জাওয়াব : নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদের নামাজ সূর্য উদয় হওয়ার পর
অর্থাৎ ইশরাক শুরু হওয়ার সময়েই পড়তেন, দেরী করতেন না। তবে ঈদুল ফিত্র
নামাজ তুলনামূলক একটু দেরী করে পড়ে নিতেন এবং ঈদুল আয্হার নামাজ সময় হওয়ার সাথে
সাথেই আদায় করে নিতেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আছে, হযরত জুনদুব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত- “নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে ঈদুল ফিত্রের নামায পড়াতেন সূর্য দু’নেযা পরিমাণ উদয়ের পর। আর ঈদুল আয্হার নামাজ পড়াতেন এক নেযা
পরিমাণ উদয়ের পর।” এর অর্থ হলো- সূর্য উদয়ের নিষিদ্ধ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর
পরই নামাজ পড়ে নিতেন।
ইমাম
মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, “আমাদের মদীনাবাসী আলেমগণকে দেখেছি, তাঁরা সূর্যোদয়ের পর পরই ঈদের নামাজের জন্য যেতেন।” (মুদাওওয়ানাতুল
কুবরা,
মেশকাত, মেরকাত, শরহুত্
ত্বীবী,
তা’লীকুছ ছবীহ্, লুময়াত)
আবা-৪২
0 Comments:
Post a Comment