হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র জীবনী মুবারক । (পর্ব- ১০৬০-১২৭৯) (ক)

(১০৬০-১২৭৯)

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবিয়া’হ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার আযীমুশ শান মহাসম্মানিত নিসবতে আযীম শরীফ:

যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَالطَّيِّبَاتُ لِلطَّيِّبِينَ وَالطَّيِّبُونَ لِلطَّيِّبَاتِ
অর্থ: “পবিত্র পুরুষগণ উনাদের জন্য পবিত্রা নারীগণ আর পবিত্রা নারীগণ উনাদের জন্য পবিত্র পুরুষগণ উনাদেরকে তৈরি করা হয়েছে”। সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত সূরা নূর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
  উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার থেকে নিশ্চিত বুঝা যায় যে যারা সম্মানিত ও পূত-পবিত্র আহলিয়া বা নারী উনাদের জন্য সম্মানিত ও পূত-পবিত্র আহাল বা পুরুষও রয়েছেন, আর যারা সম্মানিত পবিত্র আহাল বা পুরুষ উনাদের জন্য সম্মানিত পবিত্রা আহলিয়া বা নারীও রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
স্মরণীয় যে, বিশেষ করে যারা সম্মানিত আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারাতো সৃষ্টির শুরু থেকেই পবিত্র ও পবিত্রা  হিসাবেই সৃষ্টি ও মনোনিত। তাহলে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিদ্বয়াতুম মির রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মু আবীহা সাইয়িদাতুনা আন নূরুর রবিয়া’ আলাইহাস সালাম যিনি স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবীইয়ীন, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লখতে জিগার কলিজার টুকরা মুবারক যিনি উনার সম্মানিত বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম তাহলে উনার পবিত্রতা কত বেমেছেল তা বলার অপেক্ষায় রাখেনা। সুবহানাল্লাহ! এবং উনার যিনি মহাসম্মানিত যাওজুম মুকাররম, ইমামুল আউয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যুন নূর সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনারও কত বেমেছাল পবিত্রতা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মূলত, যারা সম্মানিত নবী পরিবার তথা সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম এবং আলাইহিন্নাস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পূত-পবিত্র হিসেবে সৃষ্টি এবং মনোনিত। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবিয়া’হ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুমহান শা’ন-মান ও পবিত্রা সম্পর্কে যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّـمَا يُرِيْدُ الله لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُـطَـهِّـرَكُمْ تَطْهِيْرًا.
অর্থ: “হে মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি চান আপনাদের থেকে সমস্ত প্রকার অপবিত্রতা দূর করে আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করতে। অর্থাৎ তিনি আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করেই সৃষ্টি মুবারক করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত আয়াত শরীফ ৩৩)
কাজেই বলার অপেক্ষা রাখে না, যিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবিয়া’হ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার কত বেমেছাল পূত-পবিত্রতা ও ফাযায়িল ফযীলত মুবারক । সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَن حَضْرَتْ الْمِسْوَرِ بْنِ مَخْرَمَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّمَا حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِضْعَةٌ مِنّـِىْ يُؤْذِينِىْ مَا اٰذَاهَا.
অর্থ: “হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিঃসন্দেহে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন, আমার সম্মানিত জিসম মুবারক উনার সম্মানিত গোশত মুবারক থেকে একখানা টুকরো মুবারক। তিনি হচ্ছেন আমার সম্মানিত লখতে জিগার মুবারক। উনাকে যে সকল বিষয়গুলো কষ্ট দেয়, সেগুলো আমাকেও কষ্ট দেয়।” নাঊযুবিল্লাহ! (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)

অন্য বর্ণনায় এসেছে,
 مَنْ اَحَبَّهَا فَقَدْ اَحَبَّنِىْ وَمَنْ اَبْغَضَهَا فَقَدْ اَبْغَضَنِىْ.
অর্থ: “যে ব্যক্তি উনাকে মুহব্বত করলেন, তিনি মূলত আমাকেই মুহব্বত করলেন। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষন করলো, সে মূলত আমার প্রতিই বিদ্বেষ পোষন করলো। নাঊযুবিল্লাহ!”
তাই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে সবচাইতে বেশি মুহব্বত মুবারক করতেন, সম্মান মুবারক করতেন এবং উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পরেই উনার সম্মানিত মর্যাদা মুবারক জানতেন। সুবহানাল্লাহ!
সম্পর্কে সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে,
 عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنَّهٗ دَخَلَ عَلٰى حَضْرَتْ فَاطِمَةَ بِنْتِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ وَاللهِ مَا رَايْتُ اَحَدًا اَحَبَّ اِلٰى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْكِ وَاللهِ مَا كَانَ اَحَدٌ مِنَ النَّاسِ بَعْدَ اَبِيْكِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَحَبَّ اِلَىَّ مِنْكِ.
অর্থ: “খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি একদা সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ গিয়ে বললেন যে, হে সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম! মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! আপনি ব্যতীত অন্য কাউকে আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট অধিক প্রিয় দেখিনি। মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! আপনার সম্মানিত পিতা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর মানুষের মধ্যে আপনিই হচ্ছেন আমার নিকট সর্বাধিক প্রিয়।” সুবহানাল্লাহ! (মুস্তাদরকে হাকিম, জামিউল আহাদীছ)
অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পর সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে বেশি মুহব্বত করতেন, সম্মান করতেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পর উনার সম্মানিত মাক্বাম মুবারক জানতেন। সুবহানাল্লাহ!
অনুরূপভাবে সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার ন্যায় সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতু আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতেন, সম্মান করতেন এবং মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পরে উনার সম্মানিত শা’ন মান ফাযায়িল ফযীলত সম্মান ইজ্জত ও মাক্বাম মুবারক জানতেন। সুবহানাল্লাহ!
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ইমাম ও মুজাদ্দিদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জামিউল আলক্বাব ওয়ান নিসবত সম্মানিত রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা হযরত মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি  অল্প কথা মুবারক-এ সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ছানা-ছিফত, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এইভাবে বর্ণনা করে থাকেন যে, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া যত মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান রয়েছেন, সমস্ত মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
আফদ্বলুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা আন নূরুর রবি‘য়াহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় মুবারক হচ্ছেন তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লখতে জিগার এবং মহাসম্মানিতা বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ!  
 নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা হযরত বানাত (মেয়ে) আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘রবিয়াহ তথা চতুর্থ।’ সুবহানাল্লাহ! উনার সম্মানিত মুহব্বত মুবারকই হচ্ছেন সম্মানিত ঈমান। উনার সম্মানিত ইসম বা নাম মুবারক সাইয়্যিদাতুনা হযরত ফাত্বিমাহ আলাইহাস সালাম। উনার সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক উম্মুল হাসান আলাইহাস সালাম। সম্মানিত লক্বব মুবারক বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, বিদ্ব‘আতুম মির রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আফদ্বলুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, উম্মু আহলি বাইত, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আয যাহরা, আল বতূল, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘য়াহ এছাড়াও আরো অসংখ্য অগণিত। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াতী ও রিসালতী শান মুবারক প্রকাশের ৩ বছর পূর্বে ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ সুবহে ছাদিক্ব উনার সময় মহাসম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন পবিত্র মক্কা শরীফে। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত যাওজুম মুকাররম আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীম মুবারক অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় উনার সম্মানিত বয়স মুবারক প্রায় ১৭ বছর ৬ মাস। সুবহানাল্লাহ! 

0 Comments: