=================================================
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ সর্বপ্রথম রাষ্ট্রীয়ভাবে দ্বীনদার, পরহেযগার ন্যায়পরায়ণ ও আশিকে রসূল বাদশাহ তরতীব মুতাবিক পালনের ব্যবস্থা করেন উনাকে মূর্খ ও যিন্দীক অভিহিত করে শরীয়তের ফতওয়া মুতাবিক উলামায়ে ছূ’রা নিজেরাই মূর্খ ও যিন্দীক হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছে।
কারণ, কেউ যদি কাউকে কোন অপবাদ দেয়, সে যদি তার উপযুক্ত না হয় তাহলে যে অপবাদ দিয়েছে সেটা তার উপরই বর্তাবে এবং উক্ত অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েই সে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। নাঊযুবিল্লাহ! যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول ان العبد اذا لعن شيأ صعدت اللعنة الى السماء فتغلق ابواب السماء دونها ثم تهبط الى الارض فتغلق ابوابها دونها ثم تأخذ يمينا وشمالا فاذا لم تجد مساغا رجعت الى الذى لعن فاذا كان لذالك اهلا والا رجعت الى قائلها
অর্থ: “হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, যখন কোন বান্দা কোন বস্তুকে অভিসম্পাত করে তখন সেই অভিসম্পাত আকাশে উঠে, তখন আকাশের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়, তখন সেই অভিসম্পাত যমীনের দিকে প্রত্যাবর্তন করে, তখন যমীনের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। অতঃপর তা ডান দিকে ও বাম দিকে যায় এবং যখন সেখানেও কোন রাস্তা না পায়, শেষ পর্যন্ত সেই ব্যক্তি বা বস্তুর দিকে প্রত্যাবর্তন করে, যার উপর অভিসম্পাত করা হয়েছে। যদি সে অভিসম্পাতের উপযুক্ত হয়, তবে তার উপর পতিত হয়; অন্যথায় অভিসম্পাতকারীর দিকেই ফিরে আসে।।” (আবূ দাউদ শরীফ)
0 Comments:
Post a Comment