হুযূরে পূর নূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হায়াতুন নবী জিন্দা নবী!

Image result for নূরহুযূরে পূর নূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হায়াতুন নবী জিন্দা নবী!
সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদা হল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্‌ নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হায়াতুন নবী। মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “যারা আল্লাহ পাক-এর রাস্তায় শহীদ হয়েছেন তোমরা তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত। অথচ তোমরা তা উপলব্ধি করতে পারছো না।” (সূরা বাক্বারা/১৫৪)
আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে, “ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।”(মিরকাত ৩য় খণ্ড, ২৪১ পৃষ্ঠা)। এছাড়া সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণও স্বীয় রওযা মুবারকে জীবিত রয়েছেন। যেমন কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত মুসা আলাইহিস্‌ সালামকে উনার রওজা মুবারকে নামাযরত অবস্থায় দাঁড়ানো দেখেছেন। অনুরূপভাবে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস্‌ সালামকে দেখেছেন।” (মিরকাত ৩ জিলদ ২৪১ পৃষ্ঠা)
এ সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে, আল্লাহ পাকসুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদা হল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্‌ নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হায়াতুন নবী। মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “যারা আল্লাহ পাক-এর রাস্তায় শহীদ হয়েছেন তোমরা তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত। অথচ তোমরা তা উপলব্ধি করতে পারছো না।” (সূরা বাক্বারা/১৫৪)
আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে, “ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।”(মিরকাত ৩য় খণ্ড, ২৪১ পৃষ্ঠা)।

এছাড়া সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণও স্বীয় রওযা মুবারকে জীবিত রয়েছেন। যেমন কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত মুসা আলাইহিস্‌ সালামকে উনার রওজা মুবারকে নামাযরত অবস্থায় দাঁড়ানো দেখেছেন। অনুরূপভাবে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস্‌ সালামকে দেখেছেন।” (মিরকাত ৩ জিলদ ২৪১ পৃষ্ঠা)
এ সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণ স্বীয় রওযা শরীফ-এ জীবিত থাকেন। উনারা রওযা শরীফ-এ নামাযও আদায় করেন।” (তারিখে ইস্পাহান ২/৮৩, ফয়জুল ক্বাদীর ৩/১৮৪, আবু ইয়ালা, দায়লামী শরীফ/৪০৪)
শুধু তাই নয়, বরং সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণই স্বীয় রওযা শরীফ-এ অবস্থান করে আল্লাহ পাক-এর ইবাদত-বন্দিগীতে মশগুল রয়েছেন এবং রিযিকও পাচ্ছেন। যেমন হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে, “আল্লাহ পাক-এর নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণ স্বীয় রওজা মুবারকে জীবিত রয়েছেন এবং উনারা খাদ্যও খেয়ে থাকেন।” (ইবনে মাযাহ, মিশকাত, মিরকাত/৩খণ্ড, ২৪১)।
অন্য হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আউস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক যমীনের জন্য নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণের শরীর মুবারককে ভক্ষণ করা (নষ্ট করা) হারাম করে দিয়েছেন।” (আহমদ, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ, ইবনু হিব্বান, মুস্তাদরাকে হাকিম, কানযুল উম্মাল, মিরকাত)

হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আমার রওযা মুবারকের নিকট এসে আমার প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠ করে আমি অবশ্যই তার দুরূদ শরীফ শুনতে পাই।” (বায়হাক্বী, মিশকাত/৮৭)
অন্য হাদীছ শরীফ-এ এসেছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “হে আমার ছাহাবীগণ! হে আমার উম্মতগণ!! তোমারা আমার প্রতি প্রত্যেক সোমবার ও শুক্রবার দুরূদ শরীফ পাঠ করো। নিশ্চয়ই আমি তোমাদের সেই দুরূদ শরীফ বিনা মধ্যস্থতায় শুনতে পাই।”
উক্ত হাদীছ শরীফ-এর ব্যাখ্যায় কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আমি হাক্বীক্বীভাবে বিনা মধ্যস্থতায় তা শুনতে পাই।” (মিরকাত ২য় খণ্ড, ৩৪৭ পৃষ্ঠা)।
কিতাবে আরো উল্লেখ আছে, “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রওযা মুবারকে জীবিত অবস্থায় আছেন।” (মিরকাত/২/২২৩).
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হওয়ার কারণেই উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে বিবাহ করা হারাম

=======================================
“তাফসীরে মাযহারী” উনার ৭ম খণ্ডের ৩৭৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
اى ذنبا عظيما قلت وجاز ان يكون ذلك لاجل ان النبى صلى الله عليه وسلم حى فى قبره ولذلك لـم يورث ولـم يتئم ازواجه عن ابى هريرة رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من صلى على عند قبرى سمعته ومن صلى على نائبا ابلغته
অর্থ : “(হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম) উনাদেরকে বিবাহ করা বড় গুনাহ। আমি বলি : নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে বিবাহ করা হারাম এজন্যই যে, যেহেতু তিনি উনার রওযা শরীফ উনার মধ্যে জীবিত আছেন, তিনি হায়াতুন নবী। সে কারণে উনার সম্পত্তির কোন ওয়ারিছ নেই এবং উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালামগণও বিধবা নন।”-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণ স্বীয় রওযা শরীফ-এ জীবিত থাকেন। উনারা রওযা শরীফ-এ নামাযও আদায় করেন।” (তারিখে ইস্পাহান ২/৮৩, ফয়জুল ক্বাদীর ৩/১৮৪, আবু ইয়ালা, দায়লামী শরীফ/৪০৪)
শুধু তাই নয়, বরং সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণই স্বীয় রওযা শরীফ-এ অবস্থান করে আল্লাহ পাক-এর ইবাদত-বন্দিগীতে মশগুল রয়েছেন এবং রিযিকও পাচ্ছেন। যেমন হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে, “আল্লাহ পাক-এর নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণ স্বীয় রওজা মুবারকে জীবিত রয়েছেন এবং উনারা খাদ্যও খেয়ে থাকেন।” (ইবনে মাযাহ, মিশকাত, মিরকাত/৩খণ্ড, ২৪১)। অন্য হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আউস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক যমীনের জন্য নবী-রসূল আলাইহিমুস্‌ সালামগণের শরীর মুবারককে ভক্ষণ করা (নষ্ট করা) হারাম করে দিয়েছেন।” (আহমদ, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ, ইবনু হিব্বান, মুস্তাদরাকে হাকিম, কানযুল উম্মাল, মিরকাত)
হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আমার রওযা মুবারকের নিকট এসে আমার প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠ করে আমি অবশ্যই তার দুরূদ শরীফ শুনতে পাই।” (বায়হাক্বী, মিশকাত/৮৭) অন্য হাদীছ শরীফ-এ এসেছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “হে আমার ছাহাবীগণ! হে আমার উম্মতগণ!! তোমারা আমার প্রতি প্রত্যেক সোমবার ও শুক্রবার দুরূদ শরীফ পাঠ করো। নিশ্চয়ই আমি তোমাদের সেই দুরূদ শরীফ বিনা মধ্যস্থতায় শুনতে পাই।” উক্ত হাদীছ শরীফ-এর ব্যাখ্যায় কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আমি হাক্বীক্বীভাবে বিনা মধ্যস্থতায় তা শুনতে পাই।” (মিরকাত ২য় খণ্ড, ৩৪৭ পৃষ্ঠা)। কিতাবে আরো উল্লেখ আছে, “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রওযা মুবারকে জীবিত অবস্থায় আছেন।” (মিরকাত/২/২২৩).
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হওয়ার কারণেই উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে বিবাহ করা হারাম

=======================================
“তাফসীরে মাযহারী” উনার ৭ম খণ্ডের ৩৭৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
اى ذنبا عظيما قلت وجاز ان يكون ذلك لاجل ان النبى صلى الله عليه وسلم حى فى قبره ولذلك لـم يورث ولـم يتئم ازواجه عن ابى هريرة رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من صلى على عند قبرى سمعته ومن صلى على نائبا ابلغته
অর্থ : “(হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম) উনাদেরকে বিবাহ করা বড় গুনাহ। আমি বলি : নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে বিবাহ করা হারাম এজন্যই যে, যেহেতু তিনি উনার রওযা শরীফ উনার মধ্যে জীবিত আছেন, তিনি হায়াতুন নবী। সে কারণে উনার সম্পত্তির কোন ওয়ারিছ নেই এবং উনার আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালামগণও বিধবা নন।”



0 Comments: