ذاك وقلت انه معمول فعمدت الي حبة لم تفتح ففتحتها فرايت فيها كما رايت في ساءر الورد في البلد منه شيء كثير

অর্থ: হযরত ইবনে আসাকির রহমাতুল্লাহি আলাইহি এবং হযরত ইবনে নাজ্জার রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনারা দু’জন স্বীয় ইতিহাসগ্রন্থে হযরত আবুল হাসান আলী ইবনে আব্দুল্লাহ আল হাশীমি আররক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি ভারতবর্ষের কোন এক এলাকায় পৌঁছে একটি কালো রঙ্গের গোলাপ গাছ দেখলাম। এর অকটি ফুল অনেক বড়, যার রঙ কালো, সুগন্ধিনয় এবং অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর ছিলো। ঐ ফুলটির গায়ে সাদা হরফে লিখা ছিলো-
لا اله الا الله محمد رسول الله صلي الله عليه و سلم ابو بكرة صديق رضي الله غنه عمر الفاروق رضي الله عنه
আমি মনে মনে চিন্তা করলাম এবং আমার বিশ্বাস হলো নিশ্চয়ই এটা কারো কাজ হবে। তাই আমি অন্য একটি বন্ধ কলি খুলে দেখলাম। আশ্চর্যের বিষয় তাতেও এরূপ লিখা ছিলো। এধরনের গোলাপ গাছ সেখানে প্রচুর পরিমান ছিলো। ” সুবহানাল্লাহ্ !!

দলীল-
√ ইবনে আসাকির
√ ইবনে নাজ্জার।

উপরোক্ত নির্ভরযোগ্য দলীল থেকে প্রমানিত হলো কালিমা শরীফ হচ্ছে ” লা’ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম'”।

অথচ সালাফী ওহাবীপন্থী মুরতাদরা বলছে এধরনের কোন কালিমা শরীফ নাকি ইসলামে নাই। নাউযুবিল্লাহ !!
শুধু তাই নয় জামাতের মুরতাদ তারেখ মনোয়ার বলেছে কালিমা শরীফে ” লা’ইলাহা ইল্লাল্লাহু ” এই বাক্যের পাশাপাশি “মুহম্মদুর রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লিখা শিরক। নাউযুবিল্লাহ !!

অথচ উপরোক্ত হাদীস শরীফ দেখুন, স্পষ্ট ভাবেই দুইটা কালাম একসাথেই আছে॥ এবং হাদীস শরীফের ইমামগনও পাশাপাশি ভাবে নিজেদের কিতাবে উল্লেখ করেছেন।

এত সহীহ দলীল থাকার পরও কিভাবে এরা বিরোধীতা করে ??
হাদীস শরীফে আছে, আখেরী জামানায় কিছু মিথ্যাবাদী দাজ্জালের চেলা বের হবে। এরা এমন সব কথা বলবে তোমরা শোন নাই তোমাদের বাপ দাদারাও শোনে নাই। ”

দলীল-
√ মুসলিম শরীফ।

এ হাদীস শরীফ থেকে দেড়া দেখা যাচ্ছে ওহাবী সালাফীরা হচ্ছে এই আখেরী জামানার দাজ্জালের অন্যতম চেলা। কারন ইসলামের ১৪০০ বছর ধরে কালিমা শরীফ নিয়ে এমন আপত্তি কেউ কোনদিন করাতো দূরের কথা কল্পনাও করে নাই। অথচ বর্তমান ওহাবী সালাফীরা হঠাৎ করে দাজ্জালের সাগরেদের নত নিজের কুফরী কথা নিয়ে আগমন করে কুফরী কথা প্রচার করছে ।

0 Comments: