আমাকে আরো একখানা অনেক বড় মাক্বাম মুবারক হাদিয়া করা হয়েছে যেটা ইতিপূর্বে কাউকে হাদিয়া মুবারক করা হয়নি। আমি যাকে ইচ্ছা তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে নিতে পারবো ।”-পর্ব-১০
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল খমীস শরীফ (বৃহস্পতিবার রাত) চর্তু তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি মুবারক নিচ্ছিলেন, তখন উনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্আ লাইহাস সালাম উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, ‘আপনার কাছে আমি ৬/৭ দিরহাম রেখেছিলাম দান করে দেওয়ার জন্য- আপনি সেটা কি দান করে দিয়েছেন?’ তিনি বললেন, ‘আমি ব্যস্ততার কারণে দান করতে পারিনি।’ তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘তাড়াতাড়ি দান করে দিন।’ তিনি দান করে দিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘আমি চাই না যিনি খালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সাক্ষাৎ করি, আর আমার কাছে দুনিয়ার কিছু সম্পদ থাকুক। এটা আমার পছন্দ না। কাজেই আপনি দান করে দিন।’ তিনি দান করে দিলেন। এখন উম্মতের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার কোনো বস্তু, ধন-দৌলত, টাকাপয়সা, গাড়ি-বাড়ি যেন তাকে হাক্বীক্বী নিসবত-কুরবত ও যিয়ারতে বাধা সৃষ্টি না করে। এখন কে কি করেছে আর কে কি করবে, সেটা আমাদের দেখার বিষয় না। আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। কাজেই সেই লক্ষ্যে আমাদের কাজ করতে হবে। আর এই লক্ষ্যেই কিন্তু আমরা বলেছি যে, ‘আমরা একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানার্থে আমাদের সব কিছু দিয়ে দিয়েছি। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমরা সকলেই সব দিয়ে দিয়েছি। আমি যেমন দিয়েছি, তোমাদের আম্মা হুযূর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনিও দিয়েছেন, সকলেই দিয়েছেন। আমরা ঠিক ওইভাবে সাক্ষাৎ করতে চাই, যেভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন।’ সেইজন্য প্রত্যেকের সামর্থ্য অনুযায়ী এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ-এ খরচ করার জন্য বলা হয়েছে। আর এখন যে যতো করবে, সে ততো পাবে। যেমন- আরেকটা বিষয়, মাক্বামের কোনো অভাব নেই। তোমাদেরকে বলা হয়, তোমাদের বুঝার জন্য। তোমরা তোমাদের আক্বল-বুদ্ধি, সমঝ অনুযায়ী বুঝে থাকো। যেমন- আরেকটা বড় মাক্বাম। মানুষ তো মাক্বাম সম্পর্কে জানে না। আর কিতাবাদীতে সব মাক্বামের বর্ণনাও নেই। একটা বিশেষ মাক্বাম আছে। এটা গত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার) আমাকে জানানো হলো, উনাদের তরফ থেকে একখানা সম্মানিত মাক্বাম মুবারক উনারা আমাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। এটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং যিনি খালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে তলব করার কারণে, উনাদেরকে হাছিলের কোশেশে মশগুল থাকার কারণে, আসল হচ্ছে উনারা খুশি হওয়ার কারণে। উনারা বললেন, ‘একটা অনেক বড় মাক্বাম মুবারক আপনাকে হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। এই মাক্বাম মুবারক পৃথিবীর ইতিহাসে আর কাউকে দেওয়া হয়নি।’ সেটা হচ্ছে- ‘আমি যদি সুপারিশ করি, তাহলে যে কোনো লোককে, পুরুষ হোক মহিলা হোক, তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে দেওয়া হবে। অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীতে কেউ আহলু বাইত শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত হতে হলে আমার অনুমোদন প্রয়োজন অর্থাৎ আমার অনুমোদন ব্যতীত কেউ আহলু বাইত শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে না।’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) কেন? উনারা সন্তুষ্ট হলেই তো উনারা দিবেন।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমরা তো গত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের পর ঘোষণা দিয়েছি। আসলে এটাতো অনন্তকালের জন্য জারী করেছি। তার মধ্যে বিশেষ মাহফিল ছিলো ৬৩ দিন। সেটা আমরা করেছি ৯০ দিন। যেটা আমি আগেও ঘোষণা দিয়েছি, গতকালও বলেছি। আমার, তোমাদের আম্মা হুযূর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ আমরা সকলেই আমাদের সমস্ত সময়, সমস্ত মাল, জান সবই আমরা হাদিয়া দিয়ে দিয়েছি। এতে যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকে অত্যন্ত সন্তুষ্ট হয়েছেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি সেটা বলেছি, এই বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৮ই জুমাদাল ঊলা শরীফ (১৪৪৩ হিজরী শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ) আমি উনাদের প্রত্যেককেই অত্যন্ত সন্তুষ্টচিত্ত, অত্যন্ত খুশি মুবারক অবস্থায় দেখতে পেয়েছি। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) যিনি খলিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে আমি বলেছিলাম, আপনারা আমাদেরকে কিছু নিয়ামত দান করুন। তখন উনাদের তরফ থেকে বলা হয়েছিলো- নিয়ামত তো দেওয়া হচ্ছে, দেওয়া হবে। তবে সবচেয়ে বড় নিয়ামত মুবারক আমাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক সেটা তো দেওয়া হচ্ছে। আমি আর কিছু বললাম না, চুপ থাকলাম। এখানে আরো কিছু ঘটেছে, যেটা আমি ভাষা দিয়ে প্রকাশ করতে পারবো না, সেজন্য বলতে পারবো না। তার পরবর্তী সময় যেটা ঘটলো, যেটা গতকাল আমি বলেছি, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে জুমাদাল উখরা শরীফ (১৪৪৩ হিজরী শরীফ ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ অর্থাৎ মঙ্গলবার) উনারা সন্তুষ্ট হয়ে আমাকে আরো একটা বিশেষ মাক্বাম মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন। মাক্বামের তো কোনো শেষ নেই, নিয়ামতেরও কোনো শেষ নেই। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) মহান আল্লাহ পাক উনি দেওয়ার জন্য কোনো শর্ত খোঁজেন না। উনি দিলেই উপযুক্ত হয়ে যায়। কাউকে উপযুক্ত হিসাবে উনি দেন না, আবার উনি দিলেই উপযুক্ত হয়ে যায়। উনারা যে মাক্বাম মুবারক আমাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন, সেটা অনেক বড় একটা মাক্বাম মুবারক। আমার ইখতিয়ার দিয়েছেন, আমি ইচ্ছা করলে যে কোনো লোককে সুপারিশ করলে, সে যেই হোক তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া হবে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) অর্থাৎ একজন লোক হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত হলে তার যতো ফযীলত, সবটাই সে লাভ করবে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) গতকাল এই ঘটনা মুবারক বলেছি। বলার পর উনারা আরো সন্তুষ্ট হয়েছেন।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাতে) চর্তু তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমাকে আরো একখানা অনেক বড় মাক্বাম মুবারক হাদিয়া করা হয়েছে, যেটা ইতিপূর্বে কাউকে হাদিয়া মুবারক করা হয়নি। আমি যাকে ইচ্ছা তাকে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত করে নিতে পারবো।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!তাহলে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার কত বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক, তা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন তিনি। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
0 Comments:
Post a Comment