ক) একজন হক্কানী ওলী আল্লাহ উনার নিকট বাইয়াত
হওয়া ফরজ।
বিস্তারিত
পড়ুন-
খ) সবক নেয়া ফরজ।
গ) ক্বলবী জিকির করা ফরজ।
খলিক মালিক রব
আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ উনার সূরা যুখরুফ শরীফ উনার ৩৬ নং আয়াত শরীফ
উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন - .
وَمَن يَعْشُ عَن
ذِكْرِ الرَّحْمَنِ نُقَيِّضْ لَهُ شَيْطَانًا فَهُوَ لَهُ قَرِينٌ
যে ব্যক্তি খলিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক
উনার স্মরণ থেকে নিজেকে ফিরিয়ে নেয়,
আল্লাহপাক
তার জন্য একজন শয়তান নির্দিষ্ট করে দেন, অতঃপর
সে-ই হয় তার সঙ্গী হয়।
অর্থাৎ-
ক্বলবী যিকির না করা পর্যন্ত একজন মানুষ কখনই ঈমান ও মুসলমান হতে পারে না । তাই ক্বলবী যিকির করা ফরয ।
ঘ) ছোহবত ইখতিয়ার করা ফরজ।
ঙ) ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাসিল করা ফরজ।
এই ৫টি কাজ ব্যতিত কোন মুসলমান কশ্মিনকালেও
কামিয়াবি হাসিল করতে পারবে না এই বিষয়টা ব্যাপক প্রচার করা ও বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে
লেখা।
হক্কানী ওলী আল্লাহ চেনার ৪টি উপায় -
ক. তিনি হারাম ছবি তুলবেন না।
ছবি ফতোয়া –
খ. তিনি হারাম ভোট-গণতন্ত্র-নির্বাচন করবেন
না।
গণতন্ত্র করা
হারাম ফতোয়া । লিংক-
গ. তিনি বেপর্দা হবেন না।
হিজাব বা পর্দা ফরযে আইন হওয়ার প্রমাণ। বিস্তারিত পড়ুন।
ঘ. তিনি শাসক শ্রেণীর শরীয়তবিরোধী কাজে
সমর্থন জানাবেন না।
যেসব শাসকেরা সম্মানীত
শরীয়ত উনার খিলাফ কাজ করবে ও করার জন্য আদেশ নির্দেশ দিবে সে সব শাসককে কখনই
অনুসরণ করা শরীয়ত সম্মত নয় । যেমন- ভোট
দিতে বাধ্য করা , ভোটার আইডি কার্ডে ছবি তোলা , গণতন্ত্র করা , ছোঁয়াচে নাম দিয়ে
মসজিদে নামাজ পড়তে বাঁধা দেওয়া , ওলামায়ে সূ দের অনসরণ করতে বলা ইত্যাদি ।
0 Comments:
Post a Comment