=================================================
একদল ভণ্ড আছে, যারা তাবারুক নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক শব্দ বলে। শিন্নিখোর, জিলাপীখোর. মিষ্টিখোর বিরিয়ানীখোর ইত্যাদি বলে। অথচ তারাই ঐ অনুষ্ঠানে গেলে পেট পুরে খাওয়া ছাড়া বের হয় না।
তাবারুক শব্দের অর্থ বরকতময় খাদ্য। যে অনুষ্ঠানের তাবারুক, সে অনুষ্ঠানের শান-মানের সাথে তাবারুক মান মর্যাদা হবে। যেমন আপনি যদি নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য কোন মাহফিল করেন, তবে অবশ্যই সেই তাবারুককে সম্মান করা উচিত।
তাবারুক শব্দের অর্থ বরকতময় খাদ্য। যে অনুষ্ঠানের তাবারুক, সে অনুষ্ঠানের শান-মানের সাথে তাবারুক মান মর্যাদা হবে। যেমন আপনি যদি নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য কোন মাহফিল করেন, তবে অবশ্যই সেই তাবারুককে সম্মান করা উচিত।
বাস্তবে তাবারুককে অবজ্ঞা করা মানে কুফরী করা। কারণ অপরকে খাদ্য খাওয়ানো সুন্নত। আর কোন দ্বীনি মাহফিল উপলক্ষে খাদ্য খাওয়ানো অবশ্যই আরো বেশি ফজিলতের কারণ। কিন্তু সেটাকে অবজ্ঞা করা কোন মুসলমানদের কাজ হতে পারে না।
এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
১) “উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে আহার করান অভাবগ্রস্ত ইয়াতীম ও বন্দিদেরকে।”
( পবিত্র সূরা আদ দাহর শরীফ : ৮)
২) “এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে উনার দেয়া চতুষ্পদ জন্তু যবেহ করো। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার করো এবং দুস্থ অভাবগ্রস্তকে আহার করাও।”
(সূরা হজ্জ : ২৮ )
৩)“হে লোক সকল! তোমরা সালামের প্রচলন কর, মানুষকে খাদ্য খাওয়াও, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা কর এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন নামায পড় তাহলে শান্তির সাথে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।” (তিরমিযী, ইবনে মাযাহ, দারিমী )
এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
১) “উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে আহার করান অভাবগ্রস্ত ইয়াতীম ও বন্দিদেরকে।”
( পবিত্র সূরা আদ দাহর শরীফ : ৮)
২) “এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে উনার দেয়া চতুষ্পদ জন্তু যবেহ করো। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার করো এবং দুস্থ অভাবগ্রস্তকে আহার করাও।”
(সূরা হজ্জ : ২৮ )
৩)“হে লোক সকল! তোমরা সালামের প্রচলন কর, মানুষকে খাদ্য খাওয়াও, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা কর এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন নামায পড় তাহলে শান্তির সাথে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।” (তিরমিযী, ইবনে মাযাহ, দারিমী )
মানুষকে খাওয়ানো সুন্নত এবং মহান আল্লাহ তায়ালার আদেশ মুবারক। কিন্তু যারা দ্বীনি মাহফিলের তাবারুক নিয়ে কূরুচিপূর্ণ বাক্য উচ্চারণ করে, তারা তাদের অন্তরের কুফরীর বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।
0 Comments:
Post a Comment